তু =লসী একটি সুগন্ধিযুক্ত ভেষজ গাছ যা ভারতে পাঁচ হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। তুলসী কথাটির অর্থ হল যার তুলনা নেই। অথর্ববেদের উপবহন সংহিতায় তুলসীকে সুভাগা এবং সুরসা বলা হয়েছে। আয়ুর্বেদের প্রামাণ্য গ্রন্থ চরক সংহিতা ও সুশ্রুত সংহিতায় সুরসা নাম উল্লেখ রয়েছে। এছাড়া গ্রাম্য, অপেত রাক্ষসী, গৌরী, শুলক্ষ্মী, দেবদুন্দুভি ইত্যাদি নামও রয়েছে। ইংরেজিতে তুলসীকে ইন্ডিয়ান বেসিল বা হোলি বেসিল বলা হয়। আমাদের পরম্পরায় চলে আসা ছোটদের সর্দি-কাশির সমস্যায় তুলসী ও মধুর ব্যবহার খুবই জনপ্রিয় ও কার্যকরী।
তবে উপযুক্ত মাত্রা ও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার না জানার কারণে বড়দের ক্ষেত্রে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না। যেমন খুসখুসে কাশিতে শুধু তুলসী পাতা না খেয়ে গোলমরিচের সঙ্গে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
শ্বাসকষ্টে তুলসীপাতার রসের সঙ্গে বাসক পাতা ও আদার রস খেলে তবেই উপকার পাওয়া যায়। আর প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্রা হল ৫-১০ মিলি অর্থাৎ ১-২ চামচ রস। ১ চামচ রসের জন্য প্রায় ১০-১৫টি তুলসী
পাতার প্রয়োজন। তাই প্রতিটি পরিবারে অনেকগুলো (ন্যূনতম ১০-১৫টি) তুলসী গাছের প্রয়োজন। তুলসী বীজ পড়ে নিজের থেকেই চারা তৈরি হয়। বড় করতে গেলে কোন সারের প্রয়োজন হয় না। চাষের জমিও নষ্ট হয় না। আবার তুলসী বিক্রি করে বিকল্প আয়ের সুযোগও আছে।
তুলসীর প্রকারভেদ: তুলসী বা রাধা তুলসী, কালো বা কৃষ্ণ তুলসী, কর্পূর তুলসী, মিষ্টি তুলসী বা বাবুই তুলসী অথবা দুলাল তুলসী, ক্ষুদ্র তুলসী বা নয়া তুলসী কিংবা বনতুলসী, রাম তুলসী, ফিভার প্ল্যান্ট। সমস্ত তুলসীই লাবিয়াতি ফ্যামিলির অন্তর্গত। পশ্চিমবঙ্গের এই সমস্ত প্রজাতির তুলসীগুলি দেখা গেলেও সবচেয়ে বেশি দেখা যায় রাধা বা সাদা তুলসী এবং কৃষ্ণ বা কালো তুলসী। দুটি তুলসীর গুণাগুণ প্রায় সমান।
তুলসী বহুশাখা বিশিষ্ট, বহুবর্ষজীবী, ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদ। তুলসী গাছ প্রায় সব মাটিতে জন্মায়। তবে গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলের উষ্ণ ও আর্দ্র পরিবেশের উর্বর দোঁয়াশ মাটি এই গাছের বৃদ্ধির পক্ষে উপযুক্ত। তবে গোড়ায় জল জমা সহ্য করতে পারে না। গাছের বীজ থেকেই চারা তৈরি হয়।
তুলসীর ভেষজ গুণ ও ব্যবহার: আয়ুর্বেদ মতে গুণ: রস-কটু, তিক্ত,
Denne historien er fra December 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra December 2022-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়