শ্বাসকষ্টকে ‘আধুনিক হোমিওপ্যাথি’ আলাদা করে কোনও রোগ বলতে নারাজ। বরং একে অন্য রোগের উপসর্গ হিসেবে ধরতে হয়। শ্বাসকষ্ট হচ্ছে মানেই শরীরের অন্য কোথাও কোনও সমস্যা তৈরি হচ্ছে। বলেই রোগীর বুকের পাঁজরে শ্বাস নেওয়ার সময় প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে। শ্বাসকষ্ট হলে বুকের পাঁজরের খাঁজের মধ্যেকার ইন্টারকোস্টাল মাসল ও গলার কণ্ঠীর কাছে থাকা সুপ্রাস্টরনাল নচ আরও ভিতরের দিকে চলে আসে। স্বাভাবিক শ্বাসপ্রক্রিয়ায় কিন্তু এই পেশিগুলি বিশেষ কোনও ভূমিকা পালন করে না। তবে শ্বাসকষ্ট হলে এই পেশিগুলি সক্রিয় হয়ে ওঠে। বয়স্কদের পাশাপাশি শিশুরাও এই রোগে খুবই আক্রান্ত হয়। জন্মাবস্থা থেকেও কোনও কোনও শিশুর অ্যাজমা এবং শ্বাসকষ্ট থাকে।
শ্বাসকষ্ট ও অ্যাজমা আলাদা সমস্যা
অ্যাজমা হলে শ্বাসকষ্ট হয় ঠিকই, তবে শ্বাসকষ্ট মানেই তা অ্যাজমা বলে ধরে নেওয়ার কোনও কারণ নেই। হার্ট, ফুসফুস, স্নায়ু, হরমোনজনিত অসুখ ইত্যাদি নানা কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। অনেকের আবার ক্লস্টোফোবিয়া থাকে, অর্থাৎ ভিড়ের মধ্যে মনে হয়, দম চেপে আসছে, শ্বাস নিতে পারছি না। এক্ষেত্রে সাইকোলজিক্যাল কারণে শ্বাসকষ্ট হয়। তবে এয়ার ওয়ে অবস্ট্রাকটিভ ডিজিজ, যা হাঁপানি নামে পরিচিত, তা শ্বাসনালীর প্রদাহজনিত একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ। তীব্রতা অনুযায়ী অ্যাজমা বা হাঁপানি মূলত দু’প্রকারের। অ্যাকিউট অ্যাজমা এবং ক্রনিক অ্যাজমা। অ্যাকিউট অ্যাজমা তীব্র হাঁপানির অসুখ। এতে ফুসফুসের বায়ুবাহী নালীগুলো আকস্মিকভাবে সংকুচিত হয় ও শ্বাসপ্রশ্বাসে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। ক্রনিক অ্যাজমা একধরনের দীর্ঘমেয়াদি হাঁপানি। এতে রোগী ঘন ঘন অ্যাজমায় আক্রান্ত হয় এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। আরও এক ধরনের অ্যাজমা রয়েছে, যা ধূমপান, রাসায়নিক দ্রব্য, কোনও সংক্রমণ, মানসিক চাপ, নির্দিষ্ট কোনও ওষুধ সেবন, প্রিজারভেটিভের ব্যবহার, সুগন্ধির ব্যবহার, অত্যধিক ঠান্ডা, গরম, আর্দ্র ও শুষ্ক বাতাসের কারণে দেখা দেয়। বাইরের ধুলো, ধোঁয়া, ফুলের পরাগরেণু হল এই রোগের ট্রিগারিং ফ্যাক্টর।
Denne historien er fra March 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra March 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।