পর্দায় একের পর এক হিট ছবি। তাঁর | সুঠাম দেহ নিয়ে চর্চা নিয়মিত। তিনি বলিউডের ‘ভাইজান'। কিন্তু ক'জন জানেন, পর্দায় হেসে-খেলে দর্শককে মনোরঞ্জন দেওয়া দেশের অন্যতম সেরা এন্টারটেনার সলমন খানকেও কী অসম্ভব যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে। ‘ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া’। মুখের এক ধরনের স্নায়বিক রোগ। পোশাকি নাম ‘সুইসাইড ডিজিজ’। এই রোগেই দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন সলমন। আমেরিকায় অস্ত্রোপচার হয় তাঁর।
কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা নিয়ে তখন এমনিতেই বেশ বিব্রত সলমন। মাঝেমধ্যেই মেজাজ হারাচ্ছেন। তাঁর জড়িয়ে কথা বলা নিয়ে জোর চর্চা। প্রচার তুঙ্গে ওঠে, সবসময় নেশার ঘোরে থাকেন বলিউড হিরো। তাতেই নাকি তাঁর গলা জড়িয়ে যায়। ২০০১ সাল। প্রথম নিজের রোগ নিয়ে ইঙ্গিত দিলেন সলমন। ‘আমি যে এমন কর্কশ গলায় বললেন, কথা বলি, তার কারণ এটা নয় যে আমি মাতাল। রমজানের সময় আমি মোটেই মদ খাই না। এটা আমার অসুস্থতা। আমার কিছু করার নেই। স্বাস্থ্যের দিকে আমাকে নজর রাখতেই হবে'। কিন্তু তখনও কেউ জানেন না, ঠিক কী হয়েছে সলমনের। কতটাই বা তিনি অসুস্থ। ●
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়