শুধু বাচ্চা নয়, প্রত্যেকটি মানুষের ভীষণভাবে যোগাভ্যাস করা জরুরি। আমরা এসেছি যোগে আর যাবও যোগে। মাতৃগর্ভে আমরা পবনমুক্তাসনে বা গর্ভাসনে থাকি, আর যখন ইহলোক ছেড়ে যাই তখন শবাসনে যাই। এই মাঝের সময়টা আমরা যোগের কথা ভুলে যাই। আমাদের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ, ইন্টারনাল অর্গ্যান ভালো রাখতে সাহায্য করে যোগব্যায়াম। এই সময়টা যদি যোগ নিয়ে থাকতে পারি, তাহলে অনেক চিন্তাই কমে যাবে।
কোন বয়সে শিশুদের যোগাভ্যাস শুরু করানো যায়? সাধারণত ৫ বছর বয়স থেকে বাচ্চারা যোগাভ্যাস শুরু করতে পারে। তবে যারা শারীরিক ভাবে সুস্থ এবং ব্রেনের ম্যাচিওরিটি আছে অর্থাৎ একেবারে সুস্থ সবল বাচ্চা, সেক্ষেত্রে ৪ বছর বয়সেও শুরু করানো যেতে পারে।
অনেকসময় বাচ্চাদের ম্যাচিওরিটি কম হয়। সেক্ষেত্রে আমরা ১ বছর পরে শুরু করতে বলি। কিছু বাচ্চার ব্রেন ডেভেলপমেন্ট কম হয়, বোঝার ক্ষমতা কম থাকে। সেক্ষত্রে ৫ বছর বয়স থেকে শুরু করাই ভালো।
কী কী যোগ বাচ্চারা করতে পারে? পদ্মাসন, বজ্রাসন, উত্থিত পদ্মাসন, পবনমুক্তাসন, ভুজঙ্গাসন—মূলত এই আসনগুলি দিয়েই প্রাথমিক যোগাভ্যাস শুরু হয়। তারপর ধীরে ধীরে শলভাসনও করাই আমরা। আরও একটু বড় হলে, এই আসনগুলো ঠিকঠাক রপ্ত করে নিতে পারলে শশঙ্গাসন ও উষ্ট্রাসন করানো যেতে পারে।
কোন আসনে কী রোগ নিরাময় হয়? পদ্মাসন: যে কোনও পা আগে তুলে পদ্মাসনে সোজা হয়ে বসতে হবে। আগেকার দিনে মুনি-ঋষিরা যেভাবে বসে ধ্যান করতেন সেটাকেই আমরা পদ্মাসনে বসা বলি। যোগাভ্যাস শুরু করার প্রথমে পদ্মাসন করানো যেতে পারে। তা না হলে একদম শেষে এই আসনে ধ্যান করা যায়। মনঃসংযোগ বা একাগ্রতা বাড়াতে এই আসন দারুণ কাজ দেয়। পদ্মাসনে বসিয়ে যদি বাচ্চাদের কিছুক্ষণ ধ্যান করানো যায় তাহলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়।
উত্থিত পদ্মাসন: পদ্মাসন করা শেষ হলে আমরা উত্থিত পদ্মাসন করাতে পারি। পেটের মাংসপেশি সুদৃঢ় হয়। হজমশক্তির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। পেটের যাবতীয় রোগ সারাতে সাহায্য করে উত্থিত পদ্মাসন। হাত ও কাঁধের মাংসপেশি ঠিক করতেও সাহায্য করে। যেমন দেখা যায় অনেকের কাঁধ উঁচুনিচু থাকে। এই আসনের ফলে সেটা সমান করা সম্ভব হয়।
Denne historien er fra June 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra June 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়