হু অভিভাবকের ধারণা, তাঁর সন্তান কম খাবার খায়। হয়তো তাঁদের খাওয়ানোর পরিমাণ বা খাবারের ধরন পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, শিশুটি মোটেই কম খাবার খায় না। সে কেবল তার বাবা-মায়ের চাহিদা অনুযায়ী খেয়ে উঠতে পারে না। হয়তো অনেকে বলবেন, ‘এখনকার বাবা-মায়ের সবেতেই বাড়াবাড়ি! আমাদের সময় কে কী খেলাম বাবা-মায়ের এত আদিখ্যেতা ছিল না তা নিয়ে।' বিষয়টি তা ঠিক নয়।
আসলে আগেকার দিনে একটি পরিবারে একাধিক সন্তান থাকত। সকলের প্রতি সারাক্ষণ নজর রাখা কার্যত অসম্ভব ছিল। রোদ-ঝড়-জলে ঘুরে বেড়িয়ে, খেলাধুলো করে বড় হওয়া শিশুর ইমিউনিটি নিয়েও মা-বাবা মাথা ঘামাতেন কম। খুব একটা দরকারও পড়ত না। তখন ভেজাল খাবার কম ছিল, ছেলেমেয়েদের কেরিয়ারের পিছনে ইঁদুরদৌড় ছিল না। শরীরচর্চা ও খেলাধুলোর সময় ছিল।
বর্তমানের আধুনিক দুনিয়ায় বড়দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে ছোটদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নিয়ত কমছে। তাই তাদের পুষ্টির ভাবনা শুরু থেকেই করতে হবে। লক্ষ রাখতে হবে, রোগ প্রতিরোধের শক্তি যেন শিশু ছেলেবেলা থেকেই লাভ করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, শিশুটি দিব্য খেলছে, খাচ্ছেদাচ্ছে। অথচ অল্পেই ঠান্ডা লাগা, জ্বর, গলা ব্যথার মতো উপসর্গ তার পিছু ছাড়ছে না। একদিন খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম করলেই পেটের সমস্যা শুরু হচ্ছে। বিশেষ করে মরশুমি অসুখের সময় এলেই ফাঁকটা বোঝা যায়। কোভিডের সময় টান দু’-তিন বছর ঘরবন্দি থাকার কারণে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। সূর্যের আলোও ঠিকমতো শরীরে প্রবেশ করতে পারেনি। তাই যে সময় শিশু মাতৃদুগ্ধের সঙ্গে ধীরে ধীরে অন্য খাবারে অভ্যস্ত হতে শুরু করে তখন থেকেই খেয়াল রাখুন পুষ্টির খুঁটিনাটি।
জন্মের পরেই ইমিউনিটি শিশুর শরীরে অনাক্রম্যতা বা ইমিউনিটির কথা ভাবতে বসলে প্রথমেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে মা-বাবা ও শিশুর জন্মের সময় পরিচর্যাকারী সহায়িকাদের। চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, জন্মানোর সঙ্গে সঙ্গে একটি শিশুর শরীরে অন্যক্রম্যতাকে প্রবেশ করানো যায়। রোগের সঙ্গে লড়তে তার অন্যতম সেরা অস্ত্র তখন ‘কেঁচুটে দুধ’ বা কোলোস্ট্রাম।
Denne historien er fra July 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra July 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়