‘এই কাঠ কাঠ খেলোয়াড়ের চেহারায় অভিনেতা হবে! ছোঃ!' ভদ্রস্থ চাকরি ছেড়ে টলিউডে পা রাখার প্রথমদিনই এমন কথা শুনে খানিক হকচকিয়ে গিয়েছিলেন। ৫ ফুট ১০ ইঞ্চির সুঠাম চেহারায় কোনও মেদের চিহ্ন নেই। বাংলা টেলিজগতে এমন চেহারায় পুলিশ অফিসার বা জিম ইনস্ট্রাক্টর, মেরেকেটে খেলোয়াড় ছাড়া অন্য চরিত্র কি জুটবে! সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন সেই পরিচালক। শুধু নিজের চেহারার উপর আস্থা রেখেছিলেন ‘অনিন্দ্য সেনগুপ্ত’!
না, তাঁর আসল নাম এটি নয়। তবে টেলিভিশনের দর্শক তাঁকে আজও এই নামেই ডাকেন। আসল নাম সুদীপ মুখোপাধ্যায়। বাংলা সিরিয়াল ও সিনেমায় যিনি দর্শকদের "L
একেবারে ঘরের ছেলে। সুদীপের অহঙ্কার করার মতো বিষয় কেবল চেহারা নয়, উদাত্ত ভরাট একটি গলা। যে গলায় মন্ত্রস্বরে মাঝেমধ্যেই মেঘ ডেকে উঠতে পারে। সামনে বসে কথা বললে মনে হয়, এ ব্যারিটোন যেন কানের ভিতর দিয়ে মরমে পশিল! ডাবিং ও নাটকেও ব্যস্ততা থাকে তাঁর। সব সামলেও সম্প্রতি ৩০ কেজি ওজন ঝরিয়েছেন সুদীপ।
দক্ষিণ কলকাতার ক্যাফের ঠেকে শুরু করলেন সেই গল্পই। ‘আমি যখন সেভেন এইটে পড়ি, তখন থেকেই কলকাতায় মামারবাড়িতে থাকছি। বাবা চাকরি করতেন আর্মিতে। ফলে বাড়িতে একটা কড়া শাসন ছিলই। ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটার, মূলত
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়