মশাকাহিনি আকারে ক্ষুদ্র হলেও মশাকে মোটেই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা যাবে না। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গুর মতো মারণ রোগ ছাড়াও নানা রোগ ছড়ায় মশা। পৃথিবীর ১৭ শতাংশ সংক্রামক রোগই মশার মতো পোকামাকড় ছড়ায়। যাকে আমরা ভেক্টর বর্ন ডিজিজেস বলি। এই সমস্ত রোগে পৃথিবীতে বছরে প্রায় ৭ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়। সারা পৃথিবীতে ম্যালেরিয়াতে বছরে প্রায় ৪ লক্ষেরও বেশি রোগী প্রাণ হারান এবং তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। যে সমস্ত পোকা-মাকড় নানা ধরনের রোগ ছড়ায় তাদের মধ্যে মশাই অন্যতম। কোন মশা কী রোগ? বিভিন্ন ধরনের মশা বিভিন্ন ধরনের রোগ ছড়ায়। যেমন অ্যানোফিলিস মশা ছড়ায় ম্যালেরিয়া, কিউলেক্স ছড়ায় ফাইলেরিয়া ও জাপানিজ এনসেফেলাইটিস। ইডিস মশা ছড়ায় ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও ইয়েলো ফিভার।
C ড় ম্যানসোনিয়া নামক আর এক ধরনের মশা থেকেও এক ধরনের ফাইলেরিয়া রোগ হতে পারে। ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের মানুষই এই মশাবাহিত রোগগুলিতে বেশি আক্রান্ত হয়। সাধারণত এইসব দেশে মশাবাহিত রোগগুলির মধ্যে ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুতেই সবচেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়। মশার বংশবৃদ্ধির ফলে বর্ষাকালেই এই রোগগুলির বেশি প্রাদুর্ভাব ঘটে। বৃষ্টিপাত, বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ইত্যাদি আবহাওয়ার পরিবর্তন মশাবাহিত রোগগুলোর ব্যাপ্তির অন্যতম কারণ। বিশ্বের এবং দেশের একপ্রান্ত থেকে আর একপ্রান্তে মানুষের যাতায়াত যত বেড়েছে, ম্যালেরিয়া ও অন্যান্য মশাবাহিত রোগ তত তাড়াতাড়ি ছড়িয়েছে। মানুষ যত শহরকেন্দ্রিক হচ্ছে, ততই বাড়ছে অপরিকল্পিত নগরায়ণ। নিকাশি ব্যবস্থার গোলযোগ, জলমগ্ন শহর, শহরে কলকারখানা ও বস্তির সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সবশেষে পাল্টাচ্ছে মশার স্বভাব ও চরিত্র। এইসবই ডেঙ্গুর মতো মশাবাহিত রোগ ছড়ানোর অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে। সঙ্গে জুড়েছে ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ও কীটনাশকের নিষ্ক্রিয়তা। বিশ্ব উষ্ণায়নে নানান কীটপতঙ্গের সংখ্যা বৃদ্ধির দরুন মশাবাহিত ও অন্যান্য রোগের সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। কঠিন বর্জ্য পর্দার্থের সঠিক নিষ্ক্রমণের অভাবে জঞ্জাল বৃদ্ধি শহরে মশার সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়