রক্তে শর্করা বা সুগার সকলেরই আছে। সেটিই স্বাভাবিক। সুগার থাকলেই তা ডায়াবেটিস নয়। রক্তের সুগারকেই শারীরবৃত্তীয় নানা কাজে এনার্জি হিসেবে আমরা ব্যবহার করি। কিন্তু এই সুগারের পরিমাণ বাড়লে বা কমলে তা শরীরের নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ক্ষতি করে। চোখ, কিডনি, হার্ট, নার্ভ—মূলত এই চার অঙ্গ সুগারের প্রকোপে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রক্তে শর্করা মাত্রার অতিরিক্ত বেড়ে গেলে তখনই তাকে ডায়াবেটিস বা মধুমেহ বলে।
সুগার মোটেই সুইট নয় আমাদের শরীরের ভিতর একটা ব্যাঙ্ক আছে। সেখানে টাকার বদলে জমা রাখা হ খাবার। আমরা যেমন টাকা রাখি ব্যাঙ্কে, তেমন শরীরে জমাই খাদ্য। অসময়ে যেমন ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে আমরা খরচ করি, তেমনই আমরা যখন খাবার খাচ্ছি না, তখন আমাদের শরীর জমে থাকা খাদ্য থেকে ফ্যাট বা সুগারকে ভাঙিয়ে বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজ সারে। মূলত খাবারের মাধ্যমেই রক্তে সুগার প্রবেশ করে। দেখা যায়, খাবার খাওয়ার পর রক্তে সুগার বেড়ে গিয়েছে। সেই সুগার শরীর কিছুটা জমায়। কিছুটা নিজের কাজে ব্যবহার করে। তাই খালি পেট ও ভর্তি পেটে সুগারের মাপ সমান হয় না। সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে ক্ষতি—এ কথা আমরা সকলেই বুঝি। রক্তে কিন্তু সুগার কমে গেলেও সমান ক্ষতি। সুগারের পরিমাণ কমে গেলে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে সুগারের পরিমাণ ৭০ এমজি/ডিএল-এর নীচে নেমে গেলে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। আর এই পরিমাণ ৫৪ এমজি/ডিএল-এর নীচে নামলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় সমস্যা তৈরি হয়। সুগার আসলে একধরনের মেটাবলিক ডিজঅর্ডার। অর্থাৎ খাবারের বিপাকজাত সমস্যা। সব জীবন্ত প্রাণীদেহেই একধরনের জৈব রাসায়নিক ক্রিয়া চলে। যার মাধ্যমে শরীরে নতুন কোষ উৎপন্ন হয়। এছাড়াও বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজ সারতে যে শক্তির প্রয়োজন, তাও এই জৈবরাসায়নিক ক্রিয়া থেকেই মেলে। এই কাজে শরীরকে সাহায্য করে কিছু এনজাইম ও হরমোন। ইনসুলিন এমনই এক প্রয়োজনীয় হরমোন। আমাদের অগ্ন্যাশয় বা প্যাংক্রিয়াসের বিটা কোষ থেকে
Denne historien er fra December 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra December 2023-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁটু ব্যথার খুঁটিনাটি
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের অস্থিরোগ বিভাগের প্রধান ডাঃ মুকুল ভট্টাচার্য
কোমরে ব্যথা মানেই অপারেশন নয়
পরামর্শে কোঠারি হাসপাতালের স্পাইন সার্জেন ডাঃ সৌম্যজিৎ বসু
গেঁটে বাতে নাজেহাল ? সমাধান কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘাড়ে ব্যথার কারণ ও উপশম
পরামর্শে অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ কানুনগো
সারিয়ে ফেলুন ফ্রোজেন শোল্ডার
পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ কিরণকুমার মুখোপাধ্যায়
হাঁটু প্রতিস্থাপনের খুঁটিনাটি জানুন
পরামর্শে বেলভিউ ক্লিনিকের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সন্তোষ কুমার
ঘাড়ে, কাঁধে, কোমরে, হাঁটুতে ব্যথায় ফিজিওথেরাপি
পরামর্শে হাওড়া জেলা হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট অর্পণ মণ্ডল
হাঁটুর ব্যথা বেদনায় আকুপাংচার
কেন্দ্রীয় সরকারের উৎসাহ ও সাহায্যে বিভিন্ন গবেষণা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আকুপাংচার চিকিৎসা ও তার রোগ নির্ধারণ পদ্ধতি নিয়ে একাধিক গবেষণামূলক কাজ হয়েছে।
কাঁধ, ঘাড়, কোমর, হাঁটু সহ জয়েন্টের ব্যথার উপশমে হোমিওপ্যাথি
লিখতে লিখতে হাতে ব্যথা হলে কাস্টিকাম, কিউপ্রাম মেট, ব্রকাইগ্লটিস, স্টানাম মেট উপযোগী।
আয়ুর্বেদে ঘাড়, কোমর, হাঁটু ব্যথার চিকিৎসা
পরামর্শে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ দেবাশিস ঘোষ