‘ভারতের বেকেনবাওয়ার'। পি কে ব্যানার্জির মুখে প্রথম এই ডাক শোনা গিয়েছিল। দুরন্ত ফিটনেস আর দামাল মানসিকতার জন্যই গৌতম সরকারকে ভালোবেসে এই নামে ডাকতেন তিনি। পরবর্তী সময়ে ময়দানে মুখে মুখে ঘুরত এই নাম। গোটা ম্যাচ একই গতিতে সারা মাঠ দাপিয়ে বেড়াতেন গৌতম। সাত ও আটের দশকে দুই প্রধানের জার্সিতেই সফল তিনি। মাঝমাঠে হয়ে উঠেছিলেন অন্যতম ভরসা। সাফল্যের ঝুলি ভরে ফুটবলকে বিদায় জানিয়েছেন বহু বছর আগে। কিন্তু শরীর নিয়ে তাঁর সচেতনতা একফোঁটাও কমেনি। ৭৩ বছর বয়সেও প্রতিনিয়ত ঘড়ি ধরে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট শরীরচর্চা করেন। সেই সঙ্গে রয়েছে শৃঙ্খলাপরায়ণ জীবনযাপন। মাছ-মাংস মুখেই তোলেন না। এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘ফুটবল জীবনে ফিটনেসই ছিল আমার বড় অস্ত্র। গোটা মরশুম আমি শরীরিক কসরতের উপর জোর দিতাম। আজও মনে আছে, সেসময় অনেকেই প্রশংসা করে বলতেন, আমি নাকি টানা দু'টি ম্যাচ খেলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখি। কোচ পি কে ব্যানার্জি তো আমায় ভালোবেসে ইন্ডিয়ান বেকেনবাওয়ার নাম দিয়েছিলেন। অনেকেই আবার বলত, মিডফিল্ড জেনারেল। আমি সবসময় সেরাটা উজাড় করে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েই মাঠে নামতাম। ম্যাচের ৯০ মিনিট আমার মাথায় আর অন্য কিছু চলত না।'
Denne historien er fra August 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়