একটি পরিবারে একজন মহিলা সন্তানসম্ভবা বলে প্রেগন্যান্সির সম্পূর্ণ সময় জুড়েই মনোযোগের কেন্দ্র হয়ে থাকেন ভাবী মা। তখন সকলেই বারবার এসে খোঁজ করেনসন্তানসম্ভবার শরীর ঠিক আছে কি না, কোনও সমস্যা হচ্ছে কি না, সে ঠিক করে খাবার খাচ্ছে কি না, গর্ভে বাচ্চা নড়ছে করছে কি না ইত্যাদি! হাজার বার তাঁর কাছে আত্মীয়দের ফোন আসে। অথচ গৰ্ভস্থ সন্তান ভূমিষ্ঠ হতেই ফোকাস সরে যায় শিশুর দিকে। তখন সবাই এসে সদ্য মাকে জিজ্ঞেস করে, বাচ্চা কেমন আছে, সে ইউরিন ঠিক করে করছে? দুধ খাচ্ছে? ওজন বাড়ছে! ইত্যাদি। অথচ কেউ মাকে প্রশ্ন করে না, তিনি ভালো আছেন কি না, তিনি সময়মতো খাচ্ছেন কি না, ঘুমানোর সময় পাচ্ছেন কি না! কেউ খেয়াল করে না সদ্য মায়ের রক্তক্ষয়ী অমানুষিক শ্রম! বিশেষ করে প্রথম একমাসের কথা ধরা যাক! বিশেষ করে যাঁদের সিজারিয়ান বেবি হয়েছে, তাঁদের কথা ভাবুন। মায়ের পেটের নীচের দিকে বিরাট একটা ক্ষত! সামান্য ইউরিন পাস করা, প্রাতঃকৃত্য করার মতো কাজগুলিও কী ভয়ঙ্কর পাহাড় সরানোর মতো বোধ হয়! ভেবে দেখুন একটিবার, একটি মেয়ে সারাদিন ধরে শরীরে বিরাট এক ক্ষত নিয়ে সন্তানকে দুধ খাওয়াচ্ছে, তার ন্যাপি বদল করছে, কখনও কখনও স্নান করছে, রাত জাগছে আর তার সঙ্গে সঙ্গে একমাস ধরে তার রক্তপাতও হয়ে চলেছে! তারপর খুদেটির তো বায়ানাক্কার শেষ নেই। সন্তান কাঁদল কেন, ঘুমাচ্ছে না কেন তা দেখতে হচ্ছে মা কে। স্নান করা, ঘুমানোর সময়ও পান না মা। সর্বক্ষণ বাচ্চার প্রতি যত্ন নিতে নিতে মা মানসিকভাবে প্রচণ্ড চাপে পড়ে যান।
আজকাল নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি! তার উপর কোনও কোনও দম্পতি থাকেন পরিবারপরিজন থেকে অনেক দূরে। ফলে সন্তানের পরিচর্যায় পরিবারের আত্মীয় স্বজনরা চাইলেও সবসময় যুক্ত হতে পারেন না। এছাড়া অন্যান্য সমস্যাও থাকে। তাছাড়া বাচ্চাকে খাওয়ানো পরানো মানুষ করার কাজটা আসলে মায়েদেরই করতে হয় এমন ভাবনা থেকে কেউ বাচ্চাকে দেখভালও করেন না!
এর ফলে যে যে সমস্যাগুলো দেখা যায় তা হল, যিনি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তাঁকেই সব ধরনের ঝক্কি সামলাতে হয়। সারাদিনের খাবার খাওয়া, রেস্ট রুমে যাওয়ার শিডিউলে সমস্যা তৈরি হয়। তাকে একটানা বাচ্চার সঙ্গে জেগে থাকতে হয়। বিশেষ করে প্রথম কয়েকমাস এমনটাই করার দরকার হয়।
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
মেদ ঝরাতে ভাত না রুটি?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতাল, ব্রডওয়ের ডায়েটিশিয়ান ইন-চার্জ সুচন্দ্রা চট্টোপাধ্যায়
ভুঁড়ি কমাতে বীজের সন্ধান
লিখছেন ভারতের আয়ুর্বেদ গবেষণা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী, বনৌষধি গবেষক আয়ুর্বেদ চিকিৎসক, অধ্যাপক ডাঃ সুবলকুমার মাইতি
ওজন.কমানোর সুপারফুড
পরামর্শে বিপি পোদ্দার হাসপাতালের চিফ ডায়েটিশিয়ান মুনমুন ভট্টাচার্য
উপোস না ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং?
পরামর্শে নারায়ণা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান শতভিষা বসু
নিরামিষ খেলে দ্রুত ভুঁড়ি কমে?
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হাসপাতালের চিফ ডায়েটিশিয়ান মীনাক্ষী মজুমদার
ভিগান খাদ্যে কি ফ্যাট কমে?
ভিগান খাদ্য অবশ্যই ওজন কমাবে। কিন্তু সেই খাদ্য হতে হবে তেল বা জাঙ্ক ফুড বর্জিত।
হেঁটেই ভ্যানিশ মেদ!
ওজন কমানোর সবচেয়ে সহজ ব্যায়াম হাঁটা। কোন নিয়মে হাঁটলে ফল পাবেন হাতেনাতে? পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ যোগ ও ন্যাচেরোপ্যাথি কাউন্সিলের সদস্য ও যোগবিদ উজ্জ্বল কুমার ঘোষ
ওজন কমাতে লিক্যুইড ডায়েট কতটা কার্যকরী?
পরামর্শে সল্টলেক মণিপাল হাসপাতালের চিফ ডায়েটিশিয়ান ইন্দ্ৰাণী ঘোষ
মেদ ঝরান ঘুমিয়ে
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাজীব শীল
মেদ ঝরানোর ব্যায়াম
পরামর্শে রাজ্য যোগা কাউন্সিলের সভাপতি তুষার শীল