ইংল্যান্ডে তখন গ্রীষ্মকাল। কেতাবি ভাষায় ‘ইংলিশ সামার’! মোটামুটি যাঁদের সামর্থ্য রয়েছে, তাঁরা সমুদ্রসৈকত খুঁজে নেন। গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে বাঁচতে সমুদ্রপাড়ে অলস সময় কাটান। বিভিন্নরকম খাবারের স্বাদ নেন। যাঁদের সামর্থ্য আরও বেশি, টেনিসের সবচেয়ে পুরোনো টুর্নামেন্ট উইম্বলডন দেখতে রাজধানী লন্ডনে পাড়ি জমান। ইংল্যান্ডে বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় সবচেয়ে বেশি প্রমোদভ্রমণের আয়োজন করা হয় এই সময়েই।
১৯৮৬ সালের ২১ জুলাই। দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার। লন্ডন থেকে ১১৪ মাইল দূরের এলাকা লেস্টারশায়ারের এক গ্রামে এমন এক ঘটনা ঘটে যে, স্থানীয় বাসিন্দারা রীতিমতো হতভম্ব হয়ে যায়। ছড়িয়ে পড়ে অজানা আতঙ্ক। যেদিন ঘটনা ঘটে, তার দু'দিন আগে লেস্টারশায়ারের নার্বোরো গ্রামের পঞ্চদশী কিশোরী ডন অ্যাশওয়ার্থ বেড়াতে গিয়েছিল বন্ধুর বাড়িতে। বিকাল সাড়ে চারটের দিকে সে তার বন্ধুর বাড়ি থেকে নিজের বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেয়। বন্ধুর বাড়ি থেকে তার বাড়ির দূরত্ব খুব বেশি নয়। পাশের এন্ডার্বি নামে গ্রামেই অ্যাশওয়ার্থের বাড়ি। মাত্র কয়েক মিনিটের হাঁটার ব্যাপার। হয়তো ক্লান্তির জন্যই কি না, সেদিন অ্যাশওয়ার্থ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল গতানুগতিক রাস্তা দিয়ে না গিয়ে সে শর্টকাট রাস্তায় বাড়িতে ফিরবে। ওই রাস্তার নাম ছিল 'টেন পাউন্ড লেন'। কিন্তু কে জানতো, এই টেন পাউন্ড লেন দিয়ে ঘরে ফেরার সিদ্ধান্তই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে?
টেন পাউন্ড লেন দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে অ্যাশওয়ার্থ নিখোঁজ হয়ে যায়। পুলিশের কাছে খবর যাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে নার্বোরো গ্রামে তন্নতন্ন করে খোঁজ চালানো হয়। কিন্তু রহস্য কিছুতেই ভেদ করতে গেল না। অবশ্য অ্যাশওয়ার্থের অন্তর্ধানের রহস্য ভেদ করতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি লেস্টারশায়ার পুলিসকে। অন্তর্ধানের দু'দিন পর টেন পাউন্ড লেন থেকে কাছেই একটি মাঠের কোণে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ যখন মৃতদেহ উদ্ধার করে, তখন তা গাছের ডালপালা দিয়ে ঢাকা ছিল। সম্ভবত অপরাধী চেয়েছিল প্রথম দেখাতেই যেন কেউ বুঝতে না পারে সেখানে একটি মৃতদেহ পড়ে রয়েছে। পুলিশ মৃতদেহ মর্গে পাঠিয়ে দিয়ে পোস্টমর্টেম রিপোর্টের অপেক্ষায় অধীর আগ্রহে ছিল।
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়