এক কথায় উত্তর—হ্যাঁ। ভিগান খাদ্য গ্রহণ করলে ফ্যাট বা দেহের চর্বি কমে, ওজনও কমে। আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে উদ্ভিদ-নির্ভর ভিগান খাদ্যাভ্যাসের। তবে একটা শর্তও আছে। ভিগান বলে যদি একগাদা তেলেভাজা খাবার খাওয়া হয়, যদি নিয়মিত প্রসেসড ফুড কিনে তাড়িয়ে তাড়িয়ে, চেটেপুটে পেটে পোরা হয়, তাহলে কোনও লাভ হবে না। দেহের চর্বি বা ওজন কোনওটাই কমবে না।
এই বিষয়টাই ব্যাখ্যা করে ডাঃ নন্দিতা শাহ বললেন, ‘ভগবান আমাদের যেভাবে দিয়েছেন, সেভাবেই ‘প্ল্যান্ট বেসড ফুড’ বা ফল-শাকসব্জি রাখতে হবে খাবারের থালায়। অর্থাৎ খাদ্য থাকবে ‘হোল' বা সম্পূর্ণরূপে। তাতে কোনও ‘রিফাইনড’ বস্তু, যেমন তেল, চিনি, সাদা চাল বা সাদা ময়দা জাতীয় জিনিস থাকবে না। আর যতটা আমাদের হাত বা দাঁত দিয়ে সম্ভব হয়, তার চেয়ে বেশি কোনও ফল বা সব্জির খোসা না ছাড়ানোই ভালো। কারণ তাহলে খাবারের ফাইবার নষ্ট হয়। আপনি রোজ জুসার দিয়ে ফলের রস তৈরি করে খেতে থাকলেন আর ভাবলেন খুব ফল খাচ্ছেন, উপকারও পাবেন—সেটা কিন্তু আকাশকুসুম কল্পনা। কারণ জুসার দিয়ে রস বানিয়ে আপনি ফলের প্রধান উপকারী অংশ, ফাইবারটাকেই বাদ দিয়ে দিচ্ছেন। মনে রাখতে হবে এই ফাইবার আমরা শুধু বৃক্ষ বা উদ্ভিদ থেকেই পাই, প্রাণী থেকে পাওয়া কোনও খাদ্যে এটা থাকে না। এটা আমাদের খিদে নিবারণ করে। পাশাপাশি দেহের চর্বি বা ওজনও কমায়। উল্টোদিকে ডেয়ারি বা প্রাণিজাতীয় খাদ্যে থাকে ‘গ্রোথ হরমোন'। যা ওজন কমানোর জায়গায় বাড়িয়ে দেয়।
ফ্যাট সম্পর্কে কিছু কথা অতিরিক্ত ফ্যাট থাকলে শরীরের ক্ষতি করে—এই কথাটা ঠিক। কিন্তু ফ্যাট মানেই ক্ষতিকর, এমন ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। সুস্থ থাকতে হলে খাদ্যে অল্প পরিমাণ ফ্যাট আমাদের অবশ্যই দরকার, কারণ এই ফ্যাটই আমাদের শরীরের স্বাভাবিক উষ্ণতা বজায় রাখতে, শরীরকে শক্তি জোগাতে, প্রয়োজনীয় হরমোন তৈরি করতে এবং কোষ গঠন করতে আমাদের সাহায্য করে। ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ এর মতো প্রয়োজনীয় ফ্যাটও আমাদের বাইরে থেকে পেতে হয়। কারণ এই ফ্যাট শরীর নিজে তৈরি করতে পারে না। ফ্যাট ছাড়া শরীরে ভিটামিন এ, ডি এবং ই শোষণ করাও সম্ভব হয় না। এমনকী মস্তিষ্ক, নার্ভ আর বোন ম্যারোও তৈরি হয় এই ফ্যাট দিয়েই।
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়