চিকিৎসকের নজরে একবার কারও ভুঁড়ি পড়লে ডাক্তারবাবুর মস্তিষ্কের মধ্যে নানা প্রকার বিপদের সংকেত আসতে থাকে। আজকাল ছেলেমেয়েদের ভুঁড়ি হয়ে যাওয়া নিয়েও অভিভাবকরা সতেচন। ভুঁড়ি নিয়ে যে যাই ভাবুন বা ঠাট্টা-তামাশা করুন না কেন, বিষয়টি মোটেই সহজ-সরল নয়। চিকিৎসক এতে সুদূরপ্রসারী বিপদের সংকেত বুঝতে পারেন। এটি শুধু শরীরকে বিকৃত করে, তা কিন্তু নয়, এর মধ্যে নানা রোগের আশঙ্কা লুকিয়ে থাকে। আমরা সকলেই সব জানি, তবু আমরা সতর্ক নই। আজকাল ঘরোয়া খাবার খেয়েও হেপাটাইটিস, গ্যাস্ট্রাইটিস, ডায়াবিটিস, হাইপারটেনশন, কোলেস্টেরল হানা দেয় শরীরে। এর মূল কারণ জটিল খাদ্যাভ্যাস। অতিরিক্ত তেল, ঘি, তৈলাক্ত মাছ খাওয়ার অবৈজ্ঞানিক স্বভাব। এ থেকে বাঁচার একটিই উপায়, আগেকার দিনে বাড়ির গৃহিণীরা যে ধরনের রান্না করতেন, রান্নায় যা যা ব্যবহার করতেন সেগুলোকে হাতিয়ার করে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো রান্নাবান্না করুন এবং সময়ে খান।
খাদ্যের মূল উপাদান হল কার্বোহাইড্রেট (৬০ শতাংশ) (২৫ শতাংশ), প্রোটিন (১৫ শতাংশ), শরীরে দরকার। খাদ্য তালিকায় ক্ষারধর্মী ও অম্লধর্মী জিনিসপত্র থাকে। তা বুঝেসুঝে একটু বেশি ক্ষারধর্মী খাবার খেতে হবে। ব্যায়ামের তিনটি ধারার যে কোনও একটি করতে পারেন, যেটি আপনার পক্ষে সুবিধাজনক— প্রত্যহ আধ ঘণ্টা সাইকেল চালান অথবা সাঁতার কাটুন। এ দুটো না পারলে গুটি গুটি পায়ে ১ কিলোমিটার হেঁটে যান আবার ফিরে আসুন। তবে কোনও ব্যায়াম সকাল ৬টার মধ্যে শুরু করবেন না। ঘরে বসে ব্যায়াম করলে তা করতে পারেন – মৎস্যাসন, ধনুরাসন, পদ্মাসন, না পারলে উত্থানপদ আসনটি করুন। এর উপহার বিশাল, ভুঁড়ি কমে যাবে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে, মধমেহ, হার্নিয়া উচ্চ রক্তচাপ বাড়বে না।
বর্তমানের ভাবনা সার্বিকভাবে ভুঁড়ি যাঁদের আছে, তাঁরা অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়া বা লোকমুখে শুনে কিছু মিথের শিকার হন। যেমন— ১) লেবুর (পাতিলেবুর রস + মধু+ সামান হালকা গরম জল মিশিয়ে খেলেই ভুঁড়ি কমে যাবে। ২) লেবুর রস (১/২টি লেবু নিংড়ে) 5 পরিমাণমতো জল ও নুন মিশিয়ে খেলেই হল।
৩) বাঁধাকপিতে টারট্রোনিক অ্যাসিড আছে, অতএব বাঁধাকপির স্যালাড, চচ্চড়ি, ঘণ্ট, ভাজা প্রভৃতি তৈরি করে খেলেই তো ভুঁড়ি হাওয়া।
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra September 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়