• আপনার পড়াশোনা কোথায় যোগিরাজ? আমি মফস্সলের ছেলে। দেশের বাড়ি বহরমপুর। ওখানে বড় হয়ে ওঠা। ওখানেই প্রথম জীবনের পড়াশোনা। প্রথমে বহরমপুরের একটি সরকারি প্রাইমারি স্কুল। তারপর জেলারই একটি বাংলা মিডিয়াম সরকারি স্কুল থেকে মাধ্যমিক, আর একটি ঐতিহ্যশালী স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করি।
তারপর? উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস শেষ করি। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের চেস্ট মেডিসিন বিভাগে এমডি পড়তে ভর্তি হই। এক বছর পড়াশোনা করি। কোর্স আর শেষ করিনি। বেটার র্যাঙ্ক আসে। স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনে ভর্তি হয়ে যাই। তিন বছর ওখানে পড়াশোনা শেষ করার পর আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে সিনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে ছ'মাস কাজ করি। তারপরে সরকারি চাকরি পাই। ট্রপিক্যাল মেডিসিনেই। এখানকার সরকারি চাকরি থেকে তিন বছর ছুটি নিয়ে দিল্লি এইমস-এ চলে যাই। উদ্দেশ্য ছিল সংক্রামক রোগ। নিয়ে ডিএম করার। কোর্স চালু হওয়ার পর আমরা ছিলাম তৃতীয় ব্যাচ। 2020 ডিসেম্বর মাসে যখন পাশ করে বেরলাম, কোভিড শুরু হয়ে গিয়েছে দেশে।
• তারপর? ..
কলকাতায় ফিরলাম। ট্রপিক্যালের কাজে ফের যোগ দিলাম। যেতে না যেতে কলকাতায় পুরোদমে কোভিড সংক্রমণ শুরু হয়ে গেল।
• আইডিতে কাজ শুরু করলেন? হ্যাঁ, আইডিকে ভরকেন্দ্র হিসেবে কলকাতা এবং রাজ্যের বিভিন্ন কোভিড হাসপাতালে পাঠানো হতে থাকল আমায়। আমার চিকিৎসায় মৃত্যু হার কিছুটা কমেছিল, তাই দায়িত্বও বাড়তে থাকল। এবার বাঙুরকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা, আইডি হাসপাতালের কোভিড আইসিইউতে থাকা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক রোগীদের পর্যবেক্ষণে রাখা এইসব দায়িত্ব চলতে থাকল। টানা দুই বছর আইডিতে কাজ করলাম। করোনা কমতে ফের ট্রপিক্যালে ফিরে গেলাম। তার ছয় মাসের মধ্যেই পিজি হাসপাতালে সংক্রামক ব্যাধির বিভাগ চালু হল। আমাকে বিভাগীয় প্রধান করে সেখানে পাঠানো হল।
ছোট বয়স থেকেই কি ডাক্তার হওয়ার খুব ইচ্ছা? বাড়িতেও বলা হতো ডাক্তার হতেই হবে? •• একেবারেই না। বাড়ির লোকজন কমার্সের মানুষজন। বাবাও তাই। উল্টে বাবা একটা অদ্ভুত কথা বলতেন। জীবন যত এগতে থাকছে বুঝতে পারছি, সেকথা কতটা মূল্যবান।
• কী কথা? .
বাবা বলতেন জীবনে কখনও প্রথম থেকে তৃতীয়ের মধ্যে থাকবি না। বাকি যা পারিস কর।
Denne historien er fra October 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra October 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়