চিকিৎসাবিজ্ঞান দিনের পর চি দিন সমৃদ্ধ হয়ে চলেছে যাঁদের অবদানে, তাঁদেরই একজন গ্রেগ এল সেমেনজা। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ। আমেরিকার জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের জেনেটিক মেডিসিনের অধ্যাপক। ২০১৯ সালের চিকিৎসা বিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। ওই বছরের অক্টোবরে নোবেল কমিটির ফোনটা প্রথমে ধরতেই পারেননি সেমেনজা। আবার ফোন বাজলে প্রথমটা বিশ্বাসই করতে পারেননি। অক্সিজেন প্রাপ্যতার সঙ্গে প্রাণী কোষ কীভাবে মানিয়ে নিতে পারে, সেই রহস্য উদ্ভাবনে অবদানের জন্য তাঁকে পুরস্কৃত করে নোবেল কমিটি। রক্তাল্পতা, ক্যান্সার ও অন্যান্য রোগের নিরাময়ে নয়া দিশা দেখিয়েছে তাঁর আবিষ্কার।
ছোটবেলা সেমেনজার জন্ম ১৯৫৬ সালের ১২ জুলাই। নিউইয়র্ক শহরের বরো অফ কুইন্সের পার্শ্ববর্তী ফ্লাশিংয়ে। মায়ের পরিবার জার্মান-ইংরেজ-আইরিশ বংশোদ্ভূত। বাবার শরীরে ইতালীয় রক্ত। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে সেমেনজাই বড়। বাবা-মা পাঁচ বছর কাটিয়েছেন নিউ জার্সির ওল্ড ব্রিজে।
সেমেনজা যখন ন'বছরের, তাঁর পরিবার উঠে আসে নিউইয়র্কের ট্যারিটাউনে। সেখানে আল্টামোন্ট অ্যাভিনিউতে ছিল তাঁদের বাড়ি। স্লিপি হোলো হাইস্কুলে পড়াশোনার সময় বায়োমেডিক্যাল নিয়ে গবেষণার ব্যাপারে আগ্রহ জাগিয়ে দিয়েছিলেন জীবনবিজ্ঞানের শিক্ষিকা রোজ এস নেলসন। এন্ডোক্রিনোলোজিতে পিএইচডি করেন ডঃ নেলসন। তারপর উডস হোলে পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ। নেলসন হয়তো সমস্ত তথ্য গুছিয়ে মুখস্থ বলতে পারতেন না। কিন্তু গবেষণার প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন আবিষ্কারের বিভিন্ন তথ্য ছিল। তাঁর নখদর্পণে। পড়ুয়াদের বিভিন্ন বিজ্ঞানী ও তাঁদের আবিষ্কার সম্পর্কে জানাতেন।
এই সব শুনতে শুনতেই বায়োমেডিক্যাল গবেষণার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। সেজন্য প্রাক-কলেজ পর্বে নেলসনের অধীনেই জীবনবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেন তিনি। শিক্ষিকার পরামর্শে ন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের প্ল্যান্ট রিসার্চ সংক্রান্ত সামার প্রোগ্রামে আবেদন করেন সেমেনজা। সেখানেই গবেষণাগারে কাজ করার হাতেখড়ি হয় তাঁর। খুব ভালো কিছু করতে না পারলেও এই অভিজ্ঞতা খুব ভালো লেগেছিল তাঁর। আর নেলসনের কাছে পড়াশোনা সূত্রেই জেনেটিক্স নিয়ে কৌতূহলী হয়ে ওঠেন সেমেনজা।
Denne historien er fra November 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra November 2024-utgaven av Sarir O Sasthya.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁটু ব্যথার খুঁটিনাটি
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের অস্থিরোগ বিভাগের প্রধান ডাঃ মুকুল ভট্টাচার্য
কোমরে ব্যথা মানেই অপারেশন নয়
পরামর্শে কোঠারি হাসপাতালের স্পাইন সার্জেন ডাঃ সৌম্যজিৎ বসু
গেঁটে বাতে নাজেহাল ? সমাধান কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘাড়ে ব্যথার কারণ ও উপশম
পরামর্শে অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ কানুনগো
সারিয়ে ফেলুন ফ্রোজেন শোল্ডার
পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ কিরণকুমার মুখোপাধ্যায়
হাঁটু প্রতিস্থাপনের খুঁটিনাটি জানুন
পরামর্শে বেলভিউ ক্লিনিকের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সন্তোষ কুমার
ঘাড়ে, কাঁধে, কোমরে, হাঁটুতে ব্যথায় ফিজিওথেরাপি
পরামর্শে হাওড়া জেলা হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট অর্পণ মণ্ডল
হাঁটুর ব্যথা বেদনায় আকুপাংচার
কেন্দ্রীয় সরকারের উৎসাহ ও সাহায্যে বিভিন্ন গবেষণা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আকুপাংচার চিকিৎসা ও তার রোগ নির্ধারণ পদ্ধতি নিয়ে একাধিক গবেষণামূলক কাজ হয়েছে।
কাঁধ, ঘাড়, কোমর, হাঁটু সহ জয়েন্টের ব্যথার উপশমে হোমিওপ্যাথি
লিখতে লিখতে হাতে ব্যথা হলে কাস্টিকাম, কিউপ্রাম মেট, ব্রকাইগ্লটিস, স্টানাম মেট উপযোগী।
আয়ুর্বেদে ঘাড়, কোমর, হাঁটু ব্যথার চিকিৎসা
পরামর্শে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ দেবাশিস ঘোষ