প্রথম এলিজাবেথ তখন ইংল্যান্ডশ্বরী। স্প্যানিশরা ইতিমধ্যেই সমুদ্রপথে পৃথি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমেরিকা আবিষ্কার করে তারা তখন বিশাল ধনী। পর্তুগিজরা রীতিমতো ঘাঁটি গেড়েছে আফ্রিকায়, গ্রিক বা ডাচরাও বা কম যায় কীসে! শুধু ব্রিটিশরা আটকে আছে পশমের কাপড়ের ব্যবসায়। ইউরোপের বাজার দখলের লড়াইয়ে নেমে ফ্রান্স ও স্পেনের সঙ্গে ইংল্যান্ডের সম্পর্ক তখন তলানিতে, ফলে কাপড়ের ব্যবসাতেও ধস নেমেছে ইউরোপের বাজারে স্প্যানিশ, পর্তুগিজ, ডাচ বণিকদের রমরমা। ক্য
রানি দেখলেন এখনই বিকল্প ব্যবসা না খুঁজলে গোটা ইংরেজ জাতিই তো অস্তিত্বের সঙ্কটে পড়বে। জলপথ তখন সোনা খোঁজার রাস্তা। এদিকে ব্রিটিশ নাবিকরা কিছুতেই সমুদ্রে যেতে চায় না। দুরন্ত সমুদ্র দেখলেই তাদের যেন প্রাণপাখি উড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়!
রানি এলিজাবেথ নানাভাবে নাবিক, ব্যবসায়ীদের ডেকে দূরসমুদ্র যাত্রায় উৎসাহিত করতে লাগলেন। যদিও তাতে তেমন একটা কাজ হল না। তাঁর নজর পড়ল জেলেদের দিকে। ওরা যদি নিয়মিত সমুদ্রে যায় তাহলে সমুদ্র-ভীতি কেটে যাবে। কিন্তু জেলেরাও যেতে আগ্রহী নয়। কারণ ইংল্যান্ডের মানুষ মাছ খেতে চায় না। তাদের প্রধান খাদ্য ভেড়ার মাংস। ভেড়া পালন করে পশমের জন্য। পরে সেই ভেড়া কেটে
মাংস খায়! তখন রানি বাধ্য হয়ে একটা আইন করলেন, সপ্তাহে দু’দিন শুক্রবার আর বুধবার কেউ মাংস খেতে পারবে না। আর লেন্ট অর্থাৎ ইস্টারের আগের ৪০ দিন কেউ মাংস খেতে পারবে না। এই আইনের কারণে সামুদ্রিক মাছের চাহিদা বেড়ে গেল ব্রিটিশ রাজত্বে। একটা ঘরকুনো জাতি আস্তে আস্তে বিশ্বজয়ে বের হল। রানির অশ্বমেধ ঘোড়া ছুটল পৃথিবী জয়ে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সূর্য কখনও অস্ত যায় না এমন মিথ ছুঁয়ে গেল প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যের প্রতিটি অন্ধকার অংশ।
কালের কী মহিমা সেই রানির দেখানো পথ ধরেই ব্রিটিশ বণিকদের পা পড়ল এ দেশে। ভারতের অধীশ্বরী হলেন কুইন ভিক্টোরিয়া। সে অন্য গল্প। সেই রাজত্ব না থাকলেও রাজ পরিবার স্বমহিমায় টিকে আছে একবিংশ শতাব্দীতে। একসময় ব্রিটিশ শক্তির প্রধান হলেন দ্বিতীয় এলিজাবেথ। অবশেষে রানির মৃত্যু, রাজা চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ। তবে রয়্যাল প্রথায় তাঁকে যেকোনও একটি নামই ব্যবহার করতে হবে।
Denne historien er fra 5 November 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra 5 November 2022-utgaven av Saptahik Bartaman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।