বিশাখাপত্তনম হাওড়া থেকে দক্ষিণ ভারতগামী যে-কোনও ট্রেন ধরে প্রথমে আসুন ভাইজ্যাগ বা বিশাখাপত্তনম শহরে। রামকৃষ্ণ বিচ ভাইজ্যাগ শহরের প্রাণকেন্দ্র। স্টেশন চত্বর থেকে অটো ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারবেন। রামকৃষ্ণ বিচের কাছাকাছি অসংখ্য হোটেল রয়েছে। সমুদ্রের ধারের কোনও একটি হোটেল বেছে নিন। তবে, মনে রাখবেন, ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা বোল্ডারের জন্য এই বিচ একেবারেই স্নানের উপযুক্ত নয়। স্নানের উপযুক্ত বিচ ঋষিকোন্ডা। তবে অপরূপ এই সৈকতের কাছে থাকার খরচও একটু বেশি।
এবার সাইটসিয়িংয়ে বেরনো দরকার। ভাইজ্যাগে দেখার জায়গা অনেক। একটা গোটা দিন তো বরাদ্দ করতেই হবে। প্রথমে চলুন সীমাচলমে। ৩০০ মিটার উচ্চতার সীমাচলম পাহাড়ে অবস্থিত প্রাচীন মন্দির সীমাচলম। স্থানীয় ভাষায় সীমাচলম শব্দের অর্থ ‘সিংহের পাহাড়’। বিষ্ণুর নৃসিংহ
অবতার এখানে পূজিত হন। মন্দিরটি বেশ সুন্দর। মন্দিরে কোনও উৎসব থাকলে বেশ ভিড় পাবেন। সীমাচলম থেকে এবার যাওয়া যাক ঋষিকোন্ডা বিচে। চিরসুন্দর সৈকত। কিছুক্ষণ এখানে সময় কাটাতে ভালোই লাগবে। তারপর আবার নতুন গন্তব্য!
পাহাড়ের উপর সাজানো পার্ক । কৈলাসগিরি। এখানে শিব-দুর্গার বিশাল মূর্তি দেখবেন। কৈলাসগিরি থেকে ভাইজ্যাগ শহরের দৃশ্যও চমৎকার! এরপর একে একে দেখে নিন– ট্রাইবাল মিউজিয়াম, সাবমেরিন আর এয়ারফোর্স মিউজিয়াম। সাবমেরিনের মধ্যে ঢুকে তার কার্যকারিতা দেখানোর ব্যবস্থা আছে। পরদিনটাও যদি ভাইজ্যাগ শহরে থেকে যেতে পারেন, তাহলে খুবই ভালো হয়। এদিন দেখে নেবেন থ্রি হিলস। রোজ হিল, দুর্গা কোন্ডা ও ভেঙ্কটেশ কোন্ডা— এই তিনটে পাহাড়কে একসঙ্গে বলা হয় থ্রি হিলস। I
এছাড়াও ডলফিন নোজ ও ইয়ারাদা বিচ দু’টিই খুব সুন্দর জায়গা। আর সফরসূচিতে যদি ভাইজ্যাগের জন্য একটি অতিরিক্ত দিন বরাদ্দ না-ই থাকে, তাহলে এদিনই চলুন আরাকু ভ্যালির পথে।
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 2023-utgaven av Bhraman.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
আদি কৈলাসের পথে
একটা হোমস্টে। অনন্ত আকাশে কেবল দুটো চিল উড়ছে। প্রায় পনেরো হাজার ফুটে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। আমায় ঘিরে রেখেছে অসীম, উদার প্রকৃতি।
ত্রিপুরার ডম্বুর দীর্ঘ জলপথ পেরিয়ে এক আশ্চর্য দ্বীপে
আকাশের চাঁদ আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। অন্ধকার সর্বব্যাপী নয়, আলো আছে। আলোর কথা ভেবে আনন্দ হয়।
মারাটুয়ার জলে-জঙ্গলে
বোটচালক একবার মেঘের দিকে দেখছে, একবার জেটির দিকে! আগে আমরা জেটি ছোঁব? না, আগে বৃষ্টি আমাদের ছোঁবে ? রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় দেখতে থাকি, বোটটা যেন জলের উপর দিয়ে উড়ছে!
তপোভূমি তপোবন
দেখলে মনে হবে, গিরিশিরা ধরে হাঁটতে হাঁটতে শিবলিংয়ের মাথায় চড়া বুঝি সম্ভব। তবে, বাস্তবে শিবলিংয়ের শীর্ষারোহণ অন্যতম কঠিন অভিযান।
পালাসের বিড়ালের খোঁজে মোঙ্গোলিয়া
শহরে এসেও বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে উদার, অসীম প্রান্তরে পেয়েছিলাম এক অপার স্বাধীনতার অনুভূতি আর প্রকৃতির সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ সংযোগের বোধ।
আন্টার্কটিকা পৃথিবীর শেষ প্রান্তে অভিযান
মাদ্রিদের হোটেলে রাত কাটিয়ে পরদিন আমস্টারডাম ঘুরে নামলাম ব্রিস্টলে।
ড্যানিশ রিভিয়েরা
আর আছে ড্যানিশ ঐতিহ্যের ছোঁয়া। আশেপাশে জেলেদের গ্রাম। জেলেডিঙি ছড়িয়েছিটিয়ে রাখা থাকে সমুদ্রতটেই। সোজা সোজা রাস্তা একেবারে নিরালা !
পাহাড়ি গরিলা আর শিম্পাঞ্জির খোঁজে
গাইডের আশ্বাস পেলাম, একটা না একটা নিশ্চয়ই নীচে নামবে। তাঁর কথা কিছুক্ষণ পরই সত্যি হল।
মুঘল রোডে পীর কি গলি
আমরা দেখলাম বহু স্থানীয় মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই দরগার চাতালে বসে প্রার্থনা করছেন।
কানাডার জলে জঙ্গলে
লিসা কখন নিজের হাতে এনে দিয়ে গেছেন জলের বোতল, আপেলের রস আর ওয়েফার। লাঞ্চ প্যাকেট খোলাই হয়নি। পড়েই রইল সেসব।