কলকাতায় ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পে সুড়ঙ্গ নির্মাণের ধাক্কায় বৌবাজারে মাটির উপরে থাকা বাড়িঘর হেলে পড়ছিল, ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছিল বাড়ির দেওয়াল-মেঝে-ছাদ থেকে আশপাশের রাস্তাঘাট। বাড়ির ভিতের নীচের মাটি আলগা হয়ে যাওয়ার কারণে যে-বিপত্তি ঘটেছিল এখানে, সেই একই বিপত্তি এখন ঘটছে উত্তরাখণ্ডের জোশীমঠ জুড়ে, ভিন্ন আঙ্গিকে। বিপর্যয় কলকাতায় হোক কিংবা জোশীমঠে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই বেরিয়ে আসছে অপরিকল্পিত নগরায়নে ঝুঁকিবহুল নির্মাণ পরিকল্পনা। বাড়তি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে লাগামছাড়া এমন পর্যটন-কেন্দ্রিক পরিকাঠামো নির্মাণের মূল্য চোকাতে হচ্ছে এ দেশের মানুষকে— কেরল থেকে উত্তরাখণ্ড সর্বত্রই। অথচ রাজ্যের কিংবা কেন্দ্রের সরকার এমন ভারসাম্যহীন উন্নয়নের ঝোড়ো প্রভাব দেখেও না-দেখার ঢঙে দিন কাটাচ্ছে। আর বিপর্যয়-পরবর্তী সময়ে হাতে এবং ভাতে মারা যাচ্ছে সেই সাধারণ জনতার দল।
এ দেশের মানচিত্রে জোশীমঠ হিন্দুদের তীর্থক্ষেত্র হিসেবেই বিশেষ পরিচিত। উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হিমালয়ের কোলে ওই অঞ্চলের মাটি এবং পাথর ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের প্রেক্ষিতে তুলনায় নরম এবং অস্থায়ী। ভূ-বৈশিষ্ট্যের কারণেই জোশীমঠে উত্তরোত্তর ভূমিধসের ঘটনা বেড়েছে গত কয়েক দশকে। কিন্তু বদরীনাথ যাত্রার প্রবেশদ্বার হওয়ার কারণে জোশীমঠ
This story is from the January 17, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the January 17, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
মুক্তিপণ
শহরটা এই দিকটায় বেড়েছে কম।
টিকিট
এই গল্পটি একটি দূর গ্রামীণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সদ্য যোগ দেওয়া একজন হেডমাস্টারের অভিজ্ঞতা নিয়ে। তিনি গ্রামে এসে স্কুলের অবস্থান ও দায়িত্ব সম্পর্কে জানতে গিয়ে স্থানীয় চরিত্রদের বিভিন্ন রকম আচরণ, হাস্যরস, এবং বাস্তব চিত্রের সম্মুখীন হন। একদিকে নীহারবাবুর মতো মহৎ ব্যক্তি, অন্যদিকে তার স্বার্থপর ভাই দিবে। এই দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় শিক্ষার অবস্থা এবং ব্যক্তিগত লড়াইয়ের একটি রূপক চিত্র ফুটে উঠেছে।
বিচারের অন্তরাল: প্রত্যাশা ও প্রশ্ন
আইনের দেবীর চোখের পট্টি খুলে গেলেও আইনের দৃষ্টি আদৌ সক্রিয় কি, সন্দেহ সেখানেই
কবিতায় প্রেমে, প্রতিরোধে শাশ্বত
আধুনিকতাকে কাটিয়ে কবি এরিখ ফ্রিড প্রবেশ করেছেন উত্তরাধুনিক চিন্তার আনাচেকানাচে।
অল উই ইমাজিন অ্যাজ় লাইট
ছবিটি হয়তো অসামান্য নয়। কিন্তু এ ছবির একটি হৃদয় রয়েছে, যা আলো জ্বেলে যায় দর্শকের চেতনায়।
নৈহাটি, ভাটপাড়া, জগদ্দল আর সমরেশ
কাঁঠালপাড়ার চাটুজ্যেবাড়ির ভোজপুরী দারোয়ানের কথা মনা বেদের জবানিতে তুলে এনেছিলেন সমরেশ তাঁর জগদ্দল-এ। এই মনা বেদেরাই সময়ের ভ্রুকুটিকে হেলায় অস্বীকার করে হয়ে উঠেছিলেন সমরেশের অতি আপনজন।
ট্রাম্পের জনমোহিনী নীতি এবং বিজ্ঞাপনী স্লোগান
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে অত্যাচার চলছে, সে সম্পর্কে ট্রাম্প সমাজমাধ্যমে লিখেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় থাকলে এ রকম কখনওই হত না। বাইডেন প্ৰশাসন বাংলাদেশের জন্য যে অর্থ বরাদ্দ করেছিলেন, এখন ট্রাম্প সেই অর্থে কাটছাঁট করতেও পারেন।
পাটিয়ালার শিল্পবাসনার সন্ধানে
পাটিয়ালা রাজবংশের পৃষ্ঠপোষকতায় জন্ম নিয়েছিল এক মিশ্র রীতির চিত্রধারা। সমালোচকদের ভ্রুকুটি অনুসরণ করে তার সন্ধানে এক জিজ্ঞাসু পরিক্রমার বৃত্তান্ত।
মনোজ মিত্র (১৯৩৮-২০২৪)
“আমি তো আর রবীন্দ্রনাথ-শেক্সপিয়রগিরিশচন্দ্র-ব্রেশট-দারিও ফো-কে পাব না, কাছে যদি পেয়েছি মনোজকে, প্রযোজনার স্বার্থে সুবিধেটুকু আদায় করে নেব না কেন?”
ভূতের বাড়ি
প্রতিটি জনমুখী প্রকল্প থেকে কিছু মানুষ যদি বরাদ্দ অর্থের বড় অংশ নিজেদের ভাগে আনতে পারেন, তা হলেও সেটা প্রচুর।