সম্প্রতি ‘ভিশন’ গোষ্ঠীর শিল্পীদের প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়ে গেল একাডেমি অফ ফাইন আর্টস-এ। অধিকাংশ গ্রুপ শো-তেই কোনও কেন্দ্রীয় বা একক ভাষ্য খুঁজে পাওয়া কঠিন, তা খোঁজার চিত্ৰ কলা চেষ্টাও হয়তো সবসময় যথাযথ নয়। তবু এই প্রদর্শনীর কাজগুলি দেখে মনে হল, যাপনের সংবেদনাই প্রকৃতপক্ষে খুঁজেছেন প্রায় প্রত্যেক শিল্পীই, যদিও তাঁদের যাত্রাপথ ও শিল্পদৃষ্টি, দুই-ই আলাদা। প্রদর্শনীর ক্যাটালগেই বলা রয়েছে, শিল্প-সৌন্দর্য ও নান্দনিকতা, এই দু'টি বিষয়ই এই শিল্পগোষ্ঠীর সদস্যদের চিত্ররচনার কেন্দ্রবিন্দু।
শিল্পের সৌন্দর্য আমাদের প্রচলিত সুন্দরের ধারণা থেকে পৃথক, তার মধ্যে এক দৃশ্যাতীত সত্যের আভাস থাকে। সেখানে অনায়াসে থাকতে পারে যা দীর্ণ, যা খণ্ডিত, বা ভীতিপ্রদ, যা আমাদের জীবনের নিহিত বা সম্ভাবিত বাস্তবের কাছে নিয়ে যায়। এবং থাকতে পারে এক লিরিকাল, ছান্দিক উড়ানও, যা জীবনের যাবতীয় অযৌক্তিক ও বিষণ্ণ আলাপনের বাইরের একটা এলাকার দিকে যাবার প্রয়াস রাখে। এই দ্বিতীয় ধরনটিই বিশেষভাবে লক্ষ করলাম এই প্রদর্শনীর ছবিগুলির মধ্যে, যা মধুর, ছন্দোবদ্ধ, কখনও কখনও বিষণ্নও।
বিশ্বপতি মাইতির কয়েকটি ছবিতে ফিরে ফিরে এসেছে জোকারের মুখ ও অবয়ব, এবং
This story is from the March 17, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the March 17, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
মুক্তিপণ
শহরটা এই দিকটায় বেড়েছে কম।
টিকিট
এই গল্পটি একটি দূর গ্রামীণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সদ্য যোগ দেওয়া একজন হেডমাস্টারের অভিজ্ঞতা নিয়ে। তিনি গ্রামে এসে স্কুলের অবস্থান ও দায়িত্ব সম্পর্কে জানতে গিয়ে স্থানীয় চরিত্রদের বিভিন্ন রকম আচরণ, হাস্যরস, এবং বাস্তব চিত্রের সম্মুখীন হন। একদিকে নীহারবাবুর মতো মহৎ ব্যক্তি, অন্যদিকে তার স্বার্থপর ভাই দিবে। এই দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় শিক্ষার অবস্থা এবং ব্যক্তিগত লড়াইয়ের একটি রূপক চিত্র ফুটে উঠেছে।
বিচারের অন্তরাল: প্রত্যাশা ও প্রশ্ন
আইনের দেবীর চোখের পট্টি খুলে গেলেও আইনের দৃষ্টি আদৌ সক্রিয় কি, সন্দেহ সেখানেই
কবিতায় প্রেমে, প্রতিরোধে শাশ্বত
আধুনিকতাকে কাটিয়ে কবি এরিখ ফ্রিড প্রবেশ করেছেন উত্তরাধুনিক চিন্তার আনাচেকানাচে।
অল উই ইমাজিন অ্যাজ় লাইট
ছবিটি হয়তো অসামান্য নয়। কিন্তু এ ছবির একটি হৃদয় রয়েছে, যা আলো জ্বেলে যায় দর্শকের চেতনায়।
নৈহাটি, ভাটপাড়া, জগদ্দল আর সমরেশ
কাঁঠালপাড়ার চাটুজ্যেবাড়ির ভোজপুরী দারোয়ানের কথা মনা বেদের জবানিতে তুলে এনেছিলেন সমরেশ তাঁর জগদ্দল-এ। এই মনা বেদেরাই সময়ের ভ্রুকুটিকে হেলায় অস্বীকার করে হয়ে উঠেছিলেন সমরেশের অতি আপনজন।
ট্রাম্পের জনমোহিনী নীতি এবং বিজ্ঞাপনী স্লোগান
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে অত্যাচার চলছে, সে সম্পর্কে ট্রাম্প সমাজমাধ্যমে লিখেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় থাকলে এ রকম কখনওই হত না। বাইডেন প্ৰশাসন বাংলাদেশের জন্য যে অর্থ বরাদ্দ করেছিলেন, এখন ট্রাম্প সেই অর্থে কাটছাঁট করতেও পারেন।
পাটিয়ালার শিল্পবাসনার সন্ধানে
পাটিয়ালা রাজবংশের পৃষ্ঠপোষকতায় জন্ম নিয়েছিল এক মিশ্র রীতির চিত্রধারা। সমালোচকদের ভ্রুকুটি অনুসরণ করে তার সন্ধানে এক জিজ্ঞাসু পরিক্রমার বৃত্তান্ত।
মনোজ মিত্র (১৯৩৮-২০২৪)
“আমি তো আর রবীন্দ্রনাথ-শেক্সপিয়রগিরিশচন্দ্র-ব্রেশট-দারিও ফো-কে পাব না, কাছে যদি পেয়েছি মনোজকে, প্রযোজনার স্বার্থে সুবিধেটুকু আদায় করে নেব না কেন?”
ভূতের বাড়ি
প্রতিটি জনমুখী প্রকল্প থেকে কিছু মানুষ যদি বরাদ্দ অর্থের বড় অংশ নিজেদের ভাগে আনতে পারেন, তা হলেও সেটা প্রচুর।