শরতের দুর্গাপুজো ও কালীপুজোর উন্মাদনা ও আতিশয্যের পরেই বাঙালির উৎসব পালন যখন কিছুটা ম্রিয়মাণ— তখনই এসে পড়ে জগদ্ধাত্রী পুজো। বা, বলা যায় বড়পুজোর সমারোহের সমাপ্তিটানে আসে এই পুজো। দেবী দুর্গারই এক রূপ এই দেবী জগদ্ধাত্রী। প্রচলিত তিথি অনুযায়ী কার্তিকের শুক্লা নবমীতে চতুর্ভুজা, রক্তবর্ণা এই দেবীরূপের পুজো নানা জায়গায় দেখা যায়। ধ্যানসূত্র অনুসারে দেবীর নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য সহ দুই বাঁ-হাতে থাকে শঙ্খ ও ধনুক এবং দুই ডান-হাতে থাকে চক্র ও পঞ্চবাণ। কিন্তু পুজোর ক্ষেত্রে বাস্তবে কোথাও কোথাও ঐতিহ্য ও স্থানিক বৈশিষ্ট্যের নিজস্বতায় জগদ্ধাত্রীর নানা রূপ ও আরাধনার রীতি-আচার একাত্ম হয়ে আছে।
এই ঐতিহ্য গড়ে ওঠে কীভাবে? উৎসই বা কী? জনসমাজ তার সংস্কৃতিতে কী-কী নিজস্বতা বহন করে এই দেবী জগদ্ধাত্রী ও পুজোকে কেন্দ্র করে, সে প্রশ্নও তৈরি হয়। অন্য দিকে দেবদেবীর মূর্তিতত্ত্বের বৈশিষ্ট্য বিবেচনায় জগদ্ধাত্রীর অবস্থান
This story is from the July 02, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the July 02, 2023 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
মুক্তিপণ
শহরটা এই দিকটায় বেড়েছে কম।
টিকিট
এই গল্পটি একটি দূর গ্রামীণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সদ্য যোগ দেওয়া একজন হেডমাস্টারের অভিজ্ঞতা নিয়ে। তিনি গ্রামে এসে স্কুলের অবস্থান ও দায়িত্ব সম্পর্কে জানতে গিয়ে স্থানীয় চরিত্রদের বিভিন্ন রকম আচরণ, হাস্যরস, এবং বাস্তব চিত্রের সম্মুখীন হন। একদিকে নীহারবাবুর মতো মহৎ ব্যক্তি, অন্যদিকে তার স্বার্থপর ভাই দিবে। এই দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় শিক্ষার অবস্থা এবং ব্যক্তিগত লড়াইয়ের একটি রূপক চিত্র ফুটে উঠেছে।
বিচারের অন্তরাল: প্রত্যাশা ও প্রশ্ন
আইনের দেবীর চোখের পট্টি খুলে গেলেও আইনের দৃষ্টি আদৌ সক্রিয় কি, সন্দেহ সেখানেই
কবিতায় প্রেমে, প্রতিরোধে শাশ্বত
আধুনিকতাকে কাটিয়ে কবি এরিখ ফ্রিড প্রবেশ করেছেন উত্তরাধুনিক চিন্তার আনাচেকানাচে।
অল উই ইমাজিন অ্যাজ় লাইট
ছবিটি হয়তো অসামান্য নয়। কিন্তু এ ছবির একটি হৃদয় রয়েছে, যা আলো জ্বেলে যায় দর্শকের চেতনায়।
নৈহাটি, ভাটপাড়া, জগদ্দল আর সমরেশ
কাঁঠালপাড়ার চাটুজ্যেবাড়ির ভোজপুরী দারোয়ানের কথা মনা বেদের জবানিতে তুলে এনেছিলেন সমরেশ তাঁর জগদ্দল-এ। এই মনা বেদেরাই সময়ের ভ্রুকুটিকে হেলায় অস্বীকার করে হয়ে উঠেছিলেন সমরেশের অতি আপনজন।
ট্রাম্পের জনমোহিনী নীতি এবং বিজ্ঞাপনী স্লোগান
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর যে অত্যাচার চলছে, সে সম্পর্কে ট্রাম্প সমাজমাধ্যমে লিখেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় থাকলে এ রকম কখনওই হত না। বাইডেন প্ৰশাসন বাংলাদেশের জন্য যে অর্থ বরাদ্দ করেছিলেন, এখন ট্রাম্প সেই অর্থে কাটছাঁট করতেও পারেন।
পাটিয়ালার শিল্পবাসনার সন্ধানে
পাটিয়ালা রাজবংশের পৃষ্ঠপোষকতায় জন্ম নিয়েছিল এক মিশ্র রীতির চিত্রধারা। সমালোচকদের ভ্রুকুটি অনুসরণ করে তার সন্ধানে এক জিজ্ঞাসু পরিক্রমার বৃত্তান্ত।
মনোজ মিত্র (১৯৩৮-২০২৪)
“আমি তো আর রবীন্দ্রনাথ-শেক্সপিয়রগিরিশচন্দ্র-ব্রেশট-দারিও ফো-কে পাব না, কাছে যদি পেয়েছি মনোজকে, প্রযোজনার স্বার্থে সুবিধেটুকু আদায় করে নেব না কেন?”
ভূতের বাড়ি
প্রতিটি জনমুখী প্রকল্প থেকে কিছু মানুষ যদি বরাদ্দ অর্থের বড় অংশ নিজেদের ভাগে আনতে পারেন, তা হলেও সেটা প্রচুর।