বাঙালির শ্রেষ্ঠ মিলনোৎসব যে দুর্গাপুজো, তা নিয়ে প্রায় কারওর মনেই বিশেষ সন্দেহ নেই। বাংলাভাষী জনতার কত শতাংশ প্রত্যক্ষ বা অপ্রত্যক্ষভাবে দুর্গাপুজোর সঙ্গে যুক্ত, এই প্রশ্ন উঠলে স্বচ্ছন্দে বলা যায় যে, শতকরা নব্বই শতাংশ বাংলাভাষী দুর্গাপুজোয় ব্রতী হলেও তা বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব, আবার শতকরা দশ শতাংশ ব্রতী হলেও দুর্গাপুজোই শ্রেষ্ঠ। কারণ প্রথমত, স্বপ্ন আর কল্পনার মিশেলে চারদিন ধরে এমন আয়োজন, ধর্ম নির্বিশেষে আর কোনও পুজোয় আছে বলে মনে হয় না; দ্বিতীয়ত, বাস্তব আর পরাবাস্তবের মধ্যবর্তী জমিতে দাঁড়িয়ে এই পুজো, পৃথিবীর যে-প্রান্তেই অনুষ্ঠিত হোক না কেন, আয়োজক এবং পূজক যাঁরাই হোন, এই পুজোর প্রতিমা থেকে প্রসাদে কোথায় যেন বাঙালিয়ানার ছোঁয়া চলে আসে, থেকে যায়।
This story is from the October 02, 2024 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the October 02, 2024 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ম্যানমেড বন্যা ও রাজনীতি
অভিযোগ করা সহজ। কিন্তু ঘটনার নেপথ্যে গিয়ে সমস্যার মূলে কী আছে, তা দেখা সর্বাগ্রে জরুরি। কিন্তু তা হয় না।
একটি সময়, দু'টি ভোট
ভাবা যেতেই পারত উপরের শব্দবন্ধটি। দেশের কথা জোর করে বলা হল কেন? আমাদের দেশ তো একটাই দেশ!
এই সুবর্ণময়ী বঙ্গপ্রতিমা
অপারেশন থিয়েটারে নাচা-গানা, ফুর্তি করার ভিডিয়ো তুলে রাখার কিংবা নিম্নমানের ওষুধ ব্যবহারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার জন্য যদি বাড়িতে দুর্গাপুজো আরম্ভ করা মানবীকে পৃথিবী থেকে সরে যেতে হয়, তবে আমাদের পুজোয় বেদনার সংমিশ্রণ ঘটবে না কেন?
এ শরৎ নিষ্ঠুরতম ঋতু
বাইরের এলোমেলো হাওয়ায় হাতের শিখাটি নিবে যেতে পারে, কিন্তু বুকের ভিতরের শিখাটি জ্বেলে বসলে তো আর তার নেবার ভয় নেই। সেক্ষেত্রে আমাদের আরাধনাই হয়ে উঠতে পারে প্রতিবাদ বা প্রতিবাদই আরাধনা।
পিশভি
শুধু পৃথিবীর গভীর পিশভির মতো এই উশ খেতের বারো নম্বর দাগে শতাব্দর পর শতাব্দ গোপনে পড়ে থাকবে যশোমতীর আজ সকালের কান্নাটুকুর ছায়া, যা শুষে নিয়ে হয়তো মিষ্টি, আরও মিষ্টি হয়ে উঠবে আখ গাছেরা। অঙ্কন: মহেশ্বর মণ্ডল না
অনাহুত
শেষ বিকেলের ম্লান আলোয় বিজনের লম্বা শরীরটা মিলিয়ে যায় ধীরে ধীরে। বারান্দার গ্রিলে হাত রেখে দাঁড়িয়ে থাকে সৃজলা।
দক্ষিণ ইতালির উষ্ণতা
প্রতি মুহূর্তে উৎসবের আমন্ত্রণ দক্ষিণ ইতালিতে। পাহাড় আর সমুদ্র, পুরাপ্রস্তর যুগ আর একুশ শতাব্দ, রয়েছে গায়ে গা ঠেকিয়ে।
শিল্প-ইতিহাসের কথন
সিমা গ্যালারির এই প্রদর্শনী শুধুমাত্র ছবি দেখা নয়, এক অর্থে এ ইতিহাসপাঠেরও অভিজ্ঞতা।
সরল চলন ও মাটির ইতিহাস
সাম্প্রতিক দু'টি নাট্যের আলোচনা। একটিতে আছে মিনিমালিস্টিক ট্রিটমেন্ট, অপরটি প্রথা ভাঙার প্রয়াস।
অনেকান্ত তর্কের পরিচয়
অক্ষয়কুমার দত্তের চিন্তাভুবন বহুস্তর মননের এক অনন্য নজির