অক্টোবর দুর্গাপুজো দিয়ে শুরু আর ২৭ অক্টোবর ভাইফোঁটায় শেষ। বাঙালি এবার অক্টোবর মাস জুড়ে উৎসবে মুখর। তার আয়োজনে বাড়ির ভোল বদলাতে চান? সাধ্যের মধ্যে সাধ মেটানোর নানারকম টিপস দিলেন দুই ইন্টিরিয়র ডিজাইনার ব্রতী সেন ও নন্দিতা বসু।
সদর দরজায় রঙ্গোলি পুজোর এক অনবদ্য অঙ্গ আলপনা। বাঙালি বাড়িতে লক্ষ্মী পুজোর দিন মেয়ে বউরা হাতে আলপনা আঁকেন। কিন্তু এবার আল্পনার বহরটা শুরু হোক দুর্গাষষ্ঠী থেকেই। বাজার থেকে আলপনার স্টিকার কিনে বাড়ির দরজায় লাগাতে পারেন। সাদা অথবা রঙিন স্টিকারে পাবেন নানা নকশা। কিন্তু হাতের টানে যদি আলপনা আঁকতে চান তাহলে দুর্গা পুজোর প্রতিদিন নকশা বদলে দিন। বিভিন্ন ডিজাইন ইউটিউবে পাবেন। চক দিয়ে সেই নকশা মাটিতে আঁকুন। তারপর আবির ও ফুলের পাপড়ি দিয়ে ভরে দিন। লক্ষ্মী পুজোর দিন অবশ্য সনাতনী আলপনাই ভালো। ধানের শিস, লক্ষ্মীর পা ইত্যাদিতেই ধরা থাক মা লক্ষ্মীর আগমন। পানে
ঠাকুরঘরে অ্যান্টিক লুক বাড়িতে ঠাকুরঘর থাকলে পেতলের অ্যান্টিক পালিশওয়ালা প্রদীপ সাজান। তার সঙ্গে গাঁদা ফুলের নকশা করুন। ঠাকুর ঘরে রঙিন পোস্টার কালার দিয়ে সূক্ষ্ম আলপনা আঁকুন। ঘরের দরজায় একটু হুক লাগিয়ে গাঁদা ফুলের মালা ঝুলিয়ে দিতে পারেন পুজোর ক’দিন। ५
This story is from the October 2022 edition of Sukhi Grihakon.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the October 2022 edition of Sukhi Grihakon.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।