বি -শ্বের বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও দার্শনিকদের মধ্যে অন্যতম, শ্রীঅরবিন্দ বলেছিলেন, বিশ্বের ইতিহাসে চারটি ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যবাহী, তার মধ্যে একটি হল ট্রয় অবরোধ। ১০ বছর ধরে ট্রয় নগরী অবরোধ করে রেখেছিল গ্রিক সেনাবাহিনী। এই ঘটনার পরিণামে বহু মানুষের জীবন ওলটপালট হয়ে গিয়েছিল। বিশ্ববাসী উপলব্ধি করেছিল যুদ্ধের অন্তঃসারশূন্যতা। দ্বিতীয়টি, যিশুর জীবন ও ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার পর্ব। যুদ্ধোন্মাদ ও রক্তপিপাসু সমগ্র ইউরোপের দেশগুলো মানবিক হতে শিখল। বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় ও চতুর্থ উল্লেখযোগ্য ঘটনা হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবনে নির্বাসন ও কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ-প্রাঙ্গনে তাঁর গীতা উদ্ঘোষ। বৃন্দাবনের বংশীধারী কৃষ্ণ কেবল বৈষ্ণব কবির কল্পনা বা পৌরাণিক কাহিনির জগত-পালয়িতা বিষ্ণুর অবতার-লীলা নয়। যাগযজ্ঞ, পশুবলি ও নানা নিষ্প্রাণ আচার-অনুষ্ঠানে মেতে থাকা তৎকালীন উপাসনার ধারায় যুগান্তকারী নতুন জোয়ার এনেছিল আশ্চর্যকর্মা এক বালকের মাধুর্য রসসিঞ্চিত লীলা। ধ্যান, যাগযজ্ঞ ও বৈধী পুজোর আড়ম্বর ত্যাগ করে মানুষকে তা ভক্তির রসপূর্ণ আরাধনা শিখিয়েছিল। আর কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ- প্রাঙ্গনে ক্ষত্রিয় বীর অর্জুনকে উপলক্ষ্য করে হতোদ্যম ও বিষণ্ন মানবজাতির উদ্দেশ্যে কৃষ্ণই উপহার দিয়েছেন গীতার শাশ্বত বাণী, যা আজও মানুষকে কর্তব্য ও অকর্তব্যের পাঠ শিখিয়ে অনন্ত কর্মের মধ্যে দিয়েই মোক্ষ বা জীবনের চরম পুরুষার্থ লাভের মার্গ দর্শন করাচ্ছে।
খ্রিস্ট জন্মের প্রায় ৩০০০ বছর আগে, অর্থাৎ আজকের দিন থেকে ধরলে প্রায় ৫০০০ বছর আগে ভারতীয় উপমহাদেশে ‘কৃষ্ণ’ নামে একজন প্রবল প্রতাপশালী রাজা ছিলেন। ইতিহাসবিদরা শ্রীকৃষ্ণের জীবনের একটা কালানুক্রমিক পঞ্জি তৈরি করেছেন। বৈদিক পঞ্চাঙ্গ অনুসারে শ্রাবণ মাসের কৃষ্ণপক্ষে রোহিণী নক্ষত্রযুক্ত অষ্টমী তিথিতে মধ্যরাত্রে কংসের কারাগারে দেবকী ও বসুদেবের পুত্ররূপে কৃষ্ণের জন্ম। বিষ্ণুপুরাণ অনুসারে, কৃষ্ণের জন্মের রাত ছিল ভয়ানক দুর্যোগপূর্ণ। সেসময় বর্তমান মথুরার নাম ছিল মধুবন। প্রবল বর্ষণের সঙ্গী ছিল দুর্দান্ত ঝোড়ো হাওয়া। জন্মের পরেই
この記事は Sukhi Grihakon の September 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です ? サインイン
この記事は Sukhi Grihakon の September 2023 版に掲載されています。
7 日間の Magzter GOLD 無料トライアルを開始して、何千もの厳選されたプレミアム ストーリー、9,000 以上の雑誌や新聞にアクセスしてください。
すでに購読者です? サインイン
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।