নোবেল পুরস্কারের সর্বজনমান্যতার মহিমায় বছর চারেক হয়ে গেল। আমি যে কথাটা তিন দশকের | বেশি ধরে জানি, তা এখন আক্ষরিক অর্থেই সর্বজনবিদিত— অর্থবিদ্যার গবেষণার সমসাময়িক জগতে অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বশ্রেষ্ঠদের মধ্যে পড়েন। আমি নব্বই দশকের গোড়ায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিজিৎদার একেবারে প্রথম দিককার পিএইচডি ছাত্র হওয়ার সুবাদে একদম প্রথম পর্যায় থেকে তাঁর কাজের সঙ্গে পরিচিত। যখন হার্ভার্ডে পিএইচডি করতে যাই, তখন আমি অভিজিৎদাকে চিনতাম দীপকবাবুর ছেলে হিসেবে। দীপক বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের প্রেসিডেন্সির অর্থনীতির হেড অব দ্য ডিপার্টমেন্ট এবং প্রবাদপ্রতিম অধ্যাপক, যিনি তাঁর পড়ানো এবং তীক্ষ্ণ রসবোধের জন্যে সমমাত্রায় বিখ্যাত ছিলেন। দীপকবাবু ওঁর মহানির্বাণ রোডের বাড়িতে আলাপও করিয়ে দিয়েছিলেন অভিজিৎদার সঙ্গে, আমার বিদেশযাত্রার ঠিক আগে। তখন অভিজিৎদা প্রিন্সটনে পড়াতেন, , ছুটিতে কলকাতায় এসেছেন। জানালেন যে উনি এই বছর (অর্থাৎ, আমার প্রথম বছরে) প্রিন্সটন থেকে ছুটি নিয়ে হার্ভার্ড ভিজিট করছেন, ওখানে দেখা হবে। বিদেশে যাওয়ার মুখেই একই
বিষয়ের পরিচিত বৃত্তের একজনের সঙ্গে আলাপ হয়ে ভরসা পেলাম, যে প্রয়োজনে পরামর্শ নিতে পারব। তখনও ধারণাই ছিল না যে এক বছরের মধ্যেই উনি আমার শিক্ষক এবং গবেষণার সহ-উপদেষ্টা হয়ে দাঁড়াবেন। ষাটের দশক থেকেই অর্থনীতির গবেষণার জগতে ভরকেন্দ্র ইংল্যান্ড থেকে সরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে ঝুঁকছিল। আগে কেমব্রিজ, অক্সফোর্ড এবং লন্ডন স্কুল অব ইকনমিক্স অর্থনীতি চর্চার পীঠস্থান বলে ধরা হতো, আস্তে আস্তে মার্কিন দেশের পূর্ব উপকূলে ম্যাসাচুসেটস রাজ্যের কেমব্রিজ শহরে (যাকে মূল কেমব্রিজের সঙ্গে তফাত করতে কেমব্রিজ-ম্যাস বলা হয়) হার্ভার্ড এবং এমআইটি হয়ে দাঁড়াল অর্থনীতি গবেষণার মূল ভরকেন্দ্র। তার সঙ্গে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় যা মুক্ত-বাজারপন্থী মতাদর্শের জন্যে বিখ্যাত, বার্কলি, স্ট্যানফোর্ড, প্রিন্সটন, ইয়েল ইত্যাদি আরও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সারা বিশ্বে আমার মতো তরুণ এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী গবেষকদের জন্যে সবচেয়ে আকর্ষক গন্তব্য হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
হার্ভার্ডে প্রথম বছরের বাধ্যতামূলক পাঠক্রমের ধাপ পেরিয়ে দ্বিতীয় বছরে যখন গবেষণার বিষয় নির্বাচন করার সময় এল, তখন ভারতের মতো দেশে বড় হয়ে ওঠার সুবাদে
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin September 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sukhi Grihakon dergisinin September 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
চিৎকার করে বলেন ‘প্যাক আপ!’
কোনও শিল্পীর হেয়ার, ড্রেস, মেকআপ নিয়ে রাজজি শুধু নিজের পছন্দটাই দেখতেন না, শিল্পী নিজে কতটা সন্তুষ্ট এবং খুশি, তাও জিজ্ঞেস করতেন। কাউকে জোর করে কাজ করাতে রাজজি পছন্দ করতেন না।
হিন্দি ছবি করবেন?
একসময় তাঁকে ব্ল্যাঙ্ক চেক দিতে চেয়েচিলেন রাজ কাপুর। তাও বন্ধে যাননি নায়িকা। সেসব স্মৃতি আজও বড় তাজা মাধবী মুখোপাধ্যায়-এর কাছে। লিখলেন নানা কাহিনি।
লোভ দিস গার্ল!, কমপ্লিমেন্ট দিয়েছিলেন রাজ সাহেব'
তাঁর ‘পাপাজি’কে নিয়ে স্মৃতির ঝাঁপি উপুড় করলেন অভিনেত্রী মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়।
‘সিমি, ছবি করার জন্য ভালোবাসা চাই...
সিনেমার কথাই ভাবতেন সবসময়। এব্যাপারে রাজ কাপুরের প্যাশনের কোনও শেষ ছিল না। কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন সিমি গারেওয়াল।
আমার সঙ্গে নাকি প্রেমের সম্পর্ক ছিল!
রাজ সাহেবের ‘ফ্যান' হয়ে গিয়েছিলাম। লিখছেন জিনত আমন।
এভাবে কলকাতার মেয়েরা চুল বাঁধে না!
বাংলা ছবির অনুরাগী রাজ কাপুরের সঙ্গে বহু আড্ডা দিয়েছেন। সেই সব স্মৃতিই জানালেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়।
চলচ্চিত্র যাঁর প্রেমিকা, প্রাণভোমরা
ভারতীয় সিনেমার প্রেমিকপুরুষ রাজ কাপুরকে নিয়ে লিখছেন চণ্ডী মুখোপাধ্যায়।
কলকাতার সঙ্গে ছিল নাড়ির টান
এই শহরেই কেটেছিল রাজ কাপুরের শৈশব। ফেলে আসা সেই দিনের স্মৃতির কথায় সুমন গুপ্ত।
চারির গোছা
বাইরে থেকেই কান্নাভেজা গলায় চেঁচিয়ে উঠল ফুলি, ‘ও দাদু, দাদু গো, আমার ভুল হয়ে গেচে, আর কিচু বলব না আমি। কিন্তু আমায় তাইড়ে দিলে তোমায় কে দেকবে?'
প্রকৃতি ও ভারত মিশেছে অজন্তায়
ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের অন্যতম দ্রষ্টব্য অজন্তা গুহা। এই গুহার ভাস্কর্য রচনার আগে এক আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছিল। রূপক ও বাস্তবের সংমিশ্রণে উঠে এল অজন্তা ভাস্কর্যের সেই মায়াময় সূচনা। লিখছেন দেবী প্রসাদ ত্রিপাঠী।