CATEGORIES
Kategoriler
দু-একজন ছাড়া টলিউডে ভাবার লোক কোথায়!
এত সাফল্যের পরও তিনি মাটিতে পা রাখায় বিশ্বাসী।
মহিলাদের সামগ্রিক লড়াইয়ের প্রতিবিম্ব
সব সামলে অভিনয় জগতেও ব্যস্ত শিল্পী। অসুবিধা হয় না?
সাধারণ রোগে কী ডায়েট?
লেকট্রোলাইট্স ব্যালান্স ঠিক রাখতে এই ডায়েট দেওয়া হয়। খেয়াল রাখতে হবে রোগী যেন ৩-৪ দিনের বেশি ক্লিয়ার ডায়েটে না থাকে।
দুর্নীতির গহ্বরে স্বাস্থ্য বিমা
আসলে এর আগে আর্থিক দুর্নীতিকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হলেও তা প্রাতিষ্ঠানিক হয়ে ওঠেনি কোনওভাবেই।
এক মুঠো লাল মাটি
গোটা বাসের লোক দেখছেন শোভনের কীর্তি! লাল মাটিতে ঝোলাটা ভর্তি হয়ে গেলে দৌড়ে এসে উঠল বাসে। থড়বড় করে বলল, ‘বাব্বা বাঁচলাম!
ডার্বি জয় ৪৬ বছর আগের স্মৃতি উস্কে দিল
গোলশোধের জন্য মরিয়া কামিংসরা ঝাঁপিয়ে পড়লেও দুর্গ অটুট রাখতে পেরেছেন কুয়াদ্রাত। শেষ বাঁশি বাজতেই আনন্দের আতিশয্যে ফেন্সিং টপকে মাঠে নেমে আসেন লাল-হলুদ সমর্থকরা।
জানা প্রশ্ন, উত্তরগুলো অজানা!
ক্লাসরুমে না থাকলেই বা, মাঠেই তিনি শিখছেন এবং শিখেই চলেছেন।
সংস্কৃতি ল আড়িয়াদহ ক্লাইম্যাক্স-এর দুটি নাটক
এ বাড়িতে আসার পর সায়ন্তন ক্রমে বুঝতে নাটক: স্কাইল্যাব | পারে সে এই বাড়ির ঠিকানাই সে খুঁজছিল
কথা বললেন সায়ামি খের। বোলিং দেখে অশ্বিন প্রশংসা করেছেন
এক হাত নিয়ে শুধু জীবন যুদ্ধে নয়, ক্রিকেটের ময়দানে দেখা গিয়েছে তাঁকে। দুর্ঘটনায় একটা হাত হারানো বোলারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ‘ঘুমর’ ছবিতে। মুম্বইয়ে পরিচালক আর বাল্কির অফিসে বসে কথা বললেন সায়ামি খের।
সিংহভাগ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য ছবি করলে চলবেই
গুটিকয়েক মানুষের পছন্দ হবে এমন ছবি নয়। সকলের কথা ভেবে ছবি করতে হবে। তাহলে আর ‘বাংলা ছবির পাশে দাঁড়ান’ বলতে হবে না
বিশ্বাস ও যুক্তির যুগলবন্দি
দেখানো। আশাকরি দর্শক আমার অভিনীত অন্যান্য চরিত্রগুলোর মতো জয়কেও ভালোবাসবেন।' প্রিয়ব্রত দত্ত
চাকার হারানোর ভয় কাটানো যায়
আমাদের মঠ-মিশনের সাধুরা সাধারণ অফিসের কর্মীর মতো নানা কাজ করেন।
ফুলটনের ছোঁয়ায় ভারতীয় হকিতে সুদিন
সবকটিতেই জয় পান হরমনপ্রীতরা। জার্মানি, অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দু’টি করে ম্যাচ জেতার পুরস্কারও মেলে হাতেনাতে।
দিগন্তে অশনি সঙ্কেত
আর টি-২০ সিরিজের প্রথম দুটোতেই পরাজয়। ভাঙাচোরা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছেই সাদা বলের ক্রিকেটে গর্বের ফানুস চুপসে গেল।
সবসময় বৈচিত্র্যের ন খোঁজে থাকেন আলিয়া
আমি নিজে হাসতে পছন্দ করি। তাই এমন একটা আদ্যপান্ত কমেডি ছবি করতে চাই যেখানে শুধু আমাকে দেখে দর্শক হাসবেন।'
অনেকেই আমার কাছে কাজ চাইছেন এখন
আমি নতুন গাড়ি কিনলেও হয়তো বলা হবে অসৎ অর্থে কিনেছি। অথচ দেখুন আমার নাম কোনও কিছুতে জড়ায়নি। ইডিও ডাকেনি।
আসছে সারেগামাপা'র নতুন সিজন
জাজেস প্যানেলে প্রত্যাবর্তন করে খুশি অনু বলছিলেন, ‘বিচারকের চেয়ারে এখানে আসা আমার কাছে অনেকটাই ঘরে ফেরার মতো।
পেটের সমস্যায় আয়ুর্বেদ
ঘরোয়া রোগের ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীর প্রত্যহ সকালে খালিপেটে একগ্লাস গরমজল পান করা উচিত।
মোহন বাগান দিবসে আবেগের বিস্ফোরণ
তবে দু’দিনই তাঁবুতে ভিড় জমিয়েছিলেন উৎসাহীরা। শুধু কলকাতা নয়, থেকেও সমর্থকদের ঢল ছিল বিভিন্ন জেলা চোখে পড়ার মতো।
প্রতিষ্ঠা দিবসের মঞ্চেই ঘুরে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ইস্ট বেঙ্গলের
রাজা মন্মথনাথ চৌধুরী, রমেশচন্দ্র সেন, অরবিন্দ ঘোষকে নিয়ে বাঙাল ভাবাবেগকে প্রাধান্য দিয়ে তিনদিনের মধ্যেই (১ আগস্ট) ইস্ট বেঙ্গল ক্লাবের প্রতিষ্ঠা করেন সুরেশ চৌধুরী। শুরু হয় মশাল বাহিনীর লড়াই।
আয়ুষ্মানের সব থেকে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী অনন্যা!
আমার খুব ভালো লাগছে যে রকি অউর রানির মতো ছবি দর্শক পছন্দ করছেন।
আবার এল প্রলয়
যেখানে এত চমকের সমাহার তার নির্মাণকাহিনি যে আকর্ষণীয় হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না
পর্দায় ফিরছেন উত্তমকুমার
ছবিতে স্বচরিত্রেই আছেন তিনি। বললেন, ‘এতবার দাদুর ছবিগুলো দেখেছি যে ওঁর কণ্ঠস্বর, সংলাপ বলার ধরন সব সময় কানে বাজে।
গোয়েন্দা গোপাল ভাঁড়
নিজের সুপরিচিত পোশাকআশাক আর জনপ্রিয় গোপাল ভাঁড়ের আদবকায়দায় শহরের রাস্তায় যেন প্রাণের সঞ্চার করলেন তিনি।
আবেগ আকাশছোঁয়া, চাপও কিন্তু অনন্ত
ইডেনে পাঁচটি ম্যাচের প্রথমটি বিজয়ার পর, লক্ষ্মীপুজোর দিনে।
হারায়ে খুঁজি দূ রা লা প নী
সেসব সাতের দশকের কথা, আমরা তখন চন্দননগরে থাকতাম।
কলকাতা লিগের জন্য তৈরি তিন প্রধান
কুশ ছেত্রী, জেসন সিং, আমান সিকে, দীপ সাহা, সৌরভ বিশ্বাসরা গতবার ছন্দোময় ফুটবল খেলেছেন।
নিজেকে আবিষ্কারের বেশি সুযোগ পাচ্ছি
ছায়াছবির জগতে ৪০ বছর পার করে ফেলেছেন তিনি। এই দীর্ঘ অভিনয় জীবনে নানা চরিত্র উপহার দিয়েছেন দর্শকদের। বড় পর্দা, টেলিভিশনের পর ওটিটিতেও তাঁর দাপট অব্যাহত। ‘দ্য নাইট ম্যানেজার’ ওয়েব সিরিজে তাঁর অভিনয় দারুণ ভাবে প্রশংসিত হয়েছে। সদ্য মুক্তি পেল এই সিরিজের দ্বিতীয় পর্ব। মুম্বইয়ের এক পাঁচতারা হোটেলে বসে কথা বললেন অনিল কাপুর।
বউমার অম্ল মধুর সম্পর্ক
অবিনাশ, মণিমালা ও অরূপের চরিত্রে অভিনয় করেছেন যথাক্রমে পরান বন্দ্যোপাধ্যায়, অরুণিমা ঘোষ ও গৌরব চট্টোপাধ্যায়।
বটবৃক্ষ ও চাবি রহস্য
দক্ষিণে আলোকিত করে আছেন বীরেশ্বর শিব। পূর্বে ব্রহ্মবারি গঙ্গার দিব্য প্রবাহ।