CATEGORIES
فئات
হিমাচলের জগৎসুখ হয়ে শানগড়
মানালি থেকে আপেল বাগানে ঘেরা নিরালা গ্রাম জগৎসুখ। জগৎসুখ থেকে নাগ্গার বেড়িয়ে সেঞ্জ উপত্যকার রোপা গ্রাম পেরিয়ে প্রাচীন গ্রাম শানগড়। অরণ্য, ঝরনা, বুগিয়াল, মন্দির, সরল পাহাড়ি মানুষজন আর আকাশ-জোড়া তুষারশৃঙ্গ নিয়ে শানগড় গ্রাম মনে থেকে যায়।
বাঘের কবলে পিলিভিটে
পিলিভিটের চুখা টাইগার রিজার্ভ খোলা থাকে ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ জুন। প্রখর গ্রীষ্মে বাঘ দেখার সম্ভাবনা বেশি। ঘন সবুজ সজল অরণ্য ভরা গ্রীষ্মেও আরামদায়ক।
সিয়াচেন বেস ক্যাম্প দেখে তুরতুক আর থাং
নুব্রা উপত্যকায় ডেসকিটের দিকে না গিয়ে সোজা পথ গিয়েছে সিয়াচেন হিমবাহের বেস ক্যাম্পে। ডেসকিট থেকে হুন্ডার হয়ে তুরতুক যাওয়ার পথ গিয়েছে শিয়ক নদীর ধার ধরে। তুরতুক পেরিয়ে বালটিস্তান লাগোয়া ভারতের শেষ গ্রাম থাংয়ে যাওয়া যাচ্ছে 2021 থেকে। বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মদমহেশ্বরের পথে
গাড়েয়াল হিমালয়ের মদমহেশ্বর যেতে হাঁটা শুরু হয় বাঁশি গ্রাম পেরিয়ে অগতোলি ধার থেকে। বুড়া মদমহেশ্বরের অপার্থিব সৌন্দর্য মনে থেকে যায় চিরকাল।
সুইৎজারল্যান্ডের হ্রদে-পাহাড়ে
সুইৎজারল্যান্ডের বরফ-পাহাড়, হ্রদ আর ঝরনা দেখে সাতদিনের প্রাণ-ভরানো ভ্ৰমণ । বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।
পূর্ব সিকিমের দালাপচান্দ
তিব্বত থেকে পশরা নিয়ে আসা প্রাচীন বণিকের দল কালিম্পংয়ে হাটে যাওয়ার আগে বিশ্রাম নিত মাঝপথের দালাপচান্দে। এপ্রিল থেকে জনের শুরু অবধি নানা ফল ফোটে।
ভিয়েতনামের হাং তিয়েন গুহা
মধ্য ভিয়েতনামে পাহাড়ের ভিতরে অজস্র গুহা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের প্রিয় গন্তব্য। ভিয়েতনামের হাং তিয়েন গুহায় অ্যাডভেঞ্চার কেভিংয়ের সেরা সময় এপ্রিল-মে ।
গ্রামের নাম মিম
উত্তরবঙ্গের মিম চা-বাগানে আকাশ-জোড়া সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা আর গাছে গাছে পাখি। কাছেই বয়ে চলেছে খরস্রোত ছোট রঙ্গিত।
মারফা গ্রামে
নেপালের লোয়ার মুস্তাং জেলার মারফা গ্রাম সাদা পাথুরে অলিগলি নিয়ে যেন এক অন্য দুনিয়া ।
গ্রীষ্মোৎসব ২০২৪
ভক্তপুর থেকে নিয়ে যাওয়া হয় খালনা টোলে । রথ নিয়ে রীতিমতো টানাটানি হয়। এটাই উৎসবের রীতি।
প্রধান সম্পাদকের কথা | ফিরে দেখায় দরকার ঠিক দিক, ঠিক সময়
পুরস্কৃত আলোকচিত্রী কমল দাশ যদি কোনও দূর জল-জঙ্গলে ছবির সন্ধানে চলে না যায়, তাহলে ওকেও সঙ্গে নেব ভেবেছি।
লাদাখি গ্রাম উলেটোকপো
লে থেকে বেশ খানিকটা নীচে উলেটোকপো গ্রাম । লাদাখ পৌঁছে উচ্চতার সঙ্গে শরীরকে খাপ খাওয়াতে প্রথম রাতটি কাটানোর পক্ষে আদর্শ। আপেল অ্যাপ্রিকট গাছে ছাওয়া গ্রামটির কাছ দিয়েই বয়ে চলেছে সিন্ধু নদ। লাদাখ বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মেঘ বৃষ্টি কুয়াশাঢাকা মালসেজ ঘাট
বাদল মেঘে ভরা কালো আকাশের নীচে সজল সবুজ মালসেজ ঘাট তার ঝরনা টিলা কেল্লা গুহা মেঘ কুয়াশা নিয়ে যেন এক বর্ষার নিমন্ত্রণ।
গঙ্গোত্রী চিরবাসা ভুজবাসা
গঙ্গোত্রী থেকে গোমুখের পথে চিরবাসা হয়ে ভুজবাসা পর্যন্ত ঘোড়া যায়। যাঁরা হাঁটতে অপারগ তাঁরা গোমুখ পর্যন্ত যেতে না পারলেও চিরবাসা-ভুজবাসায় এসে যে নিসর্গ দেখবেন, তা চিরকাল চোখে লেগে থাকবে। ঘোর বর্ষা আর শীত ছাড়া যে-কোনও সময়েই যাওয়া যেতে পারে।
বুনো ঘোড়াদের দেশে
ডিব্রু-সইখোয়ার বুনো ঘোড়াদের দর্শন পেতে আসতে হবে ভরা বর্ষায়।
বর্ষায় আগুম্বে
পশ্চিমঘাট পাহাড়ের বৃষ্টি অরণ্যের তীব্র সবুজ রং দেখতে আগুম্বে গ্রামে আসতে পারেন ঘনঘোর বর্ষায়। বন্যপ্রাণে আগ্রহী অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রাতের জঙ্গলে হেঁটে আবিষ্কার করতে পারেন এই অরণ্যের আশ্চর্য সব সরীসৃপ আর উভচরদের। থাকার জন্য হোমস্টে ছাড়াও রয়েছে শঙ্খচূড়-গবেষণাকেন্দ্রের কটেজ।
অন্ধ্রের অনন্তগিরি
পূর্বঘাট পাহাড়ের অন্তহীন শ্যামলিমা দেখতে হলে ভরাবর্ষায় আসতে হবে অনন্তগিরি। বোরাগুহা থেকে সাত কিলোমিটার দূরের কাতিকা জলপ্রপাত আর হরিতা রিসর্ট থেকে দুই কিলোমিটার দূরের টাটিগুড়া জলপ্রপাতের বর্ষায় নবযৌবন রূপ।
মাটির টানে বড়দি পাহাড়
বাঁকুড়া জেলার বড়দি পাহাড় শীত বসন্তে বড় মনোরম। তবে, দু'কূল ছাপিয়ে বয়ে চলা কংসাবতীর জলে বাদল-মেঘের ছায়া ঘনিয়ে আসা দেখতে হলে আসতে হবে ভরাবর্ষায়।
সিকিমের পাহাড়ি গ্রাম ইয়ংগং
দক্ষিণ সিকিমের প্রত্যন্ত গ্রাম ইয়ংগং। যাওয়া চলে বছরভর। ভরাবর্ষায় সজল সবুজ গ্রামখানির নেয়া জলপ্রপাতের রূপ উথলে ওঠে। তবে, বর্ষায় রাস্তার হাল আগাম জেনে পথে নামবেন।
ফোকসুনদো আর কাগমারার ডায়েরি
নেপালের নীল টলটলে হ্রদ ফোকসুনদো দেখে কাগমারা পাস পেরিয়ে জুমলা পৌঁছে রারা লেকে যাওয়ার পরিকল্পনা ভেস্তে গেল ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে। রাতের অরণ্যে পথ হারানোর অভিজ্ঞতাও ভোলার নয়। তবে সব ছাপিয়ে চোখে লেগে থাকে নীলকান্ত মণি ফোকসুনদো ।
ব্ল্যাক-রাম্পড ফ্লেমব্যাক উডপেকার
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"×১২\"। সাবজেক্ট লাইনে ‘বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।
ভ্রমণজিজ্ঞাসা
কাস পাত্তারের অফিস থেকে ‘ভ্রমণ’কে জানানো হয়েছে এবছর সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে কাসে প্রবেশের টিকিট চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ফুল ফোটার উপর নির্ভর করে সময় খানিক এগিয়ে পিছিয়েও যেতে পারে। সাম্প্রতিকতম তথ্য জানতে এবং অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https://www.kas.ind.in
সৌরঝড়ে রাতের আকাশ যেন রঙিন ক্যানভাস
যা হয়েছে প্লাজমা আউটবার্স্টের জন্য। একবার দু'বার নয়, সাতবার প্লাজমা আউটবার্স্ট হয়েছে। প্
জম্মু-কাশ্মীরে মিলল তুষার চিতার বসবাসের প্রমাণ
তাঁদের গবেষণায় উঠে এসেছে ওই অভয়ারণ্যে অন্তত চারটে তুষার চিতা বসবাস করছে।
এভারেস্টকে ঘিরে একাধিক বিশ্বরেকর্ড
এই নিয়ে তিনি ৩০ বার এভারেস্ট স্পর্শ করে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন
বেড়াল পেল সাম্মানিক ডি-লিট উপাধি
পরে সেই সম্মান ম্যাক্সকে দেখানো হলে লেজ নেড়ে, নাক ঘষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে সে। গোটা ঘটনায় বিশ্বের বেড়ালপ্রেমীরা আপ্লুত।
আলিপুর চিড়িয়াখানায় কিং কোবরা
অবশ্য আলিপুর চিড়িয়াখানায় এটাই প্রথম শঙ্খচূড় নয়। ১০-১২ বছর আগে এই চিড়িয়াখানায় শঙ্খচূড় সাপ ছিল।
১৮ কোটি বছরের পুরনো এক জীবন্ত বনভূমি
প্রাচীন বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে বন্য নদী, দুরন্ত জলপ্রপাত, গভীর গিরিখাত আর দুধসাদা সৈকতভূমি পর্যটকদের কাছে পরম আকর্ষণীয় করে তুলেছে অস্ট্রেলিয়ার এই বনাঞ্চলটিকে
খোলসধারী এক বিচিত্র স্তন্যপায়ী
আরেকটি বড় শত্রু হল ঠান্ডা আবহাওয়া, যা এরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সোডা লেক
অত্যন্ত ক্ষারকীয় এই হ্রদের জলে প্রতি লিটারে নুনের পরিমাণ প্রায় ২৩ গ্রাম। স্থানীয় মানুষেরা সাবান জলের মতো সরাসরি এই জল ব্যবহার করে কাচাকাচির জন্য।