চ -ল্লিশ পেরলেই চালশে! এই প্রবাদটা অন্তত লক্ষ্মীরতন শুক্লার ক্ষেত্রে খাটে না। বয়সটা তাঁর কাছে কেবলমাত্র সংখ্যা। ৪১ বছর বয়সি এই প্রাক্তন ক্রিকেটার ফিটনেসে ১৮ বছরের তরুণকেও লজ্জায় ফেলবেন। আসলে নিজেকে কড়া অনুশাসনের মধ্যে বেঁধে রাখতে পছন্দ করেন তিনি। এটাই তাঁর ফিট থাকার গোপন রহস্য।
দীর্ঘদিন বাংলার প্রতিনিধিত্ব করার পাশাপাশি দেশের জার্সি গায়েও খেলেছেন লক্ষ্মী। খেলা ছাড়ার পর রাজনীতিও করেছেন চুটিয়ে। আর এখন তিনি বাংলা দলের হেড কোচ। কিন্তু কোনও দায়িত্বকেই বাড়তি চাপ হিসেবে দেখেন না তিনি। বরং উপভোগ করেন প্রতিটি মুহূর্ত। ইডেন গার্ডেন্সের ক্লাবহাউসে বসে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে লক্ষ্মী সাফ বলেন, ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ। শরীরের যত্ন তো নিতেই হবে। কঠিন লড়াই করে এই জায়গায় পৌঁছেছি। চাপ বলে কোনও শব্দ নেই আমার অভিধানে। ভবিষ্যতেও থাকবে না।'
রোজ সকাল ৫টায় ঘুম থেকে উঠে নিজের অ্যাকাডেমিতে চলে যান লক্ষ্মী। বাংলার প্র্যাকটিস থাকলে গন্তব্য ইডেন। প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি সেরে নেন শরীরচর্চাও। তাঁর কথায়, ‘এসি ঘরে গা ঘামানোর মানুষ আমি নই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোদে পুড়ে ক্রিকেট খেলতে হয়। তাই জিমে নয়, প্রকৃতির কোলে শরীরচর্চায় আমি বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করি। নেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা থ্রো-ডাউন দিই। ক্রিকেটারদের সঙ্গে দৌড়াই। ডন-বৈঠকও দিই। যাতে আমাকে দেখে ওরা আরও বেশি অনুপ্রাণিত হয়।'
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة September 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়