২১ বছরের ফুটবল জীবন। গত আগস্টে পড়লেন ৩৮ বছরে। এই বয়সেও ঈর্ষণীয় ফিটনেস সুনীল ছেত্রীর। যা দেখে মোহিত ভারতীয় ফুটবল মহল। এই তো, ডুরান্ড কাপ খেলতে কলকাতায় আসা বেঙ্গালুরু স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণা বলছিলেন, ‘সুনীল ভাইয়ের ফিটনেস রহস্য কী, তা বুঝতেই বিএফসিতে এসেছি। সত্যিই অনেক কিছু শেখার আছে ওর কাছে৷’ এই উচ্চতায় পৌঁছনোর লক্ষ্যে নিজেকে তিলে তিলে গড়েছেন ভারতীয় ফুটবলের গোলমেশিন।
ফ্ল্যাশ ব্যাকে ফিরতে হবে এই শতাব্দীর গোড়ার দিকে। ভারতীয় ফুটবলে আইএম বিজয়ন, বাইচুং ভুটিয়া, দীপেন্দু বিশ্বাস ও রামন বিজয়নের পাশাপাশি দুই তরুণ ফুটবল বোদ্ধাদের নজর কেড়েছিলেন। প্রথমজন সুনীল ছেত্রী। অপরজন অসীম বিশ্বাস। আইএম বিজয়ন জাতীয় দল থেকে কালের নিয়মে বাদ পড়ার পর তাঁর স্থান নেওয়ার দৌড়ে সুনীল ছেত্রীর সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়েছেন অসীম বিশ্বাস। টালিগঞ্জ অগ্রগামীর জার্সি গায়ে অমল দত্তর কোচিংয়ে অসীম যখন ফুল ফোটাচ্ছেন, সুনীল লড়ছেন মোহন বাগানের প্রথম একাদশে স্থান পাওয়ার জন্য। তৎকালীন সবুজ-মেরুন কোচ সুব্রত ভট্টাচাৰ্য কলকাতা লিগের পরেই বলে দিয়েছিলেন, ‘সনীল অনেক দূর যাবে।”
هذه القصة مأخوذة من طبعة October 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة October 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়