ভারতে যেসব ভেষজ গৃহস্থের ঘরে অধিক সমাদৃত হয়েছে, তাদের অন্যতম সজিনা বা সজনে। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে সজিনাকে ‘মহৌষধ বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম মোরিঙ্গা ওলেইফেরা। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ঠাসা সজনেকে ‘মিরাকল মোরিঙ্গা’-ও বলা হয়। ভারতেই প্রায় ৯৩ ধরনের সজনে পাওয়া যায়। ভারতের বাইরে এশিয়া ও আফ্রিকার গ্রীষ্মপ্রধান দেশে প্রায় ১৪-১৫ রকম সজনে পাওয়া যায়। বসন্তকালে যখন বাংলার ঘরে ঘরে জ্বরজারি, বসন্ত রোগ দেখা দেয়, তখন সেরা পথ্য হিসেবে মনে পড়ে সজনের কথাই। ওই সময় তাই বাঙালিবাড়ির রান্নায় সজনের ব্যবহার দেখা যায়। ঋতুকালীন এই ভেষজের পাতা, ফুল, সরু কাণ্ড (ডাঁটা) সবই তরিতরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। বেশ কিছু রোগ সারাতে সজনে অত্যন্ত উপযোগী বলে একে ২০০৮ সালে 'ইয়ার অব ট্রি’ নামেও অভিহিত করা হয়।
সজনের কাণ্ড সজনের সরু সরু কাণ্ডকে আমরা চিনি j‘ডাঁটা’ নামে। সজনের ডাঁটা দিয়ে নানা উপাদেয় পদ বাঙালি তার বসন্তকালের খাওয়াদাওয়ার মেনুতে রাখে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইবার, ক্যালশিয়াম ও পটাশিয়াম। এছাড়া ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড,
আইসোথায়োসায়ানেট, ফেনলিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সজনে ডাঁটায় থাকে। কোলেস্টেরল-ফ্রি সব্জি হিসেবেও এর কদর রয়েছে। এর শক্তিমাত্রা ৩৭ কিলোক্যালোরি। এতে কার্বোহাইড্রেট ৮.৫৩ গ্রাম, প্রোটিন ২.১ গ্রাম, ও ডায়েটারি ফাইবার ৩.২ গ্রাম পাবেন। এছাড়াও সোডিয়াম, আয়োডিন, আয়রন, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক ও বি১-বি৬ পর্যন্ত সবক’টি ভিটামিন এতে পাবেন।
রোগ নিরাময়ে সজনে হাড় ও অস্থিসন্ধির ব্যথা: সজনেতে ক্যালশিয়াম ও আয়রনের পরিমাণ থাকে প্রচুর। তাই হাড়ের যে কোনও অসুখসহ আর্থ্রাইটিসের ব্যথায় সজনে বিশেষ কাজে আসে। সজনের বীজে থাকা আইসোথায়োসায়ানেট কমাতে বিশেষ উপযোগী। প্রদাহজনিত কষ্ট
প্রদাহে আরাম: সজনের মধ্যে ভরপুর অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকায় এটি যে কোনও রকমে ক্ষত ও প্রদাহে উপশম করে। হজমের সমস্যা: ডায়েটরি ফাইবার ও বি ভিটামিন ডাঁটায় থাকে বলে এই সব্জি হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে।
অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি: সজনে ডাঁটায় বিভিন্ন অ্যামাইনো অ্যাসিড ও ক্যারোটিনয়েডস নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। প্রাকৃতিকভাবেই এই সব্জি
هذه القصة مأخوذة من طبعة December 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة December 2022 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়