
মোদ্দা কথাটা হল হাঁটলে কত কেজি ওজন কমে? হাঁটা অনেক ধরনের হয়। ব্রিস্ক ওয়াক, মডারেট ওয়াক, নরডিক ওয়াক, প্যারাড ওয়াক, স্বাভাবিক হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি। এখন জানার বিষয় হল, একজন ব্যক্তি হাঁটবেন কখন? হাঁটাহাঁটির আদর্শ সময় হল আর্লি মর্নিং বা খুব সকালে। খালি পেটেই হাঁটবেন। আরও ভালো হয়, উষ্ণ জল খেয়ে হাঁটতে বেরতে পারলে। এবার প্রশ্ন হল কীভাবে হাঁটলে ভালো হয়? কোথায় হাঁটবেন? হাঁটার অনেকগুলি জায়গা আছে।
নিজের বাড়ির ছাদেও হাঁটা যায়। এমনকী নিজের ঘরেও হাঁটতে পারেন। বিশেষ করে ফ্ল্যাটে যদি বিস্তৃত এলাকা থাকে হাঁটার, তাহলে সেখানেই হাঁটুন। অথবা একেবারে এমন রাস্তা ধরে হাঁটুন যে রাস্তার গাড়ি ঘোড়া খুব কম চলে। আবার চাইলে বড় মাঠেও হাঁটতে পারেন।
মোদ্দা কথাটা হল, এমন জায়গায় হাঁটুন যেখানে বারংবার বাধার সম্মুখীন না হতে হয়। মনে রাখবেন নিরবচ্ছিন হাঁটাহাঁটি মানেই ক্যালোরি বার্ন! আর তাতে শরীরের উপকারই হয়।
খাওয়ার পরে হাঁটা অনেকেই বলেন খাবার খাওয়ার পরে হাঁটা খুব ভালো। এখন খাবার খাওয়ার অর্থ হল শরীরে বাড়তি ভার যোগ করা। তাই খাবার খাওয়ার পরে কোনওভাবেই দ্রুতবেগে হাঁটা সম্ভব নয়। আর দ্রুত না হাঁটলে শরীরে ইতিবাচক প্রভাবও পড়বে না। আবার খাবার খাওয়ার পরেই ব্রিস্ক ওয়াকিং অনুচিত। কারণ খাবার খাওয়ার পরে পাচনতন্ত্রের যে পেরিস্টলসিস মুভমেন্ট হয়, তার ব্যাঘাত ঘটে দ্রুত বেগে হাঁটলে। হতে পারে বমি, অ্যাসিড, পেটে গ্যাস জমার মতো সমস্যা। এছাড়া ভারী খাবার খেলে পেটে চাপ পড়ে। এই ভার নিয়ে হাঁটলে পেট ঝুলে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই খাদ্যগ্রহণ শেষে অন্তত ১০ মিনিট একটু হালকা চালে ঘোরাঘুরি করতে হবে। এরপর মাঝারি দ্রুততার সঙ্গে হাঁটা যেতে পারে। আরও একটা বড় কথা হল, খাবার খাওয়ার পর হাঁটলে তা ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রেও চাহিদামতো সাহায্য করতে পারবে না। কারণ খাবার খাওয়ার পরে হাঁটলে তা স্টমাকে থাকা খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে। অন্যদিকে খালি পেটে হাঁটার অর্থ হল জমানো চর্বি পুড়িয়ে কাজ করা। সুতরাং ওজন কমাতে হলে সবসময় হাঁটা উচিত খালি পেটে।
هذه القصة مأخوذة من طبعة January 2025 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة January 2025 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।