শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়ে গেলে যে যে বিপত্তি দেখা দেয়, তার অন্যতম রূপ হল গাউট। প্রশ্ন হল, ইউরিক অ্যাসিড কী? সাধারণভাবে বললে ইউরিক অ্যাসিড হল খাদ্য হজমের পর একেবারে শেষে তৈরি হওয়া এক ধরনের বর্জ্য পদার্থ। ইউরিক অ্যাসিড সাধারণত কিডনির মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
স্বাভাবিক মাত্রা সাধারণভাবে একজন পুরুষের প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৭ মিলিগ্রাম অবধি স্বাভাবিক ধরা হয়। মহিলাদের ক্ষেত্রে থ্রি মেনোপজাল পর্যায়ে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের স্বাভাবিক মাত্রা ৬.৫ ধরা হয়। কারণ এই সময়ে ইস্ট্রোজেন হরমোন ইউরিক অ্যাসিডের নেতিবাচক প্রভাব অনেকখানি হ্রাস করে।
কোন বয়সে সমস্যা? সাধারণত ৫০ বছর বয়সের পর থেকেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা মাথাচাড়া দেয়। তবে কিছু কিছু ব্যক্তি আরও কম বয়সে সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষ করে যাঁদের বংশে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ার প্রবণতা আছে, তাঁরা ৫০ বছরের অনেক আগেই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন।
هذه القصة مأخوذة من طبعة March 2023 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة March 2023 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়