ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ আজ বাঙালির ঘরে ঘরে। ডায়াবেটিস মূলত দু'প্রকার। টাইপ ১ ও টাইপ ২। টাইপ ১ ডায়াবেটিস ইনসুলিন নির্ভর। যাঁদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয় না, তাঁদের শরীরে টাইপ ১ ডায়াবেটিস দেখা যায়। মূলত ছোটবেলায় (১০-১৪ বছর বয়সে) এই ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। তবে বড়দেরও কারও কারও এই ডায়াবেটিস হয়। তবে টাইপ ২ ডায়াবেটিসই ভারতে বেশি হয়। এক্ষেত্রে ইনসুলিন তৈরি করতে সক্ষম শরীর। কিন্তু তাকে সে কাজে লাগাতে অক্ষম। ভারত-সহ গোটা বিশ্ব জুড়েই টাইপ ২ ডায়াবেটিসের চোখরাঙানি বাড়ছে।
ডায়াবেটিস হয়েছে বুঝবেন কী করে? ঘন ঘন জলতেষ্টা ও ঘন ঘন খিদে পেলে এবং ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ এলে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া ভালো।
কাদের হয়? ডায়াবেটিস লাইফস্টাইল নির্ভর অসুখ। অলস জীবনযাত্রা, অনিয়ন্ত্রিত ডায়েট, পাতে অস্বাস্থ্যকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট— যেমন ফাস্ট ফুড, মাখন, চিজ, অলিভ অয়েল, রেড মিট থাকলে, অতিরিক্ত মদ্যপান করলে এবং একেবারেই শরীরচর্চা না করলে এই রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এইসব কারণে ওবেসিটিও বাড়ে। এই ওবেসিটি শরীরের নানা রিসেপটরকে কাজ করতে দেয় না। ফলে ইনসুলিনও বেরতে পারে না। তাই মোটা মানুষদের ক্ষেত্রে ওবেসিটির হাত ধরে চলে আসে ডায়াবেটিস। এছাড়া ডায়াবেটিসের অন্যতম একটি কারণ বিভিন্ন মানসিক চাপ। তাই জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে হবে। খাবার পাতে কড়া নজর দিতে হবে। ভাত রুটি কম খেয়ে ডিমের সাদা অংশ, মাছ, চিকেন, সবুজ শাকসব্জি ইত্যাদি বেশি খান। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ডায়াবেটিসও দূরে থাকবে। এগুলি ছাড়াও বংশগত বা জিনগত কারণে ডায়াবেটিস হওয়ার একটা প্রবণতা থাকে। তবে ওজন কমে রেখে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করলে জিনগত কারণে আসা ডায়াবেটিসকে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব।
ডায়াবেটিসের ব্যায়াম ইনসুলিন ক্ষরণ হয় প্যাংক্রিয়াসের বিটা সেল থেকে। তাই এমন কিছু আসন বা এক্সারসাইজ করতে হবে যা ওজন কমাবে ও ইনসুলিন ক্ষরণে সাহায্য করবে।
هذه القصة مأخوذة من طبعة August 2024 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك ? تسجيل الدخول
هذه القصة مأخوذة من طبعة August 2024 من Sarir O Sasthya.
ابدأ النسخة التجريبية المجانية من Magzter GOLD لمدة 7 أيام للوصول إلى آلاف القصص المتميزة المنسقة وأكثر من 9,000 مجلة وصحيفة.
بالفعل مشترك? تسجيل الدخول
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।