CATEGORIES
বিধ্বস্ত যাপনের অ-সরলরৈখিক আখ্যান
জীবনযাপনের বিপন্নতা ও তার রূপান্তরিত অর্থের কাহিনিই আলোচ্য প্রদর্শনীর মূল সুর।
ইতিহাস ভিত্তিক
দুই ভাষা ও সংস্কৃতির দু’টি ছবি। দু’টির মধ্যেই ধরা হয়েছে এক অতীতচিত্র, দেশ ও জনগোষ্ঠীর জীবন, ইতিহাস।
ডিপফেকের গোল্লাছুট
প্রয়োজন জনসচেতনতা – সোশ্যাল মিডিয়ার ছবি, ভিডিয়ো, অডিয়ো অন্ধভাবে বিশ্বাস না করা।
এক সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা
আর এই একই ঘটনা তো গুজরাতে নয়, আগেও ঘটেছিল ১৯৮৯ আর ১৯৯৫ সালে বিহারের ভাগলপুর সংঘর্ষের সময়। ভয়াবহ এই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে নিহত হয়েছিলেন হাজারখানেক মানুষ।
বিভেদ, স্বৈরতন্ত্র: সতর্কতা ভাল
আমাদের দেশে এখনও তা আছে। সেখানে বেশ কিছু বাধাও আছে।
সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ও বর্তমান ভারত
দেশবাসী স্ব-ইচ্ছায় সেই ফুলেই সাজিয়ে তুলছে জীবন, এবং মৃত্যুও। কোনও কান্তিময় আলো যেমন নেই, তেমনই নেই ‘রাত্রির মায়ার মত’ নিঃসৃত অন্ধকার।
আবদ্ধ অভ্যন্তরের কথন
এই প্রদর্শনীতে ছবির পাশাপাশি ভাস্কর্যকেও যে একেবারে সমগুরুত্ব দিয়ে দেখানো হয়েছে, তা প্রশংসনীয় অবশ্যই।
পুরাণেতিহাস ও প্রবহমানতা
এই আলোচনা জগদ্ধাত্রীর উৎসসন্ধানী প্রত্নতাত্ত্বিক ধারাবাহিকতার মূর্তিতত্ত্বের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ নয়, আঞ্চলিক বিন্যাসেই তা ফলপ্রসূ হয়েছে।
অর্থের অর্থহীন উল্লাস
টাইটান-এর ঘটনায় প্রমাণিত হল, বিলাসী শখের চাপে মানুষ সত্যিই ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।
মৃণাল সেন ও সিনেমার আন্তর্জাতিকতা
পদাতিক-এ দেখব সুমিত আর শীলা মিত্রর কথোপকথনের মধ্যে এসে পড়ছে ভিয়েতনাম, আঙ্গোলার গেরিলা যুদ্ধের ফুটেজ। তারপরে আবার অন্ধকারে একটি মুখ। তার উপর দিয়ে শোনা যায় সুমিতের কণ্ঠে মাও জে-দং-এর ১৯২৬-এ লেখা একটি প্রবন্ধ থেকে কিছু কথা।
আবেগ বরাবরই দূরে রেখেছেন
আমাকে তখন পায় কে! যে ভাবে আমার স্ক্রিন টেস্ট নেওয়া হয়েছিল, তাতে মনে হয়েছিল, আমাকে বুঝি আগে থেকে স্ক্রিপ্ট পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
সিনেমায় থিয়েটার ও মৃণাল সেন
সমাজ ও সময়ের বাস্তবতাকে বুঝতে মৃণাল সেনের হাতিয়ার ছিল মার্ক্সবাদী বীক্ষণ। এক্ষেত্রে তাঁর সময়ের আরও অনেক স্রষ্টার সঙ্গে তিনি এক নৌকোতেই আছেন। স্বভাবতই জীবনজীবিকার দ্বন্দ্বে দিশাহারা চারপাশের মানুষের জীবনের বহু অপূর্ণতা, অ-প্রাপ্তি তাঁকে কষ্ট দিয়েছে, উদ্বিগ্ন করেছে, উত্তেজিত করেছে।
উত্তরবঙ্গ থেকে শুরু, উত্তর কলকাতায় শেষ
সমরেশদার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর এই কথাটা বলাতে উনি বলেছিলেন, ওখানে আমার ছবি নেই
সমরেশের অভাব ভোলা যাবে না
সমরেশের প্রতিভা শুধু কথাশিল্পেই গণ্ডিবদ্ধ ছিল না। নাটক এবং সেই সূত্র ধরে টিভি সিরিয়াল এবং সিনেমা করারও উদ্যোগ ছিল তার। বলিয়েকইয়ে এবং স্মার্ট ছেলে বলে ওর বন্ধুবান্ধব এবং শুভানুধ্যায়ীর অভাব হয়নি। বেশ কয়েকটি সিরিয়াল করেছিল সমরেশ।
ইতিহাসবিদ ও ভাষাচিন্তক
সকল অর্থ-বৈচিত্র্যকে স্পষ্ট করে বাইরে প্রকাশ করো তুমিই। যা কিছু প্রত্যক্ষ তার অর্থ প্রদর্শিত হয় তোমারই শক্তিতে। হে তুর্যা [বৈখরী], তোমাকে বন্দনা করি। ধ্বন্যালোক: অভিনবগুপ্ত।
রণজিৎ গুহ: যা শিখেছি
যে-সময়ের কাঁটায় কাঁটায় মেশিন চলে’ সেখানে ‘শিল্প, পুঁজি, ও শ্রমের সংগম থেকেই সৃষ্টি হয় এক নতুন ধরণের সময়কল্পনা যার নাম মেহনতি-সময়’।
পরিপূর্ণ আনন্দসন্ধ্যা
পরিপূর্ণ আনন্দসন্ধ্যার প্রাপ্তি এই অবিচ্ছিন্ন আনন্দবার্তাই যে, কিছুই আসলে শেষ নয়, কিছুই আসলে অসম্পূর্ণও নয়
কোভিড: স্মৃতি-বিস্মৃতি ও ভবিষ্যৎ
একটি অতিমারি আমাদের অনেককিছু শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছে। কিন্তু কতজন শিখেছে, কতজন গুরুত্ব দিয়েছে?
বই ভালবাসার ইতিহাস
সেই রবীন্দ্রনাথের লাইনগুলোই মনে পড়ে, ‘কতো কি যে হেথা হোথা যায় গড়াগড়ি/ কুড়িয়ে যতনে বাঁধি দিয়ে দড়াদড়ি/ হায় রে কখন শেষে/ বাঁধন যায় রে ফেঁসে...' ইত্যাদি
ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের একচ্ছত্র, স্বার্থপর সম্রাট
বই কুক্ষিগত করে রাখাই শ্রেয়। ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের একচ্ছত্র নিঃসঙ্গ, স্বার্থপর সম্রাট হয়ে থাকা নিশ্চিত সুখের অনুভূতি।
ছবি ও শব্দের যৌথ অভিযাত্রা
যোগেন চৌধুরীর এই প্রদর্শনী, অতীত-বর্তমান মিলিয়ে তাঁর শিল্পবিবর্তনের নিজস্ব ইতিহাসের এক ধারাবাহিক বিবৃতি।
লিরিকাল, ছান্দিক উড়ান
শিল্প-সৌন্দর্য ও নান্দনিকতা, এই দু’টি বিষয়ই এই শিল্পগোষ্ঠীর সদস্যদের চিত্ররচনার কেন্দ্রবিন্দু।
‘রবিচ্ছায়ার গান’
গানের সঙ্গে ভাষ্য যোগ করে অনুষ্ঠানটি বাঁধা হয়েছিল। কাহিনিবর্ণনা। ১৪টি প্রেমের গানের সঙ্গে
মায়ার জঞ্জাল
ছবির প্রতিটি চরিত্রের জীবনের সব সুতো দর্শকের চেনা। যে যার মতো কেবল অনুভবের রং ছুঁইয়ে দেন তাতে।
নিকোলা বুরবাকির আশ্চর্য প্রতিভা
কে এই নিকোলা বুরবাকি? কোনও প্রতিভাধর গণিতবিদ? তৃতীয় নেপোলিয়নের সেনাধ্যক্ষ? যুগের পর যুগ প্রকাশিত তাঁর সুলিখিত গণিতগ্রন্থের খোঁজ মেলে কেবল।
ইতিহাস ও তার ভিন্ন আখ্যান
দু’টি সাম্প্রতিক নাটকের আলোচনা। দেশের এবং বিদেশের ইতিহাস, তাদের মধ্যের সাধারণ সংযোগসূত্র।
মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে
মা বনাম একটি দেশ। ঘাতপ্রতিঘাত পেরিয়ে লড়াই ক্রমে মা বনাম একজন পুরুষের, মা বনাম এক পরিবারের।
ছবির দেশে কবিতার দেশে
বিক্ষোভ চলছে। সমীক্ষা বলছে, অতি-দক্ষিণপন্থী শক্তি ফ্রান্সের বর্তমান সরকারের পতন ত্বরান্বিত করতে পারে।
দ্রোহ
উনিশশো সত্তরের তার সেই যৌবনকালে সীতা ছিল। মাঝিপাড়ার তরুণী মেয়ে, কাজেকর্মে ঝলমলানো শ্যাম রং। দিনে রান্নাবাড়া করা কাজের মেয়ে সীতা হয়ে যেত রাতের সঙ্গিনী। সীতা জড়িয়ে পড়েছিল এক খেলনাপাতির সংসারে।
ওই বইটা
তপুর কাঁধে জোরে একটা চাপড় মারল রনো, “ঠিক! একা এ ভাবে স্বার্থপরের মতো পালিয়ে কোথায় যাব? লড়ব, হয়তো মরব, কিন্তু তা নিজেদের মাটিতে।” ধকধকে চোখের আগুনটা নিমেষে ছড়িয়ে গেল মিষ্টুর চোখেও।