ডিজিটাল ইন্ডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ লোকসভার ভোট প্রক্রিয়া নিয়ে তরজার শেষ নেই। প্রচার, মিছিল-মিটিং, নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি, পাল্টা প্রতিশ্রুতি, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, কর্মরত মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেফতারি, আরও অনেক কিছু মিলিয়ে এবারের ভোটের প্রেক্ষিতটা বেশ উত্তেজক। একসঙ্গে চলমান আইপিএল-রঙ্গের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারে এই ভোটরঙ্গ। ভোটের উত্তেজনার কিছু রসদ অবশ্য চিরায়ত। যেমন, রংবেরঙের ওপিনিয়ন পোল বা প্রাকনির্বাচনী সমীক্ষা। বিভিন্ন সংস্থার ওপিনিয়ন পোলে বিচিত্র রকমের পূর্বাভাস। এই পোলগুলির বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অবশ্য সমীক্ষার পদ্ধতি এবং বিস্তারিত তথ্য দেওয়া থাকে না। তাই এগুলোর পদ্ধতিগত এবং তথ্যগত ভ্রান্তিহীনতা নিয়ে বিবিধ প্রশ্ন ওঠা অস্বাভাবিক নয়।
অনেক ক্ষেত্রে সমীক্ষা উল্টে জনমতকে প্রভাবিতও করতে পারে, এবং তাই তা ভোটের প্রচারও হয়ে উঠতে পারে বৈকি। যাই হোক, ওপিনিয়ন পোল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাবে অন্যত্র। ভোটরঙ্গের অন্য এক উপাদান—ভোটযন্ত্র—নিয়ে আলোচনা করা যাক এখানে। ভোটযন্ত্রও ভোটের প্রেক্ষিতে সন্দেহ, দোষারোপ এবং তরজার এক বড় মাধ্যম। বৈদ্যুতিন ভোটযন্ত্র অর্থাৎ ইভিএম নিয়ে অতিজীর্ণ সংশয় আর ক্লান্তিকর বিতর্ক ফের হাজির এই লোকসভা ভোটের প্রেক্ষিতে। সেই বিতর্কে রসদ জুগিয়েছেন রাহুল গান্ধীর মতো বিরোধী নেতা। তরজাটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গণতন্ত্রের আত্মা তো নিহিত থাকে ভোটযন্ত্রের মধ্যেই।
ভোটযন্ত্রের বিবর্তন: ব্যালট থেকে ইভিএম সময়-সারণি বেয়ে ভোটযন্ত্রের বিবর্তন প্রক্রিয়াটাও বেশ আকর্ষক। ভোট দিতে মানুষ কী না ব্যবহার করেছে! প্রাচীন গ্রিসে মাটির পাত্রের ভাঙা টুকরোকে ব্যবহার করা হত ব্যালট হিসেবে। পরবর্তীকালে ব্যবহার হয়েছে সিলমোহর দেওয়া ব্রোঞ্জের টুকরো। তবু, যত বিচিত্র প্রকারের ব্যালট এসেছে
Denne historien er fra April 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra April 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
ভূতের বাড়ি
প্রতিটি জনমুখী প্রকল্প থেকে কিছু মানুষ যদি বরাদ্দ অর্থের বড় অংশ নিজেদের ভাগে আনতে পারেন, তা হলেও সেটা প্রচুর।
চার দশকের মেট্রো
কলকাতায় মেট্রো রেলের চার দশক পূর্তি এই শহরের গতিবৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনস্বীকার্য এক মাইলস্টোন।
ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত ভারত
ঘরের মাঠে এমন পর্যুদস্ত হওয়া নতুন হলেও প্রত্যাশা থাকুক, আগামী দিনে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে ভারতীয় দল।
ফিরলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বার হোয়াইট হাউসে ফিরছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে। তাঁর \"আমেরিকা ফার্স্ট\" নীতি আবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ভারত, চিন ও মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনীতিতে কী পরিবর্তন আনবে তাঁর নতুন প্রশাসন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
দর্পণে প্রতিবিম্বিত তাসের ঘর
ওয়াশিংটন ডিসি প্রেক্ষাপটে নির্মিত রাজনৈতিক থ্রিলার \"হাউস অফ কার্ডস\"। ফ্র্যাঙ্ক আন্ডারউড ও তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্ত্রী ক্লেয়ারের ক্ষমতার লড়াইয়ের গল্প, যেখানে ক্লেয়ার আমেরিকার ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হন।
মেরুকৃত এক সমাজের নির্বাচন
ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনরুত্থান আমেরিকার রাজনৈতিক ও সামাজিক বিভাজনের প্রতিফলন। কমলা হ্যারিসের পরাজয় ও ট্রাম্পের জয় গণতন্ত্র, অর্থনীতি ও সমাজের মূল প্রশ্নগুলো নিয়ে নাগরিকদের হতাশা প্রকাশ করে।
বহুরূপী কৃত্তিকা
হেমন্ত আর শীতের সন্ধ্যায় মাথার ওপর কৃত্তিকাকে দেখায় উজ্জ্বল প্রশ্নচিহ্নের মতো। তাকে ঘিরে প্রশ্নও কম নেই।
দিগন্তের আলো
মাদল কুহকের অদ্ভুত টানাপোড়েনের গল্পের প্রতিটি ভাঁজে কেবল একটাই প্রশ্ন লুকিয়ে থাকে—কুহক কি কখনও তাকে ডেকেছিল? জীবনের আলো-ছায়ার মাঝখানে দাঁড়িয়ে, মাদল সেই ডাকে সাড়া দিতে গিয়ে বারবার হারিয়ে ফেলে নিজের পথ। তবু ভিড়ের মাঝে, তার পিছু হেঁটে, কমলা আঁচলের টানে, কুহকের উপস্থিতি যেন বারবার তাকে নতুন করে বাঁচতে শেখায়।
অসমাপ্ত গল্পের পাতা
একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা: \"করুণাময়ী বাস স্ট্যান্ডে ভোরের মিষ্টি রোদ আড়মোড়া ভাঙছে, চায়ের ধোঁয়া আর পায়রার ঝাঁক জীবনের সাদামাটা সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলছে। ব্যস্ততার মাঝে প্রকৃতি ও স্মৃতির মিশেলে উঠে আসে এক টুকরো রোমাঞ্চকর অনুভূতি।\"
চৈতি-ঝরা বেলায়
মুহূর্তের ছোট্ট বিবরণ ডোরবেলের দিকে হাত বাড়িয়ে রুহানি হঠাৎ থমকে গেল। দরজার কাছে রাখা একজোড়া মহিলা জুতো দেখে তার মনের ভেতরে কিছু ভাবনা খেলে গেল। সুইচ থেকে আঙুল সরিয়ে নেওয়ার পরও বেলটা বেজে উঠল। মা দরজা খুলে জিজ্ঞেস করলেন, \"কী রে, এত হাঁপাচ্ছিস কেন?\" রুহানি ঢুকেই ড্রয়িং রুমের চারপাশে চোখ বুলিয়ে জানতে চাইল, \"কে এসেছে মা?\" মা প্রসঙ্গ এড়িয়ে বললেন, \"ফ্রেশ হয়ে নে, খেতে দিচ্ছি।\" মনে হচ্ছে, স্মৃতিকণা কিছু লুকোচ্ছে। মনের ঝড় থামাতে রুহানি একা একা মায়ের ঘরে ঢুকে। ততক্ষণে ব্যালকনির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়ে আর তার পুরনো দিনের কথাগুলো মিলে এক নতুন গল্প গড়ে তুলতে শুরু করেছে।