মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৮ সালে ২৮ হাজার ক্লাবকে দুর্গাপূজার জন্য ১০ হাজার টাকা সরকারি অনুদান দিয়ে শুরু করেছিলেন। এর সঙ্গে আছে বিদ্যুৎ ও বিভিন্ন পৌর করে ছাড়। এবার সেই অনুদানের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৮৫ হাজার টাকা, আর ক্লাবের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৪৩ হাজার। ২৮ কোটি থেকে এখন মোট অনুদানের পরিমাণ হয়েছে ৩৪০ কোটি। প্রশ্ন উঠছে, পুজো অর্থাৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সরকারি অর্থ অনুদান কি আইনি ও নৈতিক বিচারে ঠিক? এই অনুদান আইনি বিচারে যে একেবারে বেঠিক নয়, তা নিয়ে কলকাতা উচ্চ আদালত মতামত দিয়েছে। এ ছাড়া আমাদের সংবিধান ও অন্যান্য আইনে হিন্দু মন্দির থেকে হিন্দু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির সরকারি হস্তক্ষেপ থেকে বাঁচার বিশেষ কোনও উপায় নেই। সারা দেশে বিভিন্ন রাজ্যের কয়েক হাজার মন্দির বিভিন্ন সরকারি সংগঠনের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সংবিধানের ৩০ নং ধারায় সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে, কিন্তু রামকৃষ্ণ মিশন বা ব্রাহ্ম কলেজের সেই অধিকার নেই। গত দশ বছর ধরে তথাকথিত হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারও এ-নিয়ে একটা কথাও বলেনি। ফলে পুজোর বিশুদ্ধতা নিয়ে মামলা করা যায় কিনা, তা প্রশ্নযোগ্য।
Denne historien er fra August 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
অসুরক্ষিত এক চিকিৎসা ক্ষেত্র
স্বাস্থ্যব্যবস্থার বিকৃত ভাবনা এবং দর্শনের আকাশে নিশাচর হিসেবে চিকিৎসা মাফিয়াদের উদ্ভব এবং বিকাশ।
‘ধ্রুপদী’ হল বাংলা ভাষা এ
কটা সঙ্গত প্রশ্ন উঠতে পারে ধ্রুপদী ভাষার সংজ্ঞার্থ কী? এর কী আদৌ কোনও নির্দিষ্ট সংজ্ঞার্থ আছে?
ইজ্রায়েল-গাজা-প্যালেস্টাইন, ইরান ও সৌদি আরব, লেবানন—মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তি ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে।
ইজরায়েলের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে এবং সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহে ভারত ইজরায়েলের কাছ থেকে সমর্থন পায়। তবে, ভারত প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বকেও সমর্থন জানিয়ে এসেছে।
আমাদের রক্তকণিকারা আলোয় মাতে
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গান শ্রোতাকে নিয়ে যায় অনন্তসাগরমাঝে, করুণ সুরে বাজতে থাকে চরণতলচুম্বিত পন্থবীণা।
উৎসবের অন্ধকার
সময় কখন কার হাত দিয়ে অলক্ষ্মী তাড়িয়ে লক্ষ্মীর আসন গড়ে দেয়, কেউ তা জানে না। শুধু আশা, শ্মশানের ছাইভস্ম — চেতনা, ভালবাসা, আদর্শ ও পারস্পরিক বিশ্বাসের সুধাধারায় ধুয়ে যাক। পশ্চিমবঙ্গবাসী শান্তি, স্বস্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা ও সমৃদ্ধি নিয়ে স্থিত হোক।
লক্ষ্মীশ্রী ও লক্ষ্মীনিবাস পাঁচালি
বাঙালিদের ব্যবসা করা নিয়ে আজ যতই ব্যঙ্গের তির ছুটে আসুক না কেন, বাঙালিরা সপ্তডিঙা নিয়ে ব্যবসা করতে বেরিয়ে পড়েছিল, বাংলার ইতিহাস-সাহিত্য, সেই প্রমাণ দিয়েছে একাধিকবার।
পান্থজন ও তাঁর সখা
নতুন পথের খোঁজে অক্লান্ত এই পথিক জীবনসায়াহ্নে পৌঁছেও পড়তে চাইছেন কবিতায় আধুনিকতার কম্পাস!
সিদ্ধার্থ জাতক
নিজে ঈশ্বর মানতেন না, কিন্তু মানুষ তাঁকেও ঈশ্বর বানিয়ে ছেড়েছে। তাঁর জন্মস্থল নিয়েও সীমানার এ পারে ও পারে রশি টানাটানি; ডলার-ইয়েন-এর মায়া বড় কম নয়।
দৃশ্য ও অনুভূতির রেখমালা
দর্শককে নিজের গভীর অভ্যন্তরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় বিড়লা একাডেমির এই প্রদর্শনী।
বিপ্লব, ব্যতিক্রম ও বাস্তব
তিনটি সাম্প্রতিক নাট্যালোচনা। তাতে এক্সপেরিমেন্টাল কাজ যেমন আছে, তেমনই আছে সাহিত্যনির্ভর গল্পও।