বাংলাদেশ প্রসঙ্গে নয়াদিল্লির ক্ষমতার করিডরে হালকা চালে করা একটি মন্তব্য সেই বাজপেয়ী জমানা থেকেই শুনে আসছি। সেটি হল, সীমান্তের ও পার থেকে যদি একটি চড়াই পাখিও উড়ে এসে এ পারে জুড়ে বসে, তা হলেও তা নিয়ে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। অথবা এ পারে ও না-এসে যদি কাঁটাতারের ও পারে অসময়ে কোনও বুলবুল পাখি গান শোনাতে শুরু করে, রণকৌশলগত বিশেষজ্ঞরা গম্ভীর মুখে খাতা পেনসিল বের করে হিসেব কষতে শুরু করেন। কিন্তু এ তো স্রেফ পাখির ওড়াউড়ি নয়। ভারতের সঙ্গে দীর্ঘতম স্থলসীমান্ত ভাগ করে নেওয়া বাংলাদেশ, এবারের আষাঢ় শ্রাবণে অবিরল হিংসার যে-ধারাস্রোত দেখল, তা শুধু ভারত নয়, গোটা অঞ্চলের ভূকৌশলগত সুস্থিতিকে নাড়িয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। জানুয়ারি মাসে বহু কাঠখড় পুড়িয়ে ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ এই কম্পন টের পাচ্ছে আরও বেশি করে। সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা বিজ্ঞপ্তি অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে কিছুটা শান্তিকল্যাণের পরিস্থিতি তৈরি করছে। ঘোষণা হয়েছে, দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি এবং স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে নবম থেকে বিংশতম গ্রেড পর্যন্ত সমস্ত পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে ৯৩ শতাংশ সংরক্ষণ ব্যবস্থা সরাসরি কার্যকর হবে। বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী বলেছেন, 'আশা করি এখন আর নতুন করে কোনও সমস্যা তৈরি হবে না। তবু এর পরেও যদি কোনও অপশক্তি ঝঞ্ঝাট বাধায়
Denne historien er fra August 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent ? Logg på
Denne historien er fra August 02, 2024-utgaven av Desh.
Start din 7-dagers gratis prøveperiode på Magzter GOLD for å få tilgang til tusenvis av utvalgte premiumhistorier og 9000+ magasiner og aviser.
Allerede abonnent? Logg på
সন্দেহ প্রশাসককেই
গণক্ষোভের মূলে আছে এই ধারণা যে, সরকার তড়িঘড়ি কিছু একটা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
এত বিদ্রোহ কখনও দেখেনি কেউ
এ দেখা সহজে ভোলার নয়। আগুন ছাইচাপা থাকে, কিন্তু জ্বলে ওঠার কারণ অপসারিত না-হলে তা নিঃশেষে নেভে না—ইতিহাস সাক্ষী।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা, নিরাপত্তার নিশ্চয়তা
তাই আজ বলতে হবে, গ্রাম থেকে নগর পর্যন্ত, প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাস্থ্য-প্রযত্নের ব্যবস্থার দাবি হোক আন্দোলনের অভিমুখ।
নজরদারি-খবরদারি-ফাঁসির দাবি পেরিয়ে
যে-মেয়েটি গাড়ি চালান, তাঁর শেষ প্যাসেঞ্জার নামিয়ে বাড়ি ফিরতে রাত দুটো বাজলে বা যে-মেয়েটি খাবার পৌঁছে দেওয়ার কাজ করেন, তাঁকে কি বলা হবে যে, রাতে আপনি কাজ করলে প্রশাসন আপনাকে সুরক্ষা দেবে না?
অন্ধকার রাতের দখল
তালিকা আরও প্রলম্বিত হয়ে চলবে, যাঁদের কেউ কর্মক্ষেত্রে অত্যাচারিতা হননি। তাঁদের নিরাপত্তার কী ব্যবস্থা হবে?
বিচার, বিবেক এবং রাষ্ট্র
সমষ্টি যেখানে সৎ বুদ্ধিসম্পন্ন, কয়েকজন মানুষরূপী অমানুষের জন্য আমরা কি আবার আমাদের কষ্টার্জিত সভ্যতা ভেঙেচুরে অসভ্যে পরিণত হব? নাকি আস্থা রাখব রাষ্ট্রের ওপর? এ ছাড়া আর কি কোনও দ্বিতীয় পন্থা আছে?
এবার সরাসরি বাক্যালাপ হোক
এই রাজ্যের যাঁরা উপদেষ্টা, তাঁরা হাওয়ায় পা দিয়ে চলেন। নারীর অধিকার, নারীর বিচরণের ক্ষেত্র, নারীর সম্মান ও নিরাপত্তা এগুলো সম্বন্ধে তাঁরা ওয়াকিবহাল নন, তাঁরা অনাধুনিক। মানুষ কী চাইছে, পশ্চিমবঙ্গবাসীর প্রয়োজনগুলি কী, মেয়েদের দরকারগুলি কী—এসব নিয়ে তাঁরা ভাবিত নন।
পারাবারে সংসার
দূর মহাদেশের মধ্যে যোগাযোগ গড়ে দেয় জাহাজ, কিন্তু সেটি নিজেই এক ভাসমান মহাদেশ। সেখানে সংসার গড়ে তোলার অভিজ্ঞতাও যেন এক গল্প।
পারম্পরিক প্রবাহের সুনির্মিত প্রয়াস
ভবানীপুর বৈকালী অ্যাসোসিয়েশনের এই প্রয়াস ‘অজানা খনির নূতন মণি'-র আবিষ্কারের মতো ভাল লাগার আবেশ সৃষ্টি করে।
শমীবৃক্ষের নীচে
আলোচ্য বইয়ের পুরোটা জুড়েই লেখক মাধব গ্যাডগিল উপযুক্ত বারুদ ছড়িয়ে রেখেছেন।