
• ব্লাড টেস্টের রিপোর্টটা দেখে ডাঃ ঘটোৎকচ সিংহ বললেন, দেখুন আপনার হিমোগ্লোবিনের অবস্থা খুব খারাপ। এভাবে চললে একদিন রাস্তায় মাথা ঘুরে পড়ে যাবেন। আমি একটা ওষুধ দিচ্ছি রোজ খাবেন। আর বেশি করে আয়রনযুক্ত খাবার খান। যেমন ধরুন তরমুজ, খেজুর, ডুমুর, ড্রাই ফ্রুটস। তাছাড়া আখরোট, পেস্তা, কিসমিস খান। নিরঞ্জনবাবু বললেন, ডাক্তারবাবু এ তো বড়লোকের রোগ ধরে গেল। এসব পাব কোথা থেকে?
ডাঃ সিংহ বললেন, তাহলে পালং শাক, কচুশাক, মুরগির মাংস, কাঁচকলা এসবও খেতে পারেন।
ডাক্তারবাবুর পরামর্শ শুনে কৃপণ নিরঞ্জনবাবু বুঝে গেলেন সাশ্রয়ে তাঁর শরীরের আয়রন বাড়াতে আসলে ঠিক কী খেতে হবে। তাই তিনি এক ডজন কাঁচকলা আর কচুর শাক নিয়ে বাড়ি ফিরলেন।
Dit verhaal komt uit de February 2025 editie van Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Al abonnee ? Inloggen


Dit verhaal komt uit de February 2025 editie van Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Al abonnee? Inloggen

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।