আমাদের মতো দেশে চিকিৎসকরা সাধারণ মানুষের কাছে ভগবান। সরকারি হাসপাতাল হলে তো আরওই, কারণ, তাঁদের সঙ্গে এখনও লোকে ‘মুনাফাখোরের' তকমা আঁটতে পারেননি। সেই চিকিৎসকরা যদি নিরাপত্তা না পান, তাহলে কে দেবেন সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা? এই প্রশ্নটিই তুলে দিয়ে গেলেন আরজি কর মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের পিজিটি চিকিৎসক। তিনি সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক। কী প্রচণ্ড চাপের মধ্যে তাঁদের কাজ করতে হয়, হাসপাতালের চিকিৎসকরোগী অনুপাতই তা বলে দেবে। সারা ভারতে চিকিৎসক-রোগীর অনুপাত ১:৮৫৪, যেখানে পশ্চিমবঙ্গে তা হল ১:১৪০৪। তাও এখানে বেসরকারিসরকারি ভাগ নেই, মোটের হিসেব, তবে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার অনুপাতে সরকারি-বেসরকারি ভাগ হল সব মিলিয়ে ৪৫:৫৫, যদিও এটি সব আর্থিক অবস্থা মিলিয়ে, দরিদ্রতর শ্রেণির হিসেব আলাদা করে নিলে এই অনুপাত সরকারির দিকে ঝুঁকে যাবে। এই চাপে রাতের ডিউটির ফাঁকে বিশ্রামের সময় নিগৃহীতা নির্যাতিতা হয়ে একাকী মৃত্যু কি এই বক্ষরোগবিশেষজ্ঞের প্রাপ্য ছিল?
Bu hikaye Desh dergisinin 17 Aug, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Desh dergisinin 17 Aug, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দূর বিনীত রাজনীতি
সমস্ত বয়সি মানুষের একই সঙ্গে এই ভাবে কোনও একটি ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানানো— এ এক কথায় অভূতপূর্ব।
হুমকি সংস্কৃতির অনুপ্রেরণায়
এই জনজাগরণের সময়েও শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্র কেন ধরেই নেয় যে, নাগরিক মাথা নত করে মেনে নেবে এই থ্রেট কালচার?
স্বতন্ত্র একজন রাজনীতিবিদ
১৯৭৭ সালের পাঁচই সেপ্টেম্বর। জেএনইউ-র ছাত্রনেতা সীতারাম একেবারে ইন্দিরা গান্ধীর সামনে দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য পদ থেকে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেন। সেই সময়ের চরম আধিপত্যবাদী, জরুরি অবস্থা জারি করা প্রধানমন্ত্রী আচার্য থাকেননি, পদত্যাগ করেছিলেন।
পথের শেষ কোথায়?
বিলের নামের পুরো ভাগে ‘অপরাজিতা' কথাটি বসানো যে এক নির্মম কৌতুক, এটা সরকারের মনে হয়নি! নারীর বিরুদ্ধে অপরাধ সারা পৃথিবীতে হয়, কিন্তু আমাদের সমাজ যে ভাবে আক্রান্ত হওয়ার লজ্জা নারীর উপর চাপিয়ে তাকে আমরণ হেনস্থা করে তার কোনও তুলনা নেই।
গরিব বলে ফাঁসির দড়ি পরবে
বিভিন্ন আইন সত্ত্বেও অপরাধ কমেনি, তা হলে কি বিচার ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হবে? বরং আমাদের দেশ যেহেতু প্রাণদণ্ড বজায় রেখেছে, প্রাণদণ্ডে দণ্ডিতরা ন্যায্য বিচার পাচ্ছেন কি না সেটা দেখা যাক।
জাইজিসের জাদু-আংটি এবং শাস্তির প্রতীক্ষা
সমান হতে হবে শুধু অপমানে নয়, সমস্ত যন্ত্রণায়, সমস্ত অসহায়তায়, সমস্ত ক্রোধে। তখনই সুনিশ্চিত হবে অপরাধের শাস্তি। অন্যথায় রয়ে যাবে নীতিভ্রষ্ট পৃথিবীতে শাস্তির অনন্ত প্রতীক্ষা।
ঋজু দৃঢ় সঙ্গীতব্যক্তিত্ব
সুচিত্রা মিত্র (১৯২৪২০১১) কেবল গায়কের পরিচয়ে বাঁধা পড়েননি, পৌঁছে গিয়েছিলেন ‘শিল্পী’র আসনে।
স্মৃতিজড়ানো বকুল
তাঁর বাল্য, কৈশোর সব ধরা আছে এই গন্ধের মধ্যে। এত দিন এই গন্ধ তিনি মনে মনে কল্পনা করেছেন। কিন্তু আজ তিনি সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর হারানো বাল্য আর কৈশোরকে।
বার্লিনের ডায়েরি
বার্লিন শহরের মজ্জায় রয়েছে প্রতিবাদ। তার শৈল্পিক বহিঃপ্রকাশ দেওয়ালে ছড়ানো গ্রাফিতিতে—ব্রিজের নীচে, কাফের গায়ে, এমনকি ইউ-বান ট্রেনের দেওয়ালেও।
মিথ ও অপর বাস্তবের চিত্র
প্রকট না হয়েও অন্যরকম একটা পাঠ মিশে থাকে শুভাপ্রসন্ন-র রামায়ণ-বিষয়ক চিত্রাবলীর এই প্রদর্শনীতে।