CATEGORIES
Categorías
ধরমশালা কাংড়া মান্ডি
হিমাচলে গাড়িভাড়া সমগ্র হিমাচল ভ্রমণে বাসের উপর নির্ভর না করে গাড়িভাড়া করাই শ্রেয়। ছােট গাড়ির ভাড়া পড়বে দিনপ্রতি ৩,০০০-৩,৫০০ টাকা। সুমাে জাতীয় গাড়িতে ৩,৪০০-৩,৮০০ টাকা, ট্র্যাভেরা গাড়িতে খরচ ৪,২০০-৪,৫০০ টাকা, ইনােভা এবং জাইলাে গাড়িতে খরচ ৪,৪০০-৪,৮০০ টাকা, টেম্পাে ট্র্যাভেরাতে খরচ ৫,০০০-৫,৫০০ টাকা। গাড়ির জন্য যােগাযােগ করতে পারেন: a৯৮৩০৩-৭১৭৪৪, ৯৪৩৩৮-১৩৬৭৮ তবে দিন সংখ্যা এবং কিলােমিটার কমবেশির উপর গাড়িভাড়াও ওঠা-নামা করে। দিনসংখ্যা যদি বেশি হয় তাহলে গাড়িভাড়া মােটামুটি একই থাকবে। কিন্তু দিনসংখ্যা কম হলে গাড়িভাড়া বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। গাড়িভাড়া করতে হলে সিমলা থেকে শুরু করে ফেরার পথে কালকা পর্যন্ত অথবা সিমলা বা চণ্ডীগড় থেকে শুরু করে ফেরার পথে চণ্ডীগড় পর্যন্ত নির্দিষ্ট ভ্রমণসূচি অনুযায়ী গাড়ি বুক করে ফেলাই বুদ্ধিমানের কাজ। মাঝে কোনও জায়গায় ব্রেক করে গাড়ি ছেড়ে দিয়ে, আবার গাড়িভাড়া করলে খরচ অনেক বেশি হবে।
দীনাপানি-কৌশানি
সমগ্র কুমায়ুনেই আকাশ জুড়ে ঝলমল করে তুষারশৃঙ্গের সারি। পুজোর সময়ের প্রাকৃতিক বিপর্যয় কুমায়ুন পাহাড় সামলে উঠেছে। এখন কুমায়ুনের সর্বত্রই অবাধ যাতায়াত।
সিমলা সাংলা ছিটকুল কল্পা সারাহান
সিমলা সাংলা ছিটকুল কল্পা সারাহান ধরমশালা কাংড়া মান্ডি
পাখি দেখতে পাকইয়ং
লেখা: সুব্রত সান্যাল ছবি: মৌমি সান্যাল সিকিমের পাকইয়ং বিমানবন্দর থেকে ডিকলিং পাচেখানি গ্রামখানি মাত্র ১৫ কিলােমিটার। পক্ষিপ্রেমিকদের স্বর্গরাজ্য। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে পাকইয়ং ১২০ কিলােমিটার।
লােনাভালা-খান্ডালা
সহ্যাদ্রি পাহাড়ের গায়ে মাত্র পাঁচ কিলােমিটারের ব্যবধানে মহারাষ্ট্রের দুই যমজ শহর লােনাভালা-খান্ডালা। সবুজে সবুজ পাহাড়, হ্রদ, জলপ্রপাতে ভরা এই অঞ্চলে সারা বছর বেড়ানাে যায়, তবে আসল রূপ ধরা দেয় ঘনঘাের বর্ষায়।
নেপালের চা-বাগিচায়
পূর্ব নেপালের ইলাম জেলায় একের পর এক চা-বাগানে ঘেরা জনপদ। শ্রী অন্তু, কানয়ম, ইলাম জনপদ। মাইপােখরি হয়ে মাইমাজুয়ার পথে দেখা হয় গিতাং খােলা, রাতের খােলা, মাইখােলা নামের পাহাড়ি ঝােরার সঙ্গে। মাইমাজুয়া থেকে গাড়য়াল হয়ে পথ উঠেছে চিন্তাফু। সেখানে আকাশ জুড়ে তুষারশৃঙ্গের সারি।
কুর্গ ওয়েনাদ উটি মুন্নার কোদাইকানাল
বারাে দিনের সফরে কর্নাটক, কেরল, তামিলনাড়ুর পাহাড়, অরণ্য, হ্রদ, ঝরনা, মন্দির দর্শন।
ভ্রমণচিত্রের সহজপাঠ।
বেড়াতে গিয়ে আমরা সবাই ছবি তুলি। কিন্তু যে খুঁটিনাটি জানা থাকলে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে একটি অনন্য ভ্রমণচিত্র, এখানে তারই ধারাবাহিক সহজপাঠ। এই সংখ্যায় দশম পর্ব।
পার্বতী উপত্যকায় দু'বার
হিমাচলে পার্বতী নদীর তীরে হরিন্দর পর্বতের ছায়ায় ছােট্ট জনপদ কাসােল। কাসােল থেকে আড়াই কিলােমিটার দূরে চালাল গ্রাম, ১০ কিলােমিটার দূরে গ্রাহান, প্রায় ২০ কিলােমিটার দূরে তােশ। তােশ যাবার পথেই পড়ে মণিকরণ। অতিমারির আগে-পরে দু’বার দুরকম পার্বতী উপত্যকা।
গালুডি দুয়ারসিনি ঘাটশিলা
গালুডি স্টেশনের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা আর গালুডি থেকে দুয়ারসিনি যাবার শালপিয়ালে ছাওয়া পথের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে সাতগুরুম নদী। গালুডি থেকে বুরুডি লেক যাবার পথে পড়ে ফুলডুংরি টিলা। ফাল্গুন পূর্ণিমার পর থেকে গােটা চৈত্র মাস জুড়ে সেখানে চলে বাহা উৎসব বা বসন্ত উৎসব।
বসন্তে পশ্চিমে
পুরুলিয়ার তুলিন দেখে চলুন ঝাড়খণ্ডের পাত্ৰাতু, রাজরাপ্পা, হাজারিবাগ। একাত্রায় ঘুরে নিতে পারেন পুরুলিয়ার মুরগুমা, জাজাহাতু, ফুটিয়ারি। এই বসন্তে পুরুলিয়া-ঝাড়খণ্ডের আকাশ বাতাস শিমুল পলাশে রাঙা হয়ে আছে।
গঙ্গাবক্ষে ইতিহাস দর্শন
গঙ্গার দু’তীরে ছড়িয়ে আছে ইংরেজ, ফরাসি, পর্তুগিজ, ওলন্দাজ, ড্যানিশ উপনিবেশের নানা স্মৃতি। ইতিহাসে আগ্রহীরা ঘুরে আসতে পারেন সড়ক ও নদীপথে দু’রাত-তিনদিনের সফরে।
দিনে দিনেই ৬ ভ্রমণ
অম্বিকা কালনা চিন্তামণি কর পক্ষী অভয়ারণ্য বাঁশবেড়িয়া দশঘরা পােলতার শালবাগান গােপীনাথ মন্দির সকাল সকাল বেরিয়ে এই ছটি জায়গার যে-কোনওটিতে দিনে দিনেই ঘুরে আসুন।
মেঘালয়ের মৌরিংখাং
শিলং থেকে গাড়িতে ওয়াখেন। সেখান থেকে নদীর ধার ধরে হাঁটা শুরু | পথে পেরােতে হবে নদীর উপর বাঁশের সাঁকো । তারপর এক অভিনব বাঁশপথ বেয়ে পৌঁছতে হবে রাজা মৌরিংখাংয়ের সামনে।
উত্তরবঙ্গের নিরালা গ্রাম মুংসং
কালিম্পংয়ের কাছে নিঝুম গ্রাম মুংসং। আকাশের গায়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর নীচে চোখ মেললেই তিস্তা নদীর বিস্তীর্ণ প্রবাহপথ।
অসমের হাফলং
কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে হাফলং | হাফলং আর। জাটিঙ্গার সবুজ সৌন্দর্য মনকে যেমন শান্ত করে, ভূত জলােকিয়া লঙ্কার অপার্থিব ঝাল তেমনই অশান্ত করে।
বিদার
ইতিহাসে আগ্রহ থাকলে কর্নাটক ভ্রমণে একটি দিন রাখুন বিদার দেখার জন্য। ঐতিহাসিক দুর্গ, গুহামন্দির, গুরুদ্বার, মাদ্রাসা ছড়িয়ে আছে পর্যটকবিহীন বিদারের পথে-প্রান্তরে।
মো স্যামিশেল লেখা ও ছবি: অলােক দত্ত
ফ্রান্সের নরমান্ডি সমুদ্র উপকূল থেকে ব্যাটারি বাসে বা ঘােড়ার গাড়িতে বা হেঁটেই ব্রিজ পেরিয়ে পৌঁছনাে যায় মো স্যামিশেল দুর্গে। ৭০৯ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়েছিল এই আশ্চর্য দুর্গ-গির্জার নির্মাণ। প্যারিস থেকে দ্রুতগামী ট্রেনে রেন হয়ে নরমান্ডি উপকূল আসতে সময় লাগে আড়াই ঘন্টা ।
মিমগাঁও
মিম চা-বাগানের মধ্যে থাকা, কাছেই ছােটা রঙ্গিত নদীতে হুটোপাটি আর ভাগ্যে থাকলে জানলা দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার সঙ্গে চোখাচোখি।
কলকাতার কাছেই নিরালা সৈকত
শীর্ষেন্দু গায়েন চন্দ্রাবলি ঘটি সমুদ্রসৈকত দাগারা সৈকত পুরুষােত্তমপুর লালকাকড়া বিচ বগুড়ান-জলপাই-হরিপুর বাঁকিপুট কানাইচট্টা সমুদ্রসৈকত
তাইওয়ানের পাখি
পর্তুগিজরা যখন তাইওয়ানকে পশ্চিমী বিশ্বের কাছে প্রথম তুলে ধরেছিল, সেই ১৫৫৪ সালে, তখন তারা এর নাম দেয় ফমোর্স, যার অর্থ সুন্দরী দ্বীপ। সমুদ্র থেকে দেখা তাইওয়ানের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্যই এই নামকরণ।
বর্ষায় গােপালপুর-রঙা
নীল অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় সম্পৃত অম্বর। রবিঠাকুরের গান চোখের সামনে ফুটে উঠবে এই বর্ষায় গােপালপুরের সমুদ্রে আর চিলকা হ্রদের তীরে রম্ভায়।
বিশ্বের বিস্ময়।
বিস্ময়ভূমি ইকারিয়া
ঝান্ডিতে দু'দিন
ভ্যালি অরণ্যের গায়ে নিরালা গ্রাম ঝান্ডি। পাখি দেখার স্বর্গরাজ্য। ঝান্ডি থেকে দেখা কাঞ্চনজঙ্ঘা বুকে চমক লাগায়।
গণপুরের ফুলপাথরের মন্দিরে
বােলপুরের কাছেই গণপুর। এখানকার মন্দিরে ফুলপাথরে অপূর্ব শিল্পকর্ম দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
বজে দাঁড়া
বাজে ঝলসে যাওয়া গাছের গুড়ি সারি সারি দাঁড়িয়ে আছে বজে দাঁড়ায়। পশ্চিম সিকিমের নিরালা গ্রাম মেলি থেকে দুদিনের হাঁটাপথে পৌঁছনাে যায়। বজে দাঁড়ায় দাঁড়ালে চোখের সামনেই সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা।
ভ্রমণচিত্রের সহজপাঠ||
বেড়াতে গিয়ে আমরা সবাই ছবি তুলি। কিন্তু যে খুঁটিনাটি জানা থাকলে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে একটি অনন্য ভ্রমণচিত্র, এখানে তারই ধারাবাহিক সহজপাঠ। এই সংখ্যায় পঞ্চম পর্ব।
বনের পাখি ডেময়জেল ক্রেন
সারস বা ওর নানান প্রজাতির দেখা রস বা Crane-এর নানান প্রজাতির দেখা মেলে আমাদের দেশে। তার মধ্যে অন্যতম হল ডেময়জেল ক্রেন {Demoiselle Crane}, যার বিজ্ঞানসম্মত নাম— Grus virgo৷ সারসের বাকি প্রজাতিগুলাের মধ্যে এরা আকারে সবথেকে ছােট প্রজাতি। পাখিটিকে স্বচক্ষে দেখার প্রথম অভিজ্ঞতা হয় গুজরাত ভ্রমণের সময়। গুজরাতের কচ্ছের ক্ষুদ্র রনে বিক্ষিপ্তভাবে নানা জায়গাতে এদের চোখে পড়লেও মূলত বেশি সংখ্যায় দেখি কচ্ছের ক্ষুদ্র রনের বাজনা ক্রিক {Bajana Creek} নামক অতি স্বল্প জনবসতি-যুক্ত একটি অঞ্চলে। অঞ্চলটি পক্ষি-প্রেমিকদের কাছে মূলত একটা স্বর্গরাজ্য। ভােরের আলাে ফুটতেই আমরা যখন হাজির হই সেখানে, শত শত ডেময়জেল ক্রেন প্রায় আকাশ অন্ধকার করে উড়ে এসে জলাজমিতে বসতে থাকে।
বাঘের নাচ পুলি কালি
এবছর ওনাম উৎসব শুরু হবে ১২ অগস্ট। পুলি কালি ১৫ অগস্ট। ২০২০-তে করােনা লকডাউনের জেরে পুলিকলি হয়নি | এ-লেখা যখন প্রস্তুত হচ্ছে, করােনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে তখন জেরবার সারা দেশ। আমাদের আশা, এ-বছর ওনাম উৎসবের সময় পৃথিবী সুস্থ থাকবে।
রুফাস-নেকড হর্নবিল
রুফাস-নেকড হর্নবিল মূলত ভুটান, উত্তর-পূর্ব। ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে পাওয়া গেলেও তাদের সংখ্যা সারা পৃথিবীতে ১০,০০০-এরও কম। বর্তমানে আই ইউ সি এন তাদের ভালনারেবেল প্রজাতির আওতায় রেখেছে।