উঃ ত্তর গোয়ার জনপ্রিয় বিচ― ভাগাতোর, বাগা, অ্যাগোন্ডা, বাম্বোলিম, কান্দোলিম, অঞ্জুনা, চাপোরা, কালাঙ্গুটে, মরজিম, মিরামার ও পাঞ্জিম। দক্ষিণ গোয়ার জনপ্রিয় বিচ– বগমালো, পন্ডা, বেনকুইলিম ও পালোলেম। গোয়ায় অনেকগুলি নদীও আছে, এদের মোহানার ম্যানগ্রোভ অরণ্য প্রতিনিয়ত রক্ষা করে চলেছে এই উপকূলবর্তী রাজ্যকে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ নদী মাওবী আর জুয়ারি। এই রাজ্যের ২০ শতাংশ অঞ্চল বন্যপ্রাণীদের জন্য সংরক্ষিত। রয়েছে ৬টি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি আর একটি জাতীয় উদ্যান। এখানে দেখতে পাওয়া যায় পশ্চিমঘাটের স্থানীয় প্রজাতির বিভিন্ন পশুপাখি।
এক সময়ের পর্তুগিজ উপনিবেশ গোয়ায়
এখনও দেখা যায় বহু পর্তুগিজ স্থাপত্য। সিনকুয়েরিম বিচে ফোর্ট আগুয়াদা তেমনই একটি পর্তুগিজ কেল্লা। এখান থেকে মাওবী নদী আর আরব সাগরের দৃশ্য মনোরম। এই কেল্লায় রয়েছে চারতলা লাইট হাউস। কেল্লা থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য অতুলনীয়! কালাঙ্গুটে বিচ সবচেয়ে লম্বা আর পর্যটকপ্রিয় সৈকতগুলির অন্যতম। উত্তর গোয়ার এই সৈকত কান্দোলিম থেকে বাগা বিচ অবধি বিস্তৃত।
চাপোরা ফোর্ট গোয়ার অন্যতম আকর্ষণ। একদা এই কেল্লার নাম ছিল সাহাপুরা ফোর্ট। ১৭১৭ সালে পর্তুগিজরা এই কেল্লা পুনর্নির্মাণ করে, আর এর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া চাপোরা নদীর নামে এর নামকরণ হয় চাপোরা ফোর্ট। এখন থেকে আরব সাগর আর ভাগাতোর বিচের দৃশ্য অনন্য।
পুরনো গোয়ায় ব্যাসিলিকা অব বোম জেসাস ষোড়শ শতাব্দীতে স্থাপিত চার্চ। এখানে রয়েছে পঞ্চদশ শতকে ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচারক সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ারের সমাধি। বাটারফ্লাই বিচ, গোয়ার অন্যতম নিরিবিলি সমুদ্র সৈকত। ঘন জঙ্গল দিয়ে ঘেরা এই সৈকতটি প্রজাপতি আকারের, এখানকার জঙ্গলেও দেখতে পাওয়া যায় রংবেরঙের বিভিন্ন প্রজাতির প্রজাপতি। পালোলেম থেকে বোটে বা সমুদ্র তীর ধরে দু'ঘণ্টার হাঁটা পথে পৌঁছনো যায়।
পানাজির অদূরে ঔরেম ক্রিকের ধারে, আলটিনহোয়ো পাহাড়ের পাদদেশে অষ্টাদশ শতাব্দীতে গড়ে ওঠে পর্তুগিজ স্থাপত্য ফাউন্টেনহাস অ্যান্ড সায়ো টোম। এটি ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্যস্থল। পর্তুগিজ ঐতিহ্য ও ভাষা এখনও এখানে জাগ্রত। সময়
Esta historia es de la edición August 2023 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor ? Conectar
Esta historia es de la edición August 2023 de Bhraman.
Comience su prueba gratuita de Magzter GOLD de 7 días para acceder a miles de historias premium seleccionadas y a más de 9,000 revistas y periódicos.
Ya eres suscriptor? Conectar
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
শীতে সাত সমুদ্রে
/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।
শীতের কাজিরাঙা
কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।