CATEGORIES
Categories
The Three Mischievous Mice
There were three naughty mice in Haritvan, named Roro, Momo, and Koko. All three mice were masters of mischief. They were so clever and cunning that they never got caught after causing trouble. They would play pranks and then disappear.
ஆடம்பரமான ராம்லீலா விழா!
ஷிகா கோல பிரஜாபதியால்
மூன்று குறும்புக்கார எலிகள்
ஹரித வனத்தில் ரோரோ, மோமோ ஹ மற்றும் கோகோ என்ற மூன்று எலிகள் இருந்தன.
குழந்தைப் பருவப் பாடம்!
அன்புக்கு வயது 8. அவன் தாய் அ லதாவுடன் ஒரு கிராமத்தில் வசித்து வந்தான்.
Ravana Burst with Pomp and Show
The festival of Dussehra was approaching, so the teachers and students were busy preparing for the three-day fair organised every year on this special occasion in the school. This year the responsibility of staging Ramleela in the fair was given to the students of classes 3rd, 4th, and 5th. On the other hand, the children of classes 6th, 7th and 8th were given the responsibility of making Ravana effigies.
ആന സങ്കടത്തോടെ കണ്ണീരൊഴുക്കി.
കേട്ടുകേൾവി
মার্শাল আর্টসের প্রাচীন ইতিহাস
অনেকে মিলে, অনেক হাজার বছর ধরে নিখুঁত করেছেন এই রণকৌশলকে। লিখেছেন অচ্যুত দাস
এলএমইটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল
লেখাপড়া, খেলাধুলো, সংস্কৃতিচর্চা সবই পাশাপাশি চলছে মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের এই স্কুলে।
মার্শাল আর্টসের রকমফের
ক্যারাটের সঙ্গে মুই তাইয়ে কী তফাত? কতগুলো ধাপ পেরোলে এক জন ব্ল্যাক বেল্ট হতে পারে? লিখেছেন শুভশ্রী মুহুরী
ভারতের বাজিমাত
প্যারিস প্যারালিম্পিক্স আশা জাগায় বিশেষ ভাবে সক্ষমদের প্রতি সমাজের মানসিকতা বদলের। লিখেছেন মধুরিমা সিংহ রায়
মধ্য রাতের ঝড়
সোনার কণাগুলো যখন এত ছোট আকারে ভেঙে যাচ্ছে, তখন তার ভৌত ধর্মই পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে আর সে বদলে ফেলছে রং।”
ফড়িং-বিশু
মানিক খুব চটপটে। স্কুলে যোগ দিয়েই কাজ শুরু করে দিলেন। মূলত ক্লাস এইট থেকে ইলেভেন, এই চারটে ক্লাস থেকে কিছু ছেলেকে বেছে নিলেন। তার পর শুরু হল প্রশিক্ষণ। প্ৰথমে শুধু দৌড় আর নানা রকম শারীরিক কসরত। প্ৰথম এক-দেড় মাস ফুটবল নিয়ে মাথা ঘামালেন না ৷
ছোট ছোট খেলা
আমাদের রাজ্য থেকে শুরু করে বিশ্বের নানা প্রান্তে ঘটছে খেলাধুলোর নানা ঘটনা। তার ঝলক থাকল এখানে।
আত্মরক্ষার সহজ উপায়
কী ভাবে ক্যারাটে বাড়াতে পারে আত্মবিশ্বাস ও মনোবল? প্রশিক্ষক সৌমেন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন সুদেষ্ণা ঘোষ
টেনিস জগতে নতুন তারা
যুক্তরাষ্ট্র ওপেনের পুরুষ এবং মহিলা বিভাগে টেনিস পেল নিজের নতুন চ্যাম্পিয়ন। লিখেছেন সায়ক বসু
আদিম মানুষের ডেরা
দ্বীপ থেকে ফিরে এসে প্রত্যেককে হাজিরা দিতে হয় জেটির কর্মকর্তাদের সামনে।
ইউএফও নয়, ইউএপি
‘উড়ন্ত চাকি দেখেছি,' বললে বিজ্ঞানীরা আর হেসে উড়িয়ে দিচ্ছেন না। কেন? লিখেছেন অচ্যুত দাস
ক্যামেলিয়া
পড়িমরি করে ছুটে এসেছিলেন দু'জন। প্রবাহ আঙুল তুলে শুধু দেখিয়েছিল ক্যামেলিয়ার দিকে, যার পাতার ফাঁকে ফাঁকে ফুটে ছিল অনেকটা গোলাপের মতো দেখতে গোটা দুই-তিন রক্তলাল ফুল।
এমপি বিড়লা ফাউন্ডেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল
পনেরোশো ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শুরু হয় স্কুল। এখন প্ৰায় ৩ হাজার পড়ুয়া নিয়ে পড়াশোনা, খেলাধুলো সব ক্ষেত্রেই জ্বলজ্বল করছে স্কুলের নাম ৷
স্ট্রট দোলাচলের ইউএস ওপেন
শুরু হয়ে গিয়েছে টেনিস সাম্রাজ্যের অন্যতম সেরা প্রতিযোগিতা। কিন্তু কার উপর থাকবে নজর? লিখেছেন সায়ক বসু
সাধনবাবুর সাধের বাস
মা বেঁচে থাকতে অনেক সাহায্য করেছেন। তখন ঘন ঘন আসতেন। এখন উৎসব-অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ করলে আসেন। মালতীজেঠি এলে সুষুনি শাক নিয়ে আসতেন।
সায়েন্স সঙ্গী
বিশ্ব জুড়ে বিজ্ঞানের নানা শাখায় নিরন্তর ঘটে চলেছে নানা ঘটনা। তারই কিছু খবর রইল এই পাতায়।
আশ্চর্য লাঠি
মস্তানদের পিটিয়ে সিধে করে পচা বাজারে শান্তি ফিরিয়ে এনেছে। সে আমাদের গর্ব। আমরা তাকে নাগরিক সংবর্ধনা দেব।”
এক বল তিন ছক্কা
গোবিন্দবাবু যে ঘরে খুন হয়েছেন, ঘনশ্যাম সেখানে তাদের নিয়ে গেল। বিছানার চাদরে তখনও চাপ চাপ জমাট বাধা রক্ত। কর্নেল বলল, “গোবিন্দবাবুর দেহ যখন পাওয়া যায়নি, তখন তিনি খুন না-ও হতে পারেন।” সত্যরঞ্জন বলল, “কিন্তু বিছানায় যে জমাট বাধা রক্ত!”
মায়াবী মরু
মরুভূমির বালির গভীরে কত যে রহস্য! বিশ্বের প্রথম মাকড়সার ভাস্কর্য থেকে প্রাচীনতম ধারালো অস্ত্র! লিখেছেন সুদেষ্ণা ঘোষ
তাইল্যান্ডের তাকলাগানো দ্বীপ
দ্বীপ নয়, দ্বীপপুঞ্জ। ফুকেট ও ক্রাবির মনোরম, নির্জন সব দ্বীপ ঘুরে এসে লিখেছেন রামেশ্বর দত্ত
ছায়াগ্রামে পুষ্পবৃষ্টি
আমাদের ভাগ্য ভাল, ব্রজবাবু আজও পাগল হননি। যদিও রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে উনি... যাক সে সব কথা।”
এক শালিক
বিল্টু বুঝে গেছে, শালুক খুব সাধারণ শালিক নয়৷ সে মাথা নাড়িয়ে বলল, “শালুক, তোমার যখন এত জ্ঞান, তখন আমাকে একটা বুদ্ধি দাও। যাতে বিকেলের এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাই । তিন মাস বাদে, বাৎসরিক অতুলকৃষ্ণ স্মৃতি চ্যালেঞ্জ শিল্ডের ফুটবল ফাইনাল খেলা। ব্যাঁটরা বয়েজ স্কুলের সঙ্গে আমাদের চন্দনপুর বয়েজ স্কুলের খেলা।”
টাকার গাছ
সে প্রথমে ভাবল, মাকে ডেকে দেখাবে। কিন্তু মা বড্ড সরল। কথা চেপে রাখতে পারে না। বাবা অনেক গোপন কথা মাকে বলতে বারণ করার পরেও মা মনের ভুলে সবাইকে বলে দিয়েছে। তাই এই খবরটা মাকে না বলাই শ্রেয়।
ঠোঙ্গা
প্রায় জমে যাওয়া ঠান্ডায়, ভিজে যাওয়া জামার তলায় হাপরের মতো ওঠা-নামা করছিল বুক। অনেকের জীবন এখানেই শেষ হয়েছে। আমরা ভাগ্যবান ছিলাম।