CATEGORIES
Kategorier
পিছনের দিকে এগিয়ে যান
ডাক্তারি পরীক্ষায় পাশ করার পরে বিভিন্ন বিষয়ে হাতেকলমে কাজ শিখতে হয় হবু চিকিৎসকদের, যার নাম ‘রােটেটিং ইনটার্নশিপ। মেডিসিন, শল্যচিকিৎসা, স্ত্রী-রােগ, চোখ, নাক-কান-গলা ইত্যাদি বিভাগে কাজ করার পরেই এমবিবিএস ডিগ্রিটি মেলে। চিকিৎসা বিষয়ক নিয়ামক সংস্থা ‘ন্যাশনাল মেডিকাল কমিশন’ গত ৭ জুলাই ‘কম্পালসারি রােটেটিং ইন্টার্নশিপ’ নিয়ে একটি খসড়া প্রস্তাব পেশ করেছেন। খসড়া অনুযায়ী হবু চিকিৎসকদের ‘ইন্ডিয়ান সিস্টেম অফ মেডিসিন’ বা ‘আয়ুষ’-এও এক সপ্তাহের জন্যে বাধ্যতামূলক ইনটার্নশিপ করতে হবে (“আয়ুষ’ শব্দটি এসেছে আয়ুর্বেদ, যােগ, ইউনানি, সিদ্ধা এবং হােমিওপ্যাথি— এই পাঁচটি বিষয়ের আদ্যক্ষর যােগ করে)।
হযবরল; কল্পনার মেধাবী স্বেচ্ছাচার সু ম ন গুণ
সুকুমার রায়ের রচনায় ‘আমাদের এই পৃথিবীর ভিতরেই আরও অনেক পৃথিবী’র খোঁজ পেয়েছিলেন জীবনানন্দ দাশ। চিত্ররূপময় সেই ভুবন ‘আমাদের চেনাশােনা পৃথিবী কিংবা তার প্রতিচ্ছবির মতাে বাস্তব না হয়েও তেমনি পরিচিত ও তেমনি সত্য। অতিরিক্ত অথচ অবধারিত সেই সত্যের সদাহাস্যময় বন্দনা সুকুমার রায়ের যে-কোনও লেখার মতােই আমরা পাব হযবরল-তেও, যে-রচনাটি এই বছর শতবর্ষ স্পর্শ করল। এই একশাে বছরে বাংলা সাহিত্য উচ্চাশা ভরা নানা অভিযানে অংশ নিয়েছে,
কোভিড-উত্তর বিশ্বে কর্মস্থানের ভবিষ্যৎ সুমি ত মিত্র
মনে পড়ে সত্তরের দশকে যখন কলকাতায় মেট্রো রেলের জন্য খোঁড়াখুঁড়ি শুরু হয়েছে, তখন সংবাদপত্রের সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হত শহরের যানবাহনের। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তাপূর্ণ প্রবন্ধ। ধরেই নেওয়া হত, নগরবাসী বাস করবে টালা থেকে টালিগঞ্জ, এই বৃত্তের মধ্যে এবং তাদের কর্মজগতের কেন্দ্রবিন্দু থাকবে সেই ডালহৌসি-চৌরঙ্গী অঞ্চল।
কেন মেঘ আসে হৃদয় আকাশে
সে-যুগে না-হয়ে মেঘদূত যদি এ-যুগে লেখা হত, কালিদাস নিশ্চিত ভাবেই ম্যাজিক রিয়েলিজম-এর পথিকৃৎ আখ্যা পেতেন। কেবলই রােম্যান্টিসিজমএর প্রতিভূ হয়ে ইতিহাসে ঠাঁই নিতে হত না তাঁকে। কিন্তু সমসময়কে পিছনে ফেলে ভাবনা যখন এগিয়ে যায়,
সহিষ্ণুতার অভাব ও বিভেদের রাজনীতি
ইনটলারেন্স। অসহিষ্ণুতা। বিশ্বের সর্বত্র পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অসহিষ্ণুতার মাত্রা। বিরুদ্ধ মত প্রত্যাখ্যান করা বা সমাজের ভিন্নতর আর্থসামাজিক শ্রেণিদের সযত্নে এড়িয়ে চলা,
কবির গল্প গল্পের কবি
বহু গল্পই তাঁর আত্মপ্রতিবিম্ব, তাঁর সময়যাপন, তাঁর আনন্দ বিষাদ, তাঁর আত্মিক সংকটের এক চমৎকার জলজ দর্পণ।
শত ভুল বিকশিত হােক
‘হে গর্দভ! আমার প্রদত্ত, এই নবীন সকল ভােজন করুন। আমি বহুযত্নে, গােবসাদির অগম্য প্রান্তর সকল হইতে, নবজলকণানিষেকসুরভি তৃণাগ্রভাগ সকল আহরণ করিয়া আনিয়াছি, আপনি সুন্দর বদনমণ্ডলে গ্রহণ করিয়া, মুক্তানিন্দিত দন্তে ছেদনপূর্বক আমার প্রতি কৃপাবা হউন।
স্পর্শ করে থাকা বিশ্বজগৎ
তিবিম্ব পত্রিকায় ১৯৭৯ থেকে ২০২০ পর্যন্ত শঙ্খ ঘােষের নানা রচনা নিয়ে সাজানাে এই সংকলন, প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর মৃত্যুর দু-এক মাস আগে,
সেদিনের দেরি নেই আর
সেদিনের দেরি নেই আর। যেদিন দেশের নানা প্রান্তে গায়ে ‘কোভিডত্রাণ’ লিখে পৌঁছে যাবে বিমান। অধীর আগ্রহে সবাই ভাববে, বিমানের পেট থেকে এই বুঝি নামবে অক্সিজেন সিলিন্ডার, ভ্যাকসিন, স্যালাইন, প্রাণদায়ী ওষুধ।
সৌমিত্র-পরিক্রমা
এই বই সর্বসাধারণের জন্য। অবাঙালি ও বহির্বঙ্গের পাঠকদের তাে বটেই, বাঙালি সৌমিত্র অনুরাগীদেরও কার্যকর সহায়িকা পুস্তক হিসেবে বিবেচিত হবে এই বই।
সবার উপরে আমিই সত্য
বিভিন্ন কারণে ও উপলক্ষে জনমত যাচাইয়ের কাজ করে, এমন এক সংস্থা সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানিয়েছে, ভারতের ৩৭ শতাংশ মানুষ মনে করেন, নরেন্দ্র মােদী খুব ভাল সরকার চালাচ্ছেন।
রাজনৈতিক অদক্ষতার অভিঘাত
রাজনৈতিক অহমিকা ও মূর্খামির কারণে জনস্বাস্থ্যের উপর নেমে আসা কোনও বিপদ যে বহুগুণ বেড়ে যেতে পারে, সেটা বুঝিয়ে দিল কোভিড-১৯ অতিমারী।
মেয়েরা কেবলই নজরদারির আওতায়
মেয়েদেরকে জীবনের নানাক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে দিতে নারাজ বেশির ভাগ মানুষ। এজন্য মেয়েদের হাতে মােবাইল না দেওয়ার বিষয়ে একমত সব্বাই।
বন্ধুত্বের খোঁজে গৌ ত ম ভ দ্র
পা গলা দাশু, ঘোঁতন আর পালা, হাবুল ও ক্যাবলাদের খুঁজব। কোথায়? এই সময়ে, এই দিনে? পটলডাঙার রােয়াকে না পাড়ার স্কুলে?
মানিকদার সােল্লাস হাততালি
অ ন্ধকার প্রেক্ষালয়ে পা দিতে না দিতেই কোনও এক অচেনা দর্শক-বন্ধুর হাত আমায় টেনে নিয়ে পাশের চেয়ারে বসাল। সামনের দিকে তাকিয়েও বুঝতে পারছি, পরদায় তখন কী দেখানাে হচ্ছে, বুঝতে পারছি আর কতটুকুই বা আয়ু আছে ছবিটার! চলমান ছবিতে তখন দুঃখ-সুখের এমনই দোলদোলানি, মুহূর্তের জন্যেও নাড়াঘাঁটা করার সাহস হল না। কে আমার সঙ্গী হলেন, সেই অন্তিম লগ্নে কেই-বা সে হিসাব নেয়!
প্রশান্ত পাটিল: ছায়া-বাস্তবের কথামালা
প্রশান্তর প্রদর্শনীতে নবতর সৃষ্টির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পারফর্মিং আর্টের এক সফল প্রয়ােগ। এই প্রদর্শনী সাম্প্রতিক অতিমারীর অদৃশ্য শৃঙ্খল অগ্রাহ্য করে এক নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে। নিঃসন্দেহে।
বিধি বাম
আরও একবার প্রমাণিত হল যে, বামপন্থী নেতৃত্ব মানুষের মন বুঝতে ব্যর্থ। তবু হারের কারণ হিসেবে নিজেদের দুর্বলতা দেখতে তাঁরা নারাজ।
প্রগাঢ় চিন্তা-গবেষণার নির্যাস
এই বইটি অমর্ত্য সেনের খুচরাে লেখার সংকলন। ঠিক ‘লেখাও নয়: আছে দুটি বক্তৃতা, সেমিনারের ধাঁচে একটি দীর্ঘ আলােচনা, আর অনেকগুলি সাক্ষাৎকারের প্রতিলিপি।
নিজমুখে সত্যজিৎ রায়
আ: মার প্রশ্নটা যথেষ্ট দুঃসাহসী ছিল।
ক্ষণজন্মা
সু নীল একবার সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে একটা কবিতা লিখেছিল। তাতে পথের পাঁচালী দেখার অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গে একটা লাইন ছিল ‘আমার অশ্রুর অর্ঘ্য নিন।
একই সঙ্গে বাঙালি এবং আন্তর্জাতিক
অ পুর সংসার ছবিতে অভিনয় করার ঠিক তিরিশ বছর পর অপুর সেই বিখ্যাত চিলেকোঠার ছাদটিতে ফিরে গিয়েছিলাম একবার।
আবার কবে তােমার সঙ্গে কাজ করব
কোনও-কোনও ব্যক্তি সম্পর্কে কিছু বলতে রীতিমতাে ভয় হয়, কারণ | সব সময়ই মনে হতে থাকে এঁদের বিচার করার বা সমালােচনা করার আমি কে?
অবলুপ্তির পথে স্বল্প পুঁজির ব্যবসা
কোভিড-১৯ অতিমারীর আগুন বারবার নেভা ও জ্বলার পর একদিন নিশ্চয়ই মানুষের আস্তানা থেকে সেই ভাইরাস বিদায় নেবে।
শুধু বিমা দিয়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষিত করা অসম্ভব
অতিমারীর কারণেই হােক বা আলাপ আলােচনার। পরিবেশ স্তিমিত হয়ে যাওয়ার জন্য, আজকাল যে-খবরে চট করে কান খাড়া হয়, তা চিকিৎসা ও হাসপাতাল সংক্রান্ত।
ক্ষোভের ভিসুভিয়াস থেকে লাভা উদগিরণ
আইনের শাসন। কথাটি শুনতেও ভাল লাগে। কারণ, সেটিই হল রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার
তথ্যনিষ্ঠা, সত্যনিষ্ঠা ও উত্তর-সত্য যুগ
সময়টি ১৯৭৬ সাল। প্রখ্যাত আর্জেন্টিনীয় সাংবাদিক তেররাগনাে। ভেনিজুয়েলায় প্রবাসকালে ল্যাটিন আমেরিকায় বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা প্রসঙ্গে বিস্ফোরক উক্তি করেন।
হিন্দির মাধ্যমে ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ
হিন্দি ভাষা ও ভারতীয়ত্বকে এক করে দেখানাের একটি নিরন্তর চেষ্টা চলেছে। একে সর্বশক্তি দিয়ে খেতেই হবে।
বিবিধতা এবং মননের গভীরতা
খন কলকাতার রক্ত ছিল চঞ্চল। ছিল রাজনীতি, সাহিত্য আর সিনেমার উন্মাদনা।
আমি ও সে
এ নাটকের মাধ্যমে উঠে এল এমন কিছু মুহূর্ত, যা সমগ্র নাট্যজগতের সামনে আজও মেলে ধরে কঠিন জিজ্ঞাসা।
করােনা-তিমির ও নক্ষত্রমণ্ডলী
ইমামি আর্ট সংস্থার উদ্যোগে তাঁদেরই সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটি গ্যালারিতে সম্প্রতি কিছু শিল্পীর যৌথ প্রদর্শনী দেখা গেল।