CATEGORIES
Kategorier
সমরেশের অভাব ভোলা যাবে না
সমরেশের প্রতিভা শুধু কথাশিল্পেই গণ্ডিবদ্ধ ছিল না। নাটক এবং সেই সূত্র ধরে টিভি সিরিয়াল এবং সিনেমা করারও উদ্যোগ ছিল তার। বলিয়েকইয়ে এবং স্মার্ট ছেলে বলে ওর বন্ধুবান্ধব এবং শুভানুধ্যায়ীর অভাব হয়নি। বেশ কয়েকটি সিরিয়াল করেছিল সমরেশ।
ইতিহাসবিদ ও ভাষাচিন্তক
সকল অর্থ-বৈচিত্র্যকে স্পষ্ট করে বাইরে প্রকাশ করো তুমিই। যা কিছু প্রত্যক্ষ তার অর্থ প্রদর্শিত হয় তোমারই শক্তিতে। হে তুর্যা [বৈখরী], তোমাকে বন্দনা করি। ধ্বন্যালোক: অভিনবগুপ্ত।
রণজিৎ গুহ: যা শিখেছি
যে-সময়ের কাঁটায় কাঁটায় মেশিন চলে’ সেখানে ‘শিল্প, পুঁজি, ও শ্রমের সংগম থেকেই সৃষ্টি হয় এক নতুন ধরণের সময়কল্পনা যার নাম মেহনতি-সময়’।
পরিপূর্ণ আনন্দসন্ধ্যা
পরিপূর্ণ আনন্দসন্ধ্যার প্রাপ্তি এই অবিচ্ছিন্ন আনন্দবার্তাই যে, কিছুই আসলে শেষ নয়, কিছুই আসলে অসম্পূর্ণও নয়
কোভিড: স্মৃতি-বিস্মৃতি ও ভবিষ্যৎ
একটি অতিমারি আমাদের অনেককিছু শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছে। কিন্তু কতজন শিখেছে, কতজন গুরুত্ব দিয়েছে?
বই ভালবাসার ইতিহাস
সেই রবীন্দ্রনাথের লাইনগুলোই মনে পড়ে, ‘কতো কি যে হেথা হোথা যায় গড়াগড়ি/ কুড়িয়ে যতনে বাঁধি দিয়ে দড়াদড়ি/ হায় রে কখন শেষে/ বাঁধন যায় রে ফেঁসে...' ইত্যাদি
ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের একচ্ছত্র, স্বার্থপর সম্রাট
বই কুক্ষিগত করে রাখাই শ্রেয়। ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের একচ্ছত্র নিঃসঙ্গ, স্বার্থপর সম্রাট হয়ে থাকা নিশ্চিত সুখের অনুভূতি।
ছবি ও শব্দের যৌথ অভিযাত্রা
যোগেন চৌধুরীর এই প্রদর্শনী, অতীত-বর্তমান মিলিয়ে তাঁর শিল্পবিবর্তনের নিজস্ব ইতিহাসের এক ধারাবাহিক বিবৃতি।
লিরিকাল, ছান্দিক উড়ান
শিল্প-সৌন্দর্য ও নান্দনিকতা, এই দু’টি বিষয়ই এই শিল্পগোষ্ঠীর সদস্যদের চিত্ররচনার কেন্দ্রবিন্দু।
‘রবিচ্ছায়ার গান’
গানের সঙ্গে ভাষ্য যোগ করে অনুষ্ঠানটি বাঁধা হয়েছিল। কাহিনিবর্ণনা। ১৪টি প্রেমের গানের সঙ্গে
মায়ার জঞ্জাল
ছবির প্রতিটি চরিত্রের জীবনের সব সুতো দর্শকের চেনা। যে যার মতো কেবল অনুভবের রং ছুঁইয়ে দেন তাতে।
নিকোলা বুরবাকির আশ্চর্য প্রতিভা
কে এই নিকোলা বুরবাকি? কোনও প্রতিভাধর গণিতবিদ? তৃতীয় নেপোলিয়নের সেনাধ্যক্ষ? যুগের পর যুগ প্রকাশিত তাঁর সুলিখিত গণিতগ্রন্থের খোঁজ মেলে কেবল।
ইতিহাস ও তার ভিন্ন আখ্যান
দু’টি সাম্প্রতিক নাটকের আলোচনা। দেশের এবং বিদেশের ইতিহাস, তাদের মধ্যের সাধারণ সংযোগসূত্র।
মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে
মা বনাম একটি দেশ। ঘাতপ্রতিঘাত পেরিয়ে লড়াই ক্রমে মা বনাম একজন পুরুষের, মা বনাম এক পরিবারের।
ছবির দেশে কবিতার দেশে
বিক্ষোভ চলছে। সমীক্ষা বলছে, অতি-দক্ষিণপন্থী শক্তি ফ্রান্সের বর্তমান সরকারের পতন ত্বরান্বিত করতে পারে।
দ্রোহ
উনিশশো সত্তরের তার সেই যৌবনকালে সীতা ছিল। মাঝিপাড়ার তরুণী মেয়ে, কাজেকর্মে ঝলমলানো শ্যাম রং। দিনে রান্নাবাড়া করা কাজের মেয়ে সীতা হয়ে যেত রাতের সঙ্গিনী। সীতা জড়িয়ে পড়েছিল এক খেলনাপাতির সংসারে।
ওই বইটা
তপুর কাঁধে জোরে একটা চাপড় মারল রনো, “ঠিক! একা এ ভাবে স্বার্থপরের মতো পালিয়ে কোথায় যাব? লড়ব, হয়তো মরব, কিন্তু তা নিজেদের মাটিতে।” ধকধকে চোখের আগুনটা নিমেষে ছড়িয়ে গেল মিষ্টুর চোখেও।
এক প্রেমিকের জবানবন্দি
কিন্তু ওই বমির ছিটে যখন ভিজিয়ে দিচ্ছে আমার মরো-মরো শরীরটাকে, তখন মনে হল, জীবনে একবার অন্তত শাওয়ারের তলায় দাঁড়িয়ে স্নান হয়ে গেল।
কল্পনার বাস্তব, শিল্পেরও বাস্তব
পরেশ মাইতির চিত্রকথন যে-আলোর কথা বলে, তা একই সঙ্গে প্রাকৃতিক মহাজাগতিক, নাটকীয় ও ধ্যানময়।
এই ছবি আসলে ছোট ছোট যুদ্ধের ছবি। সে যুদ্ধ কখনও বাঁচার আকুতির, কখনও-বা সমাজের বৈষম্যের বিরুদ্ধে।
হঠাৎ করে এই লকডাউন এবং গোটা দেশের বিভিন্ন রাজ্যের সীমানা ‘সিল’ করে দেওয়ায় সাধারণ মানুষের কী অবস্থা হয়েছিল, তা নিশ্চয়ই আর আলাদা করে বলে দিতে হবে না। সেই ভয়াবহ স্মৃতিকেই পরদায় তুলে আনলেন অনুভব।
মহানায়কের সাংস্কৃতিক জীবনী
আলোচ্য বইটির একটি শক্তিশালী জায়গা গত শতাব্দর মাঝামাঝি সময়ের কলকাতার সঙ্গে উত্তমকুমারের মধ্যবিত্তের ম্যাটিনি আইডল হয়ে ওঠার সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা।
অতঃপর সে মেধাবী মননের খোঁজ
সচেতন লেখকের যে-দায়বোধ থাকে, শিশিরকুমারের লেখায় তার হদিশ মেলে। নতুন করে তাঁকে নিয়ে চর্চার পরিসর তৈরি হয়েছে।
পাহাড়ে চাই নিয়ন্ত্রণ পার্থ প্রতিম বি শ্বা স
অর্থনীতি জরুরি, কিন্তু তার চেয়েও জরুরি ভূমিধসপ্রবণ অঞ্চলে যথাযোগ্য নির্মাণ-ভাবনা।
রঙের রাজনীতি
রং স্বাধীন মুক্ত এক আধার। রং নিয়ে রাজনীতি থাকলে তা অস্বীকার করার অধিকারও থাকবে।
অসুররূপে গান্ধীজি: প্রতিহিংসার নয়া রূপ
অনেক নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন সেকালের কংগ্রেসে, যাঁদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ছিল ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক।
তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের শেষ দিন কি আসন্ন?
তার জন্য প্রয়োজন এক দল কর্মী, যারা বিদেশে পরিষেবা উপভোক্তার দফতরে বসে কাজ করবে।
মুক্তিদাতা, না আত্মঘাতী নায়ক অ নি বা ণ চট্টো পা ধ্যা য়
এ যদি তাঁর সৎ স্বীকারোক্তি হয়, তবে বলতেই হবে যে, তিনি খেলাটা আগাগোড়া বুঝতেই পারেননি।
উপবীত ধারণের সঙ্গে আইনানুগ শাস্তির কী সম্পর্ক? সুমিত মিত্র
সেই মেয়াদ কমিয়ে সম্প্রতি আসামিদের ছাড়িয়ে আনা হয় যে-বিশেষ কমিটির তৎপরতায়, তার সদস্য দু'জন বিজেপি বিধায়ক।
বীরের ‘সন্মান’ হতে...ব ন্দ্যো পা ধ্যা য়
সক্কলেই এঁরা ছাড়া পাবেন একদিন, মুক্তি পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়বেন জনগণের সেবায়।
বৈষম্য-বিকৃত কারাগারে
নারীর অধিকার, অস্তিত্বকে আক্রমণ করে কত দূর যাবে এই সমাজ? এর পরমায়ু হ্রস্ব!