CATEGORIES
Kategoriler
অ্যাপ্রিকট ফুলের উৎসবে
এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকেই লাদাখে অ্যাপ্রিকট ফুল ফুটতে শুরু করে। ঝিরঝিরে তুষারপাতের মতো সে ফুল ঝরে পড়ে পথে পথে। ফুল ফোটাকে ঘিরে গ্রামে গ্রামে মানুষজন মেতে ওঠে নাচে গানে উৎসবে।
মাজুলি দ্বীপে দোল উৎসব
ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে পৃথিবীর বৃহত্তম নদীদ্বীপ শান্ত মন্থর মাজুলি। চেমাগুড়ি সত্রের দোল উৎসব দ্বীপের জীবনযাপনের মতোই সুশৃঙ্খল। এবারের দোলযাত্রা ২৫ মার্চ।
উত্তর সিকিমের ফুলের জলসায়
বসন্তের স্পর্শে উত্তর সিকিমের ইয়ুমথাং উপত্যকা নন্দনকানন হয়ে ওঠে। সাধারণত এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই বসন্তের পদশব্দ শোনা যায়।
মংলাজোরির পাখিরা
মংলাজোরির জংলাজলা দেশ-বিদেশের পাখির ভিড়ে জমজমাট থাকে নভেম্বর থেকে মার্চের প্রথম দিক পর্যন্ত।
পাখি আর বরফ দেখতে কাশ্মীর
শীতের কাশ্মীরে ভিড় জমায় ইউরোপ আর মধ্য এশিয়ার অতিথি পাখিরা। শীতের অতিথি আর বরফ মোড়া স্বর্গীয় সৌন্দর্যের দেখা পেতেই এই কাশ্মীর ভ্রমণ এবছর ফেব্রুয়ারি মাসের।
পাখি আর বরফ দেখতে কাশ্মীর
শীতের কাশ্মীরে ভিড় জমায় ইউরোপ আর মধ্য এশিয়ার অতিথি পাখিরা। শীতের অতিথি আর বরফ মোড়া স্বর্গীয় সৌন্দর্যের দেখা পেতেই এই কাশ্মীর ভ্রমণ এবছর ফেব্রুয়ারি মাসের।
মুনারে সাইকেলে
মুন্নার থেকে ৮ কিলোমিটার দূরের দেবীকুলাম থেকে শুরু দলবদ্ধ সাইকেল অভিযান। ২৫টি সাইকেল তিনদিন ধরে চলল চা-বাগান, হ্রদ, অরণ্যে ঘেরা কখনও এবড়োখেবড়ো পথে, কখনও মসৃণ হাইওয়ে ধরে।
লিচ্ছবীদের দেশে
তথাগত বুদ্ধের জীবনের নানা মুহূর্ত বৈশালীকে ছুঁয়ে আছে বৈশালীর ইতিহাসে জড়িয়ে আছেন সম্রাট অশোক। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে লিচ্ছবীদের শাসিত বৈশালী সম্ভবত এই মহাদেশের প্রথম প্রজাতন্ত্র।
খিদিরপুর
খিদিরপুরের পথেঘাটে, মন্দিরে-বন্দরে বেড়াতে বেড়াতে মনে হয়, এ কলকাতার মধ্যে আছে আরেকটা কলকাতা।
লাল কেল্লা
তবে পুরো মিউজিয়ামটা ভালো ভাবে ঘুরে দেখতে এক ঘণ্টার একটু বেশিই লেগে যেতে পারে। তাই সেই মতো হাতে সময় নিয়ে আসবেন।
পার্পল সানবার্ড
সাধারণত এরা এপ্রিল-মে মাসের দিকে ডিম পাড়ে এবং ১৫ থেকে ১৭ দিনের মধ্যে এদের ডিম ফুটে বাচ্চা বার হয়।
উদ্যান উৎসব
এই উৎসব চলবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। বন্ধ থাকবে প্রতি সোমবার।
৫৩৩ প্রজাতির পাখি চিহ্নিত করে ভারতে প্রথম পশ্চিমবঙ্গ
এ রাজ্যে সবচেয়ে বেশি প্রজাতির (৩০৫) পাখির দেখা পাওয়া গিয়েছে দার্জিলিং জেলায়। ছবি: তমাল ঘোষ
নতুন প্রজাতির অ্যানাকোন্ডা
প্রায় সাড়ে পাঁচ শতাংশ জিনগত পার্থক্য রয়েছে নর্দার্ন গ্রিন অ্যানাকোন্ডার সঙ্গে গ্রিন অ্যানাকোন্ডার ।
পঞ্চাশ বছর পরে কাবেরী অভয়ারণ্যে বাঘ
বনদপ্তরের কর্মীরা আশা করছেন, জাওয়ালাগিরি রেঞ্জ বাঘ থাকার উপযুক্ত হওয়ায় এবং বানেরঘাটার দূরত্ব কম হওয়ায় ভবিষ্যতে কাবেরী অভয়ারণ্যে আরও বাঘ আসার সম্ভাবনা আছে।
ধনেশ পাখিদের জন্য কৃত্রিম বাসা
আশা করা হচ্ছে মানুষের তৈরি এই বাসায় ছানাদের লালন পালন করতে ধনেশ পাখিদের সমস্যা হবে না।
দার্জিলিংয়ে ভারতের প্রথম হাই-অলটিচিউড সিঙ্গল-এন্ড অ্যাকোয়ারিয়াম
দার্জিলিং চিড়িয়াখানা থেকে দু'টি রেড পান্ডার পরিবর্তে সাইপ্রাসের চিড়িয়াখানা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে দু'টি সাইবেরিয়ান বাঘ ।
শীতলতম বরফপুরী
একটানা প্রাণঘাতী ঠান্ডায়, অন্ধকার বরফপুরীতে জ্বলে টিম টিম করে প্রাণের স্পন্দন।
মহার্ঘ ডিম
একটি স্ত্রী ও একটি পুরুষ পাখি পালা করে ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়। স্বাভাবিকভাবে বাকি ডিমগুলো প্রায়ই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়!
আকাশ নদী
যাই হোক, এই নদীগুলি আকাশ থেকে আছড়ে পড়ে কখনও ভারী বৃষ্টিপাত, কখনও তুষারপাত, কখনও বন্যা ঘটায়।
মাছের উড়ান
ব্যতিক্রমী ধারার এই উডুক্কু মাছ কিন্তু সর্বভুক। তবে আলোর প্রতি এক অদ্ভুত আকর্ষণের কারণে অনেক মৎস্যশিকারী নৌকায় আলোর ফাঁদ পেতে এদেরকে সহজেই কব্জা করে।
দেশ-কাল: দেখা-অদেখায় মেশা
তুরস্ক ঘুরে জর্জিয়া-আজারবাইজান বর্ডার থেকে বাকুর পথে। ১৭ জুন, ২০১৯। এখান থেকে ইরান যাবার দিন অসৎ সারথ্যে বিরক্ত হয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ফিরে আসতে হল।
কাশ্মীরের অচেনা স্বর্গ তোসা ময়দান
তুষারে মাখা পিরপাঞ্জাল পর্বতশ্রেণি ঘিরে আছে বিস্তীর্ণ তৃণভূমিকে। ঢেউ খেলানো ময়দানের বুক চিরে খরস্রোতে বয়ে চলেছে সুখনাগ নদী। ভেড়া, ছাগল, গরু, ঘোড়া মনের সুখে চরে বেড়াচ্ছে সবুজে সবুজ প্রান্তরে। কাশ্মীরের এই অচেনা স্বর্গের নাম তোসা ময়দান। উচ্চতা ১০,৩৯৫ ফুট। শ্রীনগর থেকে গাড়িতে ঘণ্টা তিনেক লাগে। বেড়ানোর একমাত্র সময় গ্রীষ্মকাল।
নউকুচিয়াতাল মানিলা করবেট
কুমায়ুনের হ্রদ-পাহাড়-অরণ্যে প্রাণ জুড়নো শোভা আর মন ভরানো পাখি দেখার এক বৈশাখী ভ্রমণ।
কানাতাল হয়ে তেহরি ড্যাম
গাড়োয়াল হিমালয়ের অরণ্য, পাহাড়, মন্দির, হ্রদ নিয়ে এক নিটোল ভ্রমণ। এ-বছর মার্চের।
মেঘমাখা মেঘালয়
শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি। চেরাপুঞ্জি থেকে কাকচক্ষু উমগট নদী আর ডাওকি ঘুরে ক্রাংসুরি জলপ্রপাত দেখে আসা। তারপর রোমাঞ্চকর বাঁশপথে রূপকথার রাজা মাওরিংখংয়ের সাক্ষাৎ ।
হিমাচলের জগৎসুখ হয়ে শানগড়
মানালি থেকে আপেল বাগানে ঘেরা নিরালা গ্রাম জগৎসুখ। জগৎসুখ থেকে নাগ্গার বেড়িয়ে সেঞ্জ উপত্যকার রোপা গ্রাম পেরিয়ে প্রাচীন গ্রাম শানগড়। অরণ্য, ঝরনা, বুগিয়াল, মন্দির, সরল পাহাড়ি মানুষজন আর আকাশ-জোড়া তুষারশৃঙ্গ নিয়ে শানগড় গ্রাম মনে থেকে যায়।
বাঘের কবলে পিলিভিটে
পিলিভিটের চুখা টাইগার রিজার্ভ খোলা থাকে ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ জুন। প্রখর গ্রীষ্মে বাঘ দেখার সম্ভাবনা বেশি। ঘন সবুজ সজল অরণ্য ভরা গ্রীষ্মেও আরামদায়ক।
সিয়াচেন বেস ক্যাম্প দেখে তুরতুক আর থাং
নুব্রা উপত্যকায় ডেসকিটের দিকে না গিয়ে সোজা পথ গিয়েছে সিয়াচেন হিমবাহের বেস ক্যাম্পে। ডেসকিট থেকে হুন্ডার হয়ে তুরতুক যাওয়ার পথ গিয়েছে শিয়ক নদীর ধার ধরে। তুরতুক পেরিয়ে বালটিস্তান লাগোয়া ভারতের শেষ গ্রাম থাংয়ে যাওয়া যাচ্ছে 2021 থেকে। বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মদমহেশ্বরের পথে
গাড়েয়াল হিমালয়ের মদমহেশ্বর যেতে হাঁটা শুরু হয় বাঁশি গ্রাম পেরিয়ে অগতোলি ধার থেকে। বুড়া মদমহেশ্বরের অপার্থিব সৌন্দর্য মনে থেকে যায় চিরকাল।