CATEGORIES
Kategorier
কানাকাটা পাস
কুমায়ুন হিমালয়ের সুন্দরডুঙ্গা উপত্যকার দক্ষিণে কানাকাটা পাস। পথের শুরুতেই পেরতে হয় পিণ্ডার আর সুন্দরডুঙ্গা নদী। হাঁটাপথের সাক্ষী থাকে ভানোটি, থারকোট, মৃগথুনি, মাইকতোলি শৃঙ্গেরা। পথে পড়ে পাহাড় ঘেরা দেবীকুণ্ড, নাগকুণ্ড সরোবর। পথের ধারে ফুটে থাকে ব্রহ্মকমল, ফেনকমল ফুল। সাতদিনের এই হিমালয় পদযাত্রা ২০২৩-এর সেপ্টেম্বরের।
ইন্ডিয়ান স্পট-বিলড ডাক
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"x১২\"। সাবজেক্ট লাইনে 'বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।
ভ্রমণজিজ্ঞাসা
গোয়ালিয়র থেকে গাড়িভাড়া করে অবশ্যই ঘুরে নেবেন মিতাওয়ালি পঢ়াওয়ালি বটেশ্বর। গোয়ালিয়র থেকে মিতাওয়ালি ৩০ কিলোমিটার। মিতাওয়ালি থেকে পঢ়াওয়ালি পাঁচ কিলোমিটার। পঢ়াওয়ালি থেকে বটেশ্বর মন্দিরগুচ্ছ দুই কিলোমিটারেরও কম। সমগ্র চত্বরের বিশালতা আর ভাস্কর্যের সূক্ষ্মতা দেখে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। সঙ্গে প্যাকড লাঞ্চ বা শুকনো খাবার এবং পর্যাপ্ত পানীয় জল রাখা জরুরি।
আদি কৈলাসের পথে
একটা হোমস্টে। অনন্ত আকাশে কেবল দুটো চিল উড়ছে। প্রায় পনেরো হাজার ফুটে হাতে চায়ের কাপ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। আমায় ঘিরে রেখেছে অসীম, উদার প্রকৃতি।
ত্রিপুরার ডম্বুর দীর্ঘ জলপথ পেরিয়ে এক আশ্চর্য দ্বীপে
আকাশের চাঁদ আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। অন্ধকার সর্বব্যাপী নয়, আলো আছে। আলোর কথা ভেবে আনন্দ হয়।
মারাটুয়ার জলে-জঙ্গলে
বোটচালক একবার মেঘের দিকে দেখছে, একবার জেটির দিকে! আগে আমরা জেটি ছোঁব? না, আগে বৃষ্টি আমাদের ছোঁবে ? রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনায় দেখতে থাকি, বোটটা যেন জলের উপর দিয়ে উড়ছে!
তপোভূমি তপোবন
দেখলে মনে হবে, গিরিশিরা ধরে হাঁটতে হাঁটতে শিবলিংয়ের মাথায় চড়া বুঝি সম্ভব। তবে, বাস্তবে শিবলিংয়ের শীর্ষারোহণ অন্যতম কঠিন অভিযান।
পালাসের বিড়ালের খোঁজে মোঙ্গোলিয়া
শহরে এসেও বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে উদার, অসীম প্রান্তরে পেয়েছিলাম এক অপার স্বাধীনতার অনুভূতি আর প্রকৃতির সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ সংযোগের বোধ।
আন্টার্কটিকা পৃথিবীর শেষ প্রান্তে অভিযান
মাদ্রিদের হোটেলে রাত কাটিয়ে পরদিন আমস্টারডাম ঘুরে নামলাম ব্রিস্টলে।
ড্যানিশ রিভিয়েরা
আর আছে ড্যানিশ ঐতিহ্যের ছোঁয়া। আশেপাশে জেলেদের গ্রাম। জেলেডিঙি ছড়িয়েছিটিয়ে রাখা থাকে সমুদ্রতটেই। সোজা সোজা রাস্তা একেবারে নিরালা !
পাহাড়ি গরিলা আর শিম্পাঞ্জির খোঁজে
গাইডের আশ্বাস পেলাম, একটা না একটা নিশ্চয়ই নীচে নামবে। তাঁর কথা কিছুক্ষণ পরই সত্যি হল।
মুঘল রোডে পীর কি গলি
আমরা দেখলাম বহু স্থানীয় মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই দরগার চাতালে বসে প্রার্থনা করছেন।
কানাডার জলে জঙ্গলে
লিসা কখন নিজের হাতে এনে দিয়ে গেছেন জলের বোতল, আপেলের রস আর ওয়েফার। লাঞ্চ প্যাকেট খোলাই হয়নি। পড়েই রইল সেসব।
গোরংগোরোয় প্রাণের খেলা
গোরংগোরোতে জিরাফ নেই। আসলে তাদের খাদ্য যে-গাছের ডাল পাতা কাঁটা, সেই লম্বা অ্যাকাশিয়া গাছই নেই এখানে। গহ্বরের বাইরে অবশ্য তাদের অবাধ বিচরণ!
লাহুলের পথে
চারদিক রঙিন বৌদ্ধ পতাকায় ভরে রয়েছে। শ্বেতপাথরের ফলকে লেখা রয়েছে তাঁর বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের ইতিবৃত্ত।
রাজশাহির ইতিহাস দর্শন
ধনিয়াচক মসজিদের উত্তরে, খানিয়া দিঘির পাশে খানিয়া দিঘি মসজিদ। এক গম্বুজ বিশিষ্ট এই ছোট মসজিদের অপূর্ব টেরাকোটা অলংকরণ মুগ্ধ করল।
এক টুকরো ইউরোপ
ফেরার পর, আজও মনে হয়, ক্যালেন্ডারে দেখা সেই ছবির দেশটিতে সত্যিই কি গিয়েছিলাম কখনও ?
পাঙ্গি উপত্যকার অচিন গ্রাম
এর মধ্যে চাশক ভাটোরিতে কোনও বাস চলাচল করে না। পুরোটাই ট্রেক করে যেতে হয়। পরদিন, কিলার থেকে কেলংগামী সেই ভয়ঙ্কর ক্লিফ হ্যাঙ্গার পথ ধরে ফিরে চললাম ।
আলোয় আঁধারে মেশা ভিয়েনা
রাত সাড়ে এগারোটার শুনশান পথে বাস চলল এবং আমাকে হোটেলের স্টপে নামিয়েও দিল।
অন্ধ্রের লাম্বাসিঙ্গি
কপাল ভালো, একটা অটো পেয়ে গেলাম। সেও গ্রামের পথে ফিরছিল। হিন্দি না বুঝলেও চালক একটুআধটু ইংরেজি বোঝে। একশো টাকা ভাড়ায় সে রাজি হয়ে গেল।
মিশরে পরলোকের প্রবেশদ্বারে
মিশরীয়দের প্রাচীন সর্বোচ্চ দেবতা আমন-রা, তাঁর স্ত্রী মুট এবং পুত্র খোলুর উদ্দেশে নিবেদিত এই মন্দির
পায়ে পায়ে ইয়র্কশায়ার
এই মেরিনাতেই একটি অ্যাপার্টমেন্টে আমরা ব্রিটেনে আসার পর মাস দু'য়েক ছিলাম। সেই নস্টালজিয়া আমাদের আবেগপ্রবণ করে তুলল।
গ্লেসিয়ার এক্সপ্রেস আর সুইৎজারল্যান্ডের অপরূপ গ্রাম-শহর
বিমানে ওঠার আগে জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় লাগোয়া সিটি ভিউপয়েন্ট আর শহরের এক প্রান্তে আরণ্যক পরিবেশে গড়ে ওঠা বিশ্ব ফুটবল সংস্থা ফিফা-র প্রধান কার্যালয় দেখে নিতে হবে।
এক দশক আগের আমেরিকা দর্শন
রঞ্জনকুমার নিয়োগী অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক আধিকারিক
আলোর সৈকত আলগার্ভ
বিছানায় শুয়ে গল্পের বইও পড়া চলে বা সারা দিন নাক ডাকিয়ে ঘুমোনো।
বাহারি বারফুং
হোমস্টের সামনে নেমে কানে এল দূর থেকে ভেসে আসা সেই গংয়ের আওয়াজ। পাখিরা তখন বাসায় ফিরছে।
বাঁকুড়ার অষ্টসখী দুর্গার গ্রামে
এবছর যাঁরা আমরাল গ্রামের অষ্টসখী দুর্গাপুজো দেখতে যেতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করতে পারেন সঞ্জয় গোস্বামীর সঙ্গে: -৮৯১৮১-৩৬০৫৬
ইতিহাসের দিল্লি
প্রায় দু'হাজার পাঠক-পাঠিকা এক সঙ্গে বসে পড়াশোনা করার মতো একটি সুবিশাল হলঘরও আছে এখানে।
স্মৃতির নগরী আগ্রা
আছে আরও নানা স্থাপত্য। তবে কেল্লা-প্রাঙ্গণের মূল আকর্ষণ সেলিম চিস্তির দরগা। শ্বেতপাথরের এই দরগাটি কেল্লার জামি মসজিদ প্রাঙ্গণে অবস্থিত।
বারাণসীর পথ-ঘাট অলিগলি
বারাণসীর খাওয়াদাওয়া বারাণসীর গলি, তস্য গলির মধ্যে পথ হারানোর সম্ভাবনা প্রবল। তবে গলিতে মানুষের কোনও অভাব নেই, তাঁরাই বাতলে দেবেন পথ। এই সব গলির দেওয়ালে আঁকা আছে রংবেরঙের চিত্র। ছবির বিষয় কেবল ধর্মীয় বা পৌরাণিক কাহিনিই নয়, সমসাময়িক সমাজও। এই অলিগলি থেকে শুরু করে রাজপথ, সর্বত্রই খাবারের দোকান পাবেন। বারাণসীতে এসে রসনাকে তৃপ্তি না দিলে নিজেই ঠকবেন! বেনারসের সকাল শুরু হয় গরম কচুরি দিয়ে, সঙ্গে নিতে পারেন মালাই টোস্ট আর চা। বেনারসের আর-এক জনপ্রিয় খাবার চাট। ফুচকা থেকে বড়া আর টম্যাটো থেকে কচুরি, সব কিছুরই চাট মেলে বেনারসে। চাটের সঙ্গে আছে ঠান্ডা কুলফি ও ফালুদা। শীতে বেনারস গেলে অবশ্যই চেখে দেখবেন মালায়িও— মালাই ও মাখনের এক অপূর্ব মেলবন্ধন। অনেকের মতে মালায়িও হল মিষ্টির রাজা। এছাড়া রাবড়ি, লস্যি আর শেষ পাতে নানা স্বাদগন্ধের বেনারসি পান তো আছেই !