CATEGORIES
Categories
পঞ্চাশ বছর পরে কাবেরী অভয়ারণ্যে বাঘ
বনদপ্তরের কর্মীরা আশা করছেন, জাওয়ালাগিরি রেঞ্জ বাঘ থাকার উপযুক্ত হওয়ায় এবং বানেরঘাটার দূরত্ব কম হওয়ায় ভবিষ্যতে কাবেরী অভয়ারণ্যে আরও বাঘ আসার সম্ভাবনা আছে।
ধনেশ পাখিদের জন্য কৃত্রিম বাসা
আশা করা হচ্ছে মানুষের তৈরি এই বাসায় ছানাদের লালন পালন করতে ধনেশ পাখিদের সমস্যা হবে না।
দার্জিলিংয়ে ভারতের প্রথম হাই-অলটিচিউড সিঙ্গল-এন্ড অ্যাকোয়ারিয়াম
দার্জিলিং চিড়িয়াখানা থেকে দু'টি রেড পান্ডার পরিবর্তে সাইপ্রাসের চিড়িয়াখানা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে দু'টি সাইবেরিয়ান বাঘ ।
শীতলতম বরফপুরী
একটানা প্রাণঘাতী ঠান্ডায়, অন্ধকার বরফপুরীতে জ্বলে টিম টিম করে প্রাণের স্পন্দন।
মহার্ঘ ডিম
একটি স্ত্রী ও একটি পুরুষ পাখি পালা করে ডিমে তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়। স্বাভাবিকভাবে বাকি ডিমগুলো প্রায়ই বাসা থেকে বেরিয়ে যায়!
আকাশ নদী
যাই হোক, এই নদীগুলি আকাশ থেকে আছড়ে পড়ে কখনও ভারী বৃষ্টিপাত, কখনও তুষারপাত, কখনও বন্যা ঘটায়।
মাছের উড়ান
ব্যতিক্রমী ধারার এই উডুক্কু মাছ কিন্তু সর্বভুক। তবে আলোর প্রতি এক অদ্ভুত আকর্ষণের কারণে অনেক মৎস্যশিকারী নৌকায় আলোর ফাঁদ পেতে এদেরকে সহজেই কব্জা করে।
দেশ-কাল: দেখা-অদেখায় মেশা
তুরস্ক ঘুরে জর্জিয়া-আজারবাইজান বর্ডার থেকে বাকুর পথে। ১৭ জুন, ২০১৯। এখান থেকে ইরান যাবার দিন অসৎ সারথ্যে বিরক্ত হয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ফিরে আসতে হল।
কাশ্মীরের অচেনা স্বর্গ তোসা ময়দান
তুষারে মাখা পিরপাঞ্জাল পর্বতশ্রেণি ঘিরে আছে বিস্তীর্ণ তৃণভূমিকে। ঢেউ খেলানো ময়দানের বুক চিরে খরস্রোতে বয়ে চলেছে সুখনাগ নদী। ভেড়া, ছাগল, গরু, ঘোড়া মনের সুখে চরে বেড়াচ্ছে সবুজে সবুজ প্রান্তরে। কাশ্মীরের এই অচেনা স্বর্গের নাম তোসা ময়দান। উচ্চতা ১০,৩৯৫ ফুট। শ্রীনগর থেকে গাড়িতে ঘণ্টা তিনেক লাগে। বেড়ানোর একমাত্র সময় গ্রীষ্মকাল।
নউকুচিয়াতাল মানিলা করবেট
কুমায়ুনের হ্রদ-পাহাড়-অরণ্যে প্রাণ জুড়নো শোভা আর মন ভরানো পাখি দেখার এক বৈশাখী ভ্রমণ।
কানাতাল হয়ে তেহরি ড্যাম
গাড়োয়াল হিমালয়ের অরণ্য, পাহাড়, মন্দির, হ্রদ নিয়ে এক নিটোল ভ্রমণ। এ-বছর মার্চের।
মেঘমাখা মেঘালয়
শিলং থেকে চেরাপুঞ্জি। চেরাপুঞ্জি থেকে কাকচক্ষু উমগট নদী আর ডাওকি ঘুরে ক্রাংসুরি জলপ্রপাত দেখে আসা। তারপর রোমাঞ্চকর বাঁশপথে রূপকথার রাজা মাওরিংখংয়ের সাক্ষাৎ ।
হিমাচলের জগৎসুখ হয়ে শানগড়
মানালি থেকে আপেল বাগানে ঘেরা নিরালা গ্রাম জগৎসুখ। জগৎসুখ থেকে নাগ্গার বেড়িয়ে সেঞ্জ উপত্যকার রোপা গ্রাম পেরিয়ে প্রাচীন গ্রাম শানগড়। অরণ্য, ঝরনা, বুগিয়াল, মন্দির, সরল পাহাড়ি মানুষজন আর আকাশ-জোড়া তুষারশৃঙ্গ নিয়ে শানগড় গ্রাম মনে থেকে যায়।
বাঘের কবলে পিলিভিটে
পিলিভিটের চুখা টাইগার রিজার্ভ খোলা থাকে ১৫ নভেম্বর থেকে ১৫ জুন। প্রখর গ্রীষ্মে বাঘ দেখার সম্ভাবনা বেশি। ঘন সবুজ সজল অরণ্য ভরা গ্রীষ্মেও আরামদায়ক।
সিয়াচেন বেস ক্যাম্প দেখে তুরতুক আর থাং
নুব্রা উপত্যকায় ডেসকিটের দিকে না গিয়ে সোজা পথ গিয়েছে সিয়াচেন হিমবাহের বেস ক্যাম্পে। ডেসকিট থেকে হুন্ডার হয়ে তুরতুক যাওয়ার পথ গিয়েছে শিয়ক নদীর ধার ধরে। তুরতুক পেরিয়ে বালটিস্তান লাগোয়া ভারতের শেষ গ্রাম থাংয়ে যাওয়া যাচ্ছে 2021 থেকে। বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মদমহেশ্বরের পথে
গাড়েয়াল হিমালয়ের মদমহেশ্বর যেতে হাঁটা শুরু হয় বাঁশি গ্রাম পেরিয়ে অগতোলি ধার থেকে। বুড়া মদমহেশ্বরের অপার্থিব সৌন্দর্য মনে থেকে যায় চিরকাল।
সুইৎজারল্যান্ডের হ্রদে-পাহাড়ে
সুইৎজারল্যান্ডের বরফ-পাহাড়, হ্রদ আর ঝরনা দেখে সাতদিনের প্রাণ-ভরানো ভ্ৰমণ । বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।
পূর্ব সিকিমের দালাপচান্দ
তিব্বত থেকে পশরা নিয়ে আসা প্রাচীন বণিকের দল কালিম্পংয়ে হাটে যাওয়ার আগে বিশ্রাম নিত মাঝপথের দালাপচান্দে। এপ্রিল থেকে জনের শুরু অবধি নানা ফল ফোটে।
ভিয়েতনামের হাং তিয়েন গুহা
মধ্য ভিয়েতনামে পাহাড়ের ভিতরে অজস্র গুহা অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের প্রিয় গন্তব্য। ভিয়েতনামের হাং তিয়েন গুহায় অ্যাডভেঞ্চার কেভিংয়ের সেরা সময় এপ্রিল-মে ।
গ্রামের নাম মিম
উত্তরবঙ্গের মিম চা-বাগানে আকাশ-জোড়া সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা আর গাছে গাছে পাখি। কাছেই বয়ে চলেছে খরস্রোত ছোট রঙ্গিত।
মারফা গ্রামে
নেপালের লোয়ার মুস্তাং জেলার মারফা গ্রাম সাদা পাথুরে অলিগলি নিয়ে যেন এক অন্য দুনিয়া ।
গ্রীষ্মোৎসব ২০২৪
ভক্তপুর থেকে নিয়ে যাওয়া হয় খালনা টোলে । রথ নিয়ে রীতিমতো টানাটানি হয়। এটাই উৎসবের রীতি।
প্রধান সম্পাদকের কথা | ফিরে দেখায় দরকার ঠিক দিক, ঠিক সময়
পুরস্কৃত আলোকচিত্রী কমল দাশ যদি কোনও দূর জল-জঙ্গলে ছবির সন্ধানে চলে না যায়, তাহলে ওকেও সঙ্গে নেব ভেবেছি।
লাদাখি গ্রাম উলেটোকপো
লে থেকে বেশ খানিকটা নীচে উলেটোকপো গ্রাম । লাদাখ পৌঁছে উচ্চতার সঙ্গে শরীরকে খাপ খাওয়াতে প্রথম রাতটি কাটানোর পক্ষে আদর্শ। আপেল অ্যাপ্রিকট গাছে ছাওয়া গ্রামটির কাছ দিয়েই বয়ে চলেছে সিন্ধু নদ। লাদাখ বেড়ানোর সেরা সময় জুন থেকে সেপ্টেম্বর।
মেঘ বৃষ্টি কুয়াশাঢাকা মালসেজ ঘাট
বাদল মেঘে ভরা কালো আকাশের নীচে সজল সবুজ মালসেজ ঘাট তার ঝরনা টিলা কেল্লা গুহা মেঘ কুয়াশা নিয়ে যেন এক বর্ষার নিমন্ত্রণ।
গঙ্গোত্রী চিরবাসা ভুজবাসা
গঙ্গোত্রী থেকে গোমুখের পথে চিরবাসা হয়ে ভুজবাসা পর্যন্ত ঘোড়া যায়। যাঁরা হাঁটতে অপারগ তাঁরা গোমুখ পর্যন্ত যেতে না পারলেও চিরবাসা-ভুজবাসায় এসে যে নিসর্গ দেখবেন, তা চিরকাল চোখে লেগে থাকবে। ঘোর বর্ষা আর শীত ছাড়া যে-কোনও সময়েই যাওয়া যেতে পারে।
বুনো ঘোড়াদের দেশে
ডিব্রু-সইখোয়ার বুনো ঘোড়াদের দর্শন পেতে আসতে হবে ভরা বর্ষায়।
বর্ষায় আগুম্বে
পশ্চিমঘাট পাহাড়ের বৃষ্টি অরণ্যের তীব্র সবুজ রং দেখতে আগুম্বে গ্রামে আসতে পারেন ঘনঘোর বর্ষায়। বন্যপ্রাণে আগ্রহী অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা রাতের জঙ্গলে হেঁটে আবিষ্কার করতে পারেন এই অরণ্যের আশ্চর্য সব সরীসৃপ আর উভচরদের। থাকার জন্য হোমস্টে ছাড়াও রয়েছে শঙ্খচূড়-গবেষণাকেন্দ্রের কটেজ।
অন্ধ্রের অনন্তগিরি
পূর্বঘাট পাহাড়ের অন্তহীন শ্যামলিমা দেখতে হলে ভরাবর্ষায় আসতে হবে অনন্তগিরি। বোরাগুহা থেকে সাত কিলোমিটার দূরের কাতিকা জলপ্রপাত আর হরিতা রিসর্ট থেকে দুই কিলোমিটার দূরের টাটিগুড়া জলপ্রপাতের বর্ষায় নবযৌবন রূপ।
মাটির টানে বড়দি পাহাড়
বাঁকুড়া জেলার বড়দি পাহাড় শীত বসন্তে বড় মনোরম। তবে, দু'কূল ছাপিয়ে বয়ে চলা কংসাবতীর জলে বাদল-মেঘের ছায়া ঘনিয়ে আসা দেখতে হলে আসতে হবে ভরাবর্ষায়।