কারোয়ার-দেববাগ কালী নদী আর আরবসাগরের সঙ্গমে নিরালা ছোট্ট সৈকত শহর কারোয়ার। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কারোয়ারে থাকাকালীন লিখেছিলেন ‘প্রকৃতির প্রতিশোধ’। রবিঠাকুরের নামাঙ্কিত নিরালা সৈকতটি ছাড়াও রয়েছে জনপ্রিয় মেন বিচ। গোয়ার অদূরবর্তী এই সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্য গোয়ার বিখ্যাত সব সৈকতের থেকে কোনও অংশে কম নয়।
এখানে সমুদ্রের অপরূপ সৌন্দর্যের খোঁজ পেতে হলে নৌকা নিয়ে যেতে হবে কারোয়ার সংলগ্ন দেববাগ দ্বীপে। জঙ্গলাকীর্ণ দ্বীপ, সূর্যস্নাত অপূর্ব সোনালি সমুদ্রসৈকত। সমুদ্রের ধারে বসেই কেটে যাবে সময়। নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো যায় কালী নদীতে। কালী নদীর সঙ্গমে দেখতে পাওয়া যায় ডলফিন। সমুদ্রকে আরও ভালো করে অনুভব করার জন্য রয়েছে স্নরকেলিং, কায়াকিং, প্যারাসেলিংয়ের ব্যবস্থা। রিভার র্যাফটিং হয় কালী নদীতে। জঙ্গলে ট্রেকিং আর পাখি দেখার ব্যবস্থাও রয়েছে। দেখে আসতে পারেন ব্রিটিশ আমলের লাইট হাউস। কারোয়ার যাওয়ার আদর্শ সময় শীতকাল।
কীভাবে যাবেন কলকাতা থেকে সরাসরি বিমানে গোয়ার ডাবোলিম বিমানবন্দর থেকে আসতে পারেন। ཟ ডাবোলিম বিমানবন্দর থেকে কারোয়ার কমবেশি ৯০ কিলোমিটার। গাড়িতে আড়াই ঘণ্টা মতো সময় লাগে। কলকাতার দিক থেকে ট্রেনে গোয়ার মারগাঁও চলে আসতে পারেন। ১৮০৪৭ অমরাবতী এক্সপ্রেস (সোম, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি) ট্রেনটি শালিমার স্টেশন থেকে রাত ১১টা ১৫ মিনিটে এবং সাঁতরাগাছি স্টেশন থেকে রাত ১১টা ৩২ মিনিটে ছেড়ে মারগাঁও পৌঁছয় তৃতীয় দিন দুপুর ২টো ২০ মিনিটে। মারগাঁও থেকে কারোয়ার ৬৫ কিলোমিটার। এপথে বাস ও গাড়ি সবই পাবেন। সময় লাগবে দেড় থেকে ২ ঘণ্টা। মারগাঁও এবং কারোয়ারের মধ্যে ট্রেন চলাচলও করছে। ২০৬৪৫ মারগাঁও-ম্যাঙ্গালুরু ক্যান্টনমেন্ট (বৃহস্পতি বাদে) ট্রেনটি মারগাঁও থেকে সন্ধে ৬টা ১০ মিনিটে ছেড়ে কারোয়ার পৌঁছয় সন্ধে ৬টা ৫৫ মিনিটে। ০৯০৫৭ উধনা-ম্যাঙ্গালুরু স্পেশ্যাল (সোম, বৃহস্পতি) ট্রেনটি মারগাঁও থেকে বেলা সাড়ে ১২টায় ছেড়ে কারোয়ার পৌঁছয় দুপুর ১টা ২২ মিনিটে। ১২১৩৩ ম্যাঙ্গালুরু এক্সপ্রেস ট্রেনটি মারগাঁও থেকে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে কারোয়ার পৌঁছয় সকাল ৮টা ৩৬ মিনিটে। রয়েছে আরও বেশ কিছু ট্রেন।
Bu hikaye Bhraman dergisinin December 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Bhraman dergisinin December 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
শাতের মেলা-পার্বণ
গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
শীতে সাত সমুদ্রে
/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।
শীতের কাজিরাঙা
কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।