তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
Bhraman|December 2024
শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।
লেখা: মৌসুমী ঘোষ ছবি: ধৃতিমান মুখোপাধ্যায়
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়

ফেব্রুয়ারি মাসের শুরু। খবর পেলাম পশ্চিম হিমালয়ে খুব বরফ পড়েছে। ঠাঁইনাড়া হয়েছে স্নো লেপার্ডরা, ফে খাবারের খোঁজে নেমে আসছে নীচে। দু'-তিন দিনের মধ্যে সব ব্যবস্থা করে পাড়ি দিলাম দিল্লি। আমি আর ধৃতিমান। আহমেদাবাদ থেকে নতুন কেনা ল্যান্ডরোভারে এসে পৌঁছল বন্ধু দীপক। দলের আর-এক সদস্য মেঘা দিল্লিরই বাসিন্দা। দীপকের ল্যান্ডরোভারে চারমূর্তি বেরিয়ে পড়লাম স্পিতি উপত্যকার উদ্দেশে।

দিল্লি থেকে চণ্ডীগড় হয়ে সিমলাগামী রাস্তায় সাড়ে তিনশো কিলোমিটার মতো পাড়ি দিয়ে সিমলার আগে একটা সাধারণ মোটেলে থাকা হল। পরদিন বরফ শুরু হল সিমলা থেকে। গোটা নারকান্ডা বরফে সাদা হয়ে আছে। বরফঢাকা পাইন গাছগুলোকে ক্রিসমাস ট্রি-র মতো দেখাচ্ছে। বরফ ঠেলে পাহাড়ি ঢালে একটা রেস্তোরাঁয় খেতে গেলাম, ক্ষুধা নিবৃত্তির থেকে জরুরি তখন ওয়াশরুম ব্যবহার করা। কিন্তু দেখা গেল, রেস্তোরাঁর বাথরুম ব্যবহারযোগ্য অবস্থায় নেই। জলের পাইপে বরফ জমে আছে। ডিম ভাজা দিয়ে গরম ম্যাগি আর ধোঁয়া ওঠা চা খেয়ে উঠে পড়লাম।

শতদ্রু নদীর প্রবাহপথ ধরে খাড়াই রাস্তা চলেছে, পথের ধারে আপেল বাগান, ম্যাপল, পপলার, ওক গাছ। শতদ্রু বইছে গর্জন করে। ডান দিকে সারাহানের রাস্তা চলে গেল। রামপুর পার হলাম। সাংলার দিকে রাস্তা চলে গেল। ও পথে গেলাম না। শতদ্রু ব্রিজ পার হলাম। রেকংপিও হয়ে উঠে গেছে কল্পার রাস্তা, সেই রাস্তা ধরে চলে এলাম বরফের রাজত্বে।

Bu hikaye Bhraman dergisinin December 2024 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

Bu hikaye Bhraman dergisinin December 2024 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

BHRAMAN DERGISINDEN DAHA FAZLA HIKAYETümünü görüntüle
শাতের মেলা-পার্বণ
Bhraman

শাতের মেলা-পার্বণ

গুজরাত পর্যটন বিভাগ প্রতি বছর রণ উৎসব বা হোয়াইট ডেজার্ট ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করে। কচ্ছ জেলার ধরদো গ্রামে এই উৎসব হয়। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে সাদা মরুভূমির অপরূপ সৌন্দর্য দেখার জন্য পর্যটকের ভিড় বেড়ে যায়। বিলাসবহুল তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা এবং গুজরাতি লোকনৃত্য, লোকসংগীত, চিত্রকলা ও প্রাদেশিক খাবারের সমারোহ এই উৎসবের বিশেষ আকর্ষণ।

time-read
2 dak  |
December 2024
শীতের দিনে সপ্তাশেষে
Bhraman

শীতের দিনে সপ্তাশেষে

/ গোবর্ধনপুর / গোপালপুর / আদিত্যপুর / পুরুলিয়ার টিকড়টাঁড়ের আড়াল কানালি /কুকি ড্যাম /জাজাহাতু /মাছকান্দা ঝরনা

time-read
10+ dak  |
December 2024
তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়
Bhraman

তুষারচিতার খোঁজে শীতের স্পিতি উপত্যকায়

শীতে খাবারের খোঁজে স্নো-লেপার্ডরা নেমে আসে হিমাচলের স্পিতি উপত্যকায়। বরফজমা উপত্যকায় এ-সময় আরও নানা বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসের অভিজ্ঞতা।

time-read
8 dak  |
December 2024
শীতে সাত সমুদ্রে
Bhraman

শীতে সাত সমুদ্রে

/কারোয়ার / দেববাগ / মাইপাড়ু /কোভালম / ভারকালা / লাক্ষাদ্বীপ / হ্যাভলক

time-read
8 dak  |
December 2024
ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা
Bhraman

ওরিয়া উৎসবে ওয়াক্কা

শীতের শেষে অরুণাচলের অচিন গ্রাম ওয়াক্কা মেতে ওঠে ওরিয়া উৎসবে। এবারের ওরিয়া উৎসব ১৬ ফেব্রুয়ারি।

time-read
8 dak  |
December 2024
শীতের কাজিরাঙা
Bhraman

শীতের কাজিরাঙা

কাজিরাঙার রোমাঞ্চময় জঙ্গলে মিঠে রোদে ঠান্ডা হাওয়ায় অপরূপ নিসর্গের মাঝে গন্ডার, হুলক গিবন, বাঘ, হাতি, বুনো মহিষ আর অসংখ্য পাখি দেখার আনন্দ পেতে চাইলে যেতে হবে শীতেই। মস্ত বড় এলিফ্যান্ট গ্রাসের আড়ালে হাতিও তখন ঢাকা পড়ে যায়।

time-read
5 dak  |
December 2024
শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ
Bhraman

শীতের কাশ্মীরে সাধনা টপ

শীতেই চলুন শীতের দেশে। শীতের আনন্দ সেখানেই। শীতের কাশ্মীরে চেনা পথে যদি বরফ না পান, চলে যেতে পারেন অল্পচেনা সাধনা টপে।

time-read
3 dak  |
December 2024
শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল
Bhraman

শীতের পাখি দেখতে কুমায়ুন থেকে গাড়োয়াল

গাড়োয়াল আর কুমায়ুন পাহাড় এমনিতেই হিমালয়ের পাখিদের স্বর্গরাজ্য। শীতে বেশি উচ্চতার পাখিরাও নেমে আসে সাততাল, মানিলা, মকুমঠ, চোপতা, তুঙ্গনাথে। শীতের পাহাড় পাখি-দেখিয়েদেরও স্বর্গ।

time-read
4 dak  |
December 2024
জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম
Bhraman

জিঞ্জি দুর্গ দেখে পিছাভরম

জেনে রাখুন পিছাভরমে সংকীর্ণ খাঁড়ির মধ্যে প্রবেশ করতে চাইলে এবং গহীন অরণ্যের স্বাদ নিতে হলে হাতে দাঁড় টানা ছোট নৌকা সবচেয়ে উপযোগী। এটি অনেকটা ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। বড় নৌকার ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়। /৪৫ মিনিটের জন্য চারজনের ক্ষেত্রে ছোট দাঁড় টানা নৌকার খরচ ৪০০ টাকা এবং ৮ জনের মোটর বোটে টিকিট মূল্য ৮০০ টাকা। / কাদিয়াম্পালয়াম গ্রাম থেকে প্রাইভেট ফিশিং বোটে নৌসফর করতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন: আনবো ৯৭৮৬৭-৬7287

time-read
10 dak  |
December 2024
জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে
Bhraman

জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের গ্রামে গ্রামে

সবুজ চা-বাগানে ঘেরা নিস্তরঙ্গ গ্রাম, ফলে ভরা কমলালেবু বাগান, বৃষ্টি ধোয়া আকাশে হেসে ওঠা কাঞ্চনজঙ্ঘা, ডিসেম্বরের জমাট শীতে উত্তরবঙ্গের ভ্রমণকথা।

time-read
10+ dak  |
December 2024