CATEGORIES
Kategoriler
একদিন প্রতিদিন: ইজ্রায়েল-প্যালেস্টাইন
চোখের জলকে ছাপিয়ে ওঠে একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীকে আর-একটি বিশেষ জনগোষ্ঠীর অবদমিত করে রাখার প্রায়বর্ণবিদ্বেষী এক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার দৈনন্দিন ইতিহাসের একটি নির্মম ও বাস্তব ছবি।
একটি ভালবাসার পরিসর
এই উপন্যাস লেখকের নিজের অন্তরের কাহিনি। তিনি আত্মজীবনী লেখেননি, কিন্তু আপন চেতনাকে মন্থন করেই তিনি রচনা করেছেন এই কাহিনি। আপন বোধ দিয়েই নির্মাণ করেছেন কাহিনির কেন্দ্রীয় চরিত্র।
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনেই প্রয়োজনীয়
প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার নিরিখে লেখক উপস্থাপন করেছেন কয়েকজন কিংবদন্তি সঙ্গীতব্যক্তিত্বের কথা, যাঁদের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা ভেঙে দেয় আমাদের অনেক চেনা ভাবনাকে।
যুক্তিসর্বস্বতার বিষক্রিয়া
ম্যাকগিলক্রিস্ট প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে কি আধুনিক সভ্যতায় মানুষের মস্তিষ্কে মালিকের জায়গাটা বেদখল হয়ে যাচ্ছে? আমরা কি ডান গোলার্ধ ক্ষতিগ্রস্ত রোগীদের মতো জীবনযাপন করছি আধুনিক পৃথিবীতে?
বোধের বন্ধুতা
এই বই যতটা স্মৃতিচারণ, ততটাই আত্মজৈবনীক, ততটাই একটি অপস্রিয়মাণ আধুনিক সেলফের দলিল। এখানে ফিকে হয়ে যাওয়া আধুনিকতার আত্মতায়, পিতা এবং পুত্র একাকার হয়ে যান, হয়ে যান একে অপরের ‘বন্ধু’।
থামতে জানেন তো
থামতে জানাও এক শিল্পের মতো। গণপরিসরে যাঁরা আছেন, তাঁরা একথা ভেবে দেখতে পারেন।
মায়া প্রপঞ্চময়
তার সঙ্গে কিছুদিন আগে নাকি নীপার দেখা হয়েছিল। বিশ্বস্ত সূত্রে শোনা যায়, নীপা নাকি তখন বুকের আঁচল ঠিক অথবা বেঠিক করতে করতে ছানাকে কীসব দরকারের কথা বলেছে। বিস্তারে জানাতে যায়, নিরালায়...
সরসতিয়া
আমি ওর কথা একবর্ণও বিশ্বাস করছি না বুঝতে পেরে এবার সত্যি সত্যিই হাউহাউ করে কেঁদে চোখের জলে ভাসতে ভাসতে বলল, “বিশোয়াস কোরেন হুজৌর, কাল রাতে কখুন...
মনস্তত্ত্বের চার চিত্র
সাম্প্রতিক দু’টি বলিউড ছবি, একটি হলিউড থ্রিলার ও একটি ওটিটি সিরিজের আলোচনা।
মনোরম ও নিটোল দু’টি প্রযোজনা
একটি নাটক আধুনিক মননে ক্লাসিসিজ়মকে ইনটারপ্রেট করে, অপরটি আড়ম্বরহীন, জীবনসত্যের অনুসন্ধান।
মৌলিক ভাবনার উদ্ভাসন
যে-সাহিত্য লেখকের বোধবুদ্ধিমতে গুরুত্বপূর্ণ, অথচ যার বিন্যাস-বিশ্লেষণ তুলনায় কম চোখে পড়ে, সেই সব সৃজনের কথা নিজেকে আর পাঠককে মনে করাতে চেয়েছেন।
সমাজচ্যুত করে রাখার অমানবিক প্রবণতা
এখানে আমরা বিচার করছি না ক্রিকেট জিতল কি জিতল না। ক্রিকেট যে দিনে দিনে মরছে, সে দিকে আমাদের নজর নেই। সে আলোচনায় পরে। আসছি।
আবোল তাবোল সময়ে সুকুমার অন্তর্ঘাত
সমকালের ইতিহাসকে যেমন সে হাজির করছে, তেমন এই গ্রন্থ তার প্রকাশের একশো বছর পরের পৃথিবীর অসঙ্গতি ও ননসেন্সগুলিকে নিয়ে সমান ভাবে থাকছে প্রাসঙ্গিক। বাংলা ভাষা যতদিন থাকবে, সুকুমার রায় এবং তাঁর আবোল তাবোল থেকে যাবে এক সদ্য প্রকাশিত গ্রন্থ হিসেবেই। প্রতিদিনই এই গ্রন্থের জন্মদিন হয়।
কোথায় পাব তারে
আবার ঘরে তালা দিয়ে বেরিয়ে আসে পীযূষ। একাই বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ে। এত রাতে আর কাকে সঙ্গে পাবে। বস্তির পাশে বাইকটা রেখে খুঁজে খুঁজে ফুলিদের ঘরে চলে আসে। রাত দশটা, পাশের গলিতে উচ্চৈঃস্বরে হিন্দি গান বাজছে...
ভারতীয় বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ
নতুন যুগের ‘বড়দা’ ও ‘মেজদা’রা সামলাচ্ছেন বিজ্ঞান তথা মানবিকীবিদ্যার গবেষণার হাল। পরিণাম আঁচ করার অপেক্ষায় নেই।
অন্বীক্ষাপ্রসূত সার্থক গবেষণা
বিদ্যাসাগরকে নিয়ে বিতর্ক-সমালোচনার ইতিহাস প্রস্তুত করেছে একটি বই। অন্যটিতে লেখকের দৃষ্টিতে প্রাধান্য পেয়েছে বিদ্যাসাগরের স্বাধীন শিল্প-বাণিজ্য বিকাশে উদ্যোগী হওয়ার দিকটি।
বিধ্বস্ত যাপনের অ-সরলরৈখিক আখ্যান
জীবনযাপনের বিপন্নতা ও তার রূপান্তরিত অর্থের কাহিনিই আলোচ্য প্রদর্শনীর মূল সুর।
ইতিহাস ভিত্তিক
দুই ভাষা ও সংস্কৃতির দু’টি ছবি। দু’টির মধ্যেই ধরা হয়েছে এক অতীতচিত্র, দেশ ও জনগোষ্ঠীর জীবন, ইতিহাস।
ডিপফেকের গোল্লাছুট
প্রয়োজন জনসচেতনতা – সোশ্যাল মিডিয়ার ছবি, ভিডিয়ো, অডিয়ো অন্ধভাবে বিশ্বাস না করা।
এক সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা
আর এই একই ঘটনা তো গুজরাতে নয়, আগেও ঘটেছিল ১৯৮৯ আর ১৯৯৫ সালে বিহারের ভাগলপুর সংঘর্ষের সময়। ভয়াবহ এই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে নিহত হয়েছিলেন হাজারখানেক মানুষ।
বিভেদ, স্বৈরতন্ত্র: সতর্কতা ভাল
আমাদের দেশে এখনও তা আছে। সেখানে বেশ কিছু বাধাও আছে।
সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ও বর্তমান ভারত
দেশবাসী স্ব-ইচ্ছায় সেই ফুলেই সাজিয়ে তুলছে জীবন, এবং মৃত্যুও। কোনও কান্তিময় আলো যেমন নেই, তেমনই নেই ‘রাত্রির মায়ার মত’ নিঃসৃত অন্ধকার।
আবদ্ধ অভ্যন্তরের কথন
এই প্রদর্শনীতে ছবির পাশাপাশি ভাস্কর্যকেও যে একেবারে সমগুরুত্ব দিয়ে দেখানো হয়েছে, তা প্রশংসনীয় অবশ্যই।
পুরাণেতিহাস ও প্রবহমানতা
এই আলোচনা জগদ্ধাত্রীর উৎসসন্ধানী প্রত্নতাত্ত্বিক ধারাবাহিকতার মূর্তিতত্ত্বের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ নয়, আঞ্চলিক বিন্যাসেই তা ফলপ্রসূ হয়েছে।
অর্থের অর্থহীন উল্লাস
টাইটান-এর ঘটনায় প্রমাণিত হল, বিলাসী শখের চাপে মানুষ সত্যিই ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।
মৃণাল সেন ও সিনেমার আন্তর্জাতিকতা
পদাতিক-এ দেখব সুমিত আর শীলা মিত্রর কথোপকথনের মধ্যে এসে পড়ছে ভিয়েতনাম, আঙ্গোলার গেরিলা যুদ্ধের ফুটেজ। তারপরে আবার অন্ধকারে একটি মুখ। তার উপর দিয়ে শোনা যায় সুমিতের কণ্ঠে মাও জে-দং-এর ১৯২৬-এ লেখা একটি প্রবন্ধ থেকে কিছু কথা।
আবেগ বরাবরই দূরে রেখেছেন
আমাকে তখন পায় কে! যে ভাবে আমার স্ক্রিন টেস্ট নেওয়া হয়েছিল, তাতে মনে হয়েছিল, আমাকে বুঝি আগে থেকে স্ক্রিপ্ট পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
সিনেমায় থিয়েটার ও মৃণাল সেন
সমাজ ও সময়ের বাস্তবতাকে বুঝতে মৃণাল সেনের হাতিয়ার ছিল মার্ক্সবাদী বীক্ষণ। এক্ষেত্রে তাঁর সময়ের আরও অনেক স্রষ্টার সঙ্গে তিনি এক নৌকোতেই আছেন। স্বভাবতই জীবনজীবিকার দ্বন্দ্বে দিশাহারা চারপাশের মানুষের জীবনের বহু অপূর্ণতা, অ-প্রাপ্তি তাঁকে কষ্ট দিয়েছে, উদ্বিগ্ন করেছে, উত্তেজিত করেছে।
উত্তরবঙ্গ থেকে শুরু, উত্তর কলকাতায় শেষ
সমরেশদার সঙ্গে দেখা হওয়ার পর এই কথাটা বলাতে উনি বলেছিলেন, ওখানে আমার ছবি নেই
সমরেশের অভাব ভোলা যাবে না
সমরেশের প্রতিভা শুধু কথাশিল্পেই গণ্ডিবদ্ধ ছিল না। নাটক এবং সেই সূত্র ধরে টিভি সিরিয়াল এবং সিনেমা করারও উদ্যোগ ছিল তার। বলিয়েকইয়ে এবং স্মার্ট ছেলে বলে ওর বন্ধুবান্ধব এবং শুভানুধ্যায়ীর অভাব হয়নি। বেশ কয়েকটি সিরিয়াল করেছিল সমরেশ।